মাধ্যমিক বাংলা ব্যাকরণ সাজেশন ২০২৩/মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩

আমার অত্যন্ত স্নেহের মাধ্যমিক শিক্ষার্থী বন্ধুদের জন্যে বাংলা ব্যাকরণ থেকে বাছাইকরা গুরুত্বপূর্ণ (MCQ & SAQ) নিয়ে এই পোস্ট। আশাবাদী তোমরা এখান থেকে বহু প্রশ্ন হুবহু কমন পাবে।অতএব তোমরা পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পযর্ন্ত অত্যন্ত যত্ন সহকারে পড়ে নাও।এমনকি প্রয়োজন অনুযায়ী খাতায় নোটশ করে নাও।অবশ্যই পোস্টটি তোমার অন্যান্য বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে নাও যাতে তারাও এই পোস্ট থেকে উপকৃত হতে পারে।

  1. লোকটা বোধহয় পাগল – এখানে ‘টা’ হল – নির্দেশক
  2. সমাস হতে গেলে কমপক্ষে যে কয়টি পদ দরকার – দুইটি
  3. মন্বন্তর শব্দটির ব্যাসবাক্য – অন্য মনু
  4. শর্তসাপেক্ষ বাক্য হলেই তা অবশ্যই হবে -জটিল বাক্য
  5. খাঁটি গরুর দুধ খেতে হবে – বাক্যটিতে কোন শর্ত লঙ্ঘিত হয়েছে? -আসত্তি
  6. কর্মবাচ্যের কর্তাকে বলে -অনুক্ত কর্তা
  7. সুমন্তকে এবার বিদেশ যেতে হবে – এটি কোন বাচ্যের উদাহরণ- ভাববাচ্য
  8. ‘শব্দ’ বাক্যে ব্যবহৃত হলে তাকে বলে – পদ
  9. যে সমাসে পূর্বপদ ও পরপদ উভয় সমস্যমান পদের অর্থ সমস্তপদে অক্ষুন্ন থাকে তাকে বলে – দ্বন্দ্ব সমাস
  10. একটি মাত্র কর্তা ও একটিমাত্র সমাপিকা ক্রিয়া বিশিষ্ট বাক্যকে বলে -সরলবাক্য
  11. ‘বাঃ, এত বেশ মজার ব্যাপার’ – অর্থগত দিক থেকে এটি -আবেগসূচক বাক্য
  12. ক্রিয়ার অর্থ প্রাধান্য ঘটে -ভাববাচ্যে
  13. ‘মন্দিরে বাজছিল পূজার ঘন্টা’ -এটি -কর্মকর্তৃবাচ্য
  14. ধাতু বিভক্তির আরেকটি নাম হল -ক্রিয়া বিভক্তি
  15. ‘গিন্নিমা’ – এই সমাসবদ্ধ পদটির যথার্থ ব্যাসবাক্যটি হল – যিনি গিন্নি তিনিই মা
  16. যে সমাসে উভয়পদের অর্থ প্রাধান্য পায়, তাহল – দ্বন্দ্ব সমাস
  17. আসক্তির আর এক নাম – নৈকট্য
  18. যে বাক্যে সমুচ্চয়ী অব্যয় ব্যবহৃত হয় – যৌগিক বাক্যে
  19. ঘন্টা বাজে – যে ধরনের বাচ্য -কর্মকর্তৃবাচ্য
  20. নামটা রবীন্দ্রনাথের দেওয়া হতে পারে।এটি – ভাববাচ্য
  21. ‘কারক’ শব্দের ব্যাকরণে প্রয়োগগত অর্থ – পদের সঙ্গে ক্রিয়ার সম্পর্ক
  22. সমাসবদ্ধ পদকে ভাঙলে যে বাক্য বা বাক্যাংশ পাওয়া যায় তা -ব্যাসবাক্য
  23. তৎপুরুষ সমাসে পূর্বপদের যা লোপ পায় – বিভক্তি
  24. সপ্ত ঋষির সমাহার = সপ্তর্ষি, সমাহার বা সমষ্টি যে সমাসের বৈশিষ্ট্য -দ্বিগু
  25. ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি’ – এই বাক্যটি যে বাচ্যের দৃষ্টান্ত তা হল -কর্তৃবাচ্য
  26. ‘সে এখনই যেতে পারবে না’ – অস্ত্যর্থক বাক্যে রূপান্তরিত করলে হবে – সে এখনই যেতে অপারগ
  27. একটি সার্থক বাক্যের গুণ গুলি হলো – আকাঙ্ক্ষা,আসত্তি,যোগ্যতা
  28. ‘আত্মসমর্পণ করো কিংবা মৃত্যুবরণ করো’ – যৌগিক
  29. ‘সে গাছ তো কাটা হয়ে গেছে’ – এটি কোন বাচ্যের উদাহরণ – ভাববাচ্য
  30. অনুসর্গ -যোগে গঠিত কারক হল – করণ
  31. পূর্বপদ উপমেয়, পরপদ উপমান হলে তা হবে – রুপক কর্মধারায়
  32. ‘অপ্রধান খন্ড বাক্য’ দেখা যায় -জটিল বাক্যে
  33. ‘গরুটি আকাশ দিয়ে উড়ে চলল’ – এখানে বাক্য নির্মাণের কোন শর্ত লঙ্ঘিত হয়েছে?- যোগ্যতা
  34. ‘বাঘে -গরুতে এক ঘাটে জল খায়’ – এই বাক্যের কর্তা হল -সহযোগীকর্তা
  35. পূর্বপদের অর্থ প্রাধান্য যে সমাসে সেটি – অব্যয়ীভাব
  36. সাপে -নেউলে যুদ্ধ হয় এই বাক্যের কর্তাটি হল -সহযোগী কর্তা
  37. ‘বাঁশি বাজে।’ – এটি একটি কর্মকর্তৃবাচ্য
  38. সে গণিতে কাঁচা -বাক্যটি -হ্যাঁবাচক
  39. ‘সমাস’ শব্দটির অর্থ হল -সংক্ষেপ করা
  40. একটি মাত্র সমাপিকা ক্রিয়া থাকে -সরল বাক্যে
  41. কর্মবাচ্যে যার অর্থ প্রধান হয় -কর্ম
  42. ক্রিয়ার সঙ্গে বাক্যের অন্যান্য পদের সম্পর্ক না থাকলে তা হয় -কারক
  43. স্লেটখানি নিয়ে যাও। – এখানে নির্দেশকটি হলো -খানি
  44. ‘শাঁখ বাজে’ – এটি কর্মকর্তৃবাচ্য
  45. হায়,তোমার এমন দশা কে করলে ! -এটি কি ধরনের বাক্য? – বিস্ময়সূচক বাক্য
  46. যে সমাসে পূর্বপদের অর্থই প্রধান তাকে বলে – অব্যয়ীভাব সমাস
  47. দশানন হলেন রাজা রাবণ -দশানন হল- বহুব্রীহি সমাস
  48. ‘ক্ষান্ত হউন নইলে এ বর্শায় বিদ্ধ করিব’- এটি হল – সরল বাক্য
  49. ‘আমা কর্তৃক একার্য হবে না সাধন’ এটি কর্তৃবাচ্যের রূপটি হল -আমি এ কার্যটি করতে পারব না।
  50. বিভক্তি -সর্বদা শব্দের পূর্বে আলাদাভাবে বসে
  51. অকারক হল – সম্বন্ধ পদ
  52. আকাঙ্ক্ষা,যোগ্যতা, আসক্তি তিনটি বিষয় হল -বাক্য নির্মাণের শর্ত
  53. ‘আমার আর যাওয়া হবে না। কর্তৃবাচ্যে রূপান্তর করলে হবে – আমি আর যাব না
  54. যে বাক্যে কর্ম কর্তারূপে কাজ করে – কর্মকর্তৃবাচ্য
  55. রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয় -রেখাঙ্কিত কর্তাটি হল – ব্যতিহার কর্তা
  56. পূর্বপদ এবং পরপদ দুটি মিলনে যে নতুন পদটি গঠিত হয় তাকে বলে – সমস্তপদ
  57. বিভক্তি শব্দের অর্থ -বিশেষভক্তি
  58. ‘মাটির পুতুল’ কথাতে প্রকাশ পেয়েছে – উপাদান সম্বন্ধ
  59. যে সমাসের কোন ব্যাসবাক্য হয় না, সমস্যমান পথগুলি সর্বদাই সমাসবদ্ধ থাকে, সেই সমাসের নাম -নিত্যসমাস
  60. একটি উদ্দেশ্য এবং একটি বিধেয় থাকে – সরল বাক্যে
  61. ‘সে বোধহয় চলে গেছে’ – বাক্যটির অর্থগত দিক থেকে হল – সংশয়সূচক বাক্য
  62. ‘আকাশে ঘুড়ি উড়ছে’ – বাক্যটি যে বাচ্যের উদাহরণ – কর্মকর্তৃবাচ্য
  63. ‘আমার খাওয়া হয়েছে’ – বাক্যটির কর্তৃবাচ্যের রূপ হল – আমি খেয়েছি
  64. উভয় পদের অর্থ প্রাধান্য পায় – দ্বন্দ্ব সমাস
  65. সরল বাক্যে সমাপিকা ক্রিয়াপদ থাকে – একটি
  66. তোমার নাকি মেয়ের বিয়ে -বাক্যটি হলো – সন্দেহসূচক বাক্য
  67. বাক্যে কর্তা ও ক্রিয়া যদি একই ধাতু থেকে উচ্চারিত হয় তবে সেই কর্তাকে বলে – সমধাতুজকর্তা
  68. কর্ম যখন কর্তার ন্যায় আচরণ করে তাকে বলে – কর্মকর্তৃবাচ্য
  69. বাচ্যান্তর হয় না – কর্মকর্তৃবাচ্যের
  70. বাংলা ভাষায় বাক্যে পদসজ্জারীতি হলো – কর্তা, কর্ম, ক্রিয়া
  71. ‘ট্রেনটি থেমে যাওয়ার পর’ – বাক্যটি – আকাঙ্ক্ষা দোষে দুষ্ট
  72. তুষারের ন্যায় ধবল = তুষার ধবল -এটি হলো উপমান কর্মধারয় সমাস
  73. সমাস শব্দের অর্থ – সংক্ষেপ
  74. অনুসর্গের অন্য একটি নাম হল – পরসর্গ
  75. কর্তাহীন যে বাক্যে কর্মই কর্তার আসনে বসে তাকে বলে – কর্মকর্তৃবাচ্য
  76. দ্বিকর্মক ক্রিয়ার অপ্রাণীবাচক কর্মটিকে বলে – মুখ্যকর্ম
  77. ‘নির্দেশক প্রধানত যে পদের সঙ্গে যুক্ত হয়’ – বিশেষ্য পদ
  78. অনুসর্গ মাত্রই – অব্যয়
  79. তোমার কথা আমার চিরদিনই মনে থাকবে – ভাববাচ্য
  80. ভাববাচ্যে সমাপিকা ক্রিয়ার রূপটি সাধারণত হয়ে থাকে – ‘হ’ ধাতু
  81. ‘বেগুন ভাজা’ উদাহরণটি – কর্মত ৎপুরুষের
  82. ‘সাপেক্ষ পদ’ যে জাতীয় বাক্যে ব্যবহৃত হয় – জটিল বাক্যে
  83. অনুসর্গ প্রধান কারক হল – করণ কারক
  84. “লোকগুলো ক্ষুধাতৃষ্ণায় কাতর হচ্ছে।” ‘ক্ষুধাতৃষ্ণা’ হল – করণকারক
  85. সমাসে প্রাধান্য পায় – অর্থ
  86. “পৃথিবী হয়তো বেঁচে আছে” – অর্থগত দিক থেকে বাক্যটি যে শ্রেণীর – সন্দেহবাচক বাক্য
  87. প্রকৃতি অনুসারে বাচ্য কয়প্রকার – চার
  88. “বৃষ্টিতে ধুয়ে দিল আমার পায়ের দাগ” গঠনগত দিক দিয়ে বাক্যটি – সরল বাক্য
  89. ‘বেশ মজা হবে’ – এটি একটি -ভাববাচ্য
  90. যে সমাসের ব্যাসবাক্য হয় না তাকে বলে – নিত্যসমাস
  91. অপ্রধান খণ্ডবাক্য দেখা যায় – জটিল বাক্যে
  92. টি, গুলো – প্রভৃতি হল নির্দেশক
  93. উপমেয় অনুপস্থিত থাকে যে সমাসে, সেটি হল – উপমান কর্মধারয়
  94. ‘প্রতিদিন’ সমাসটি গড়ে উঠেছে – অব্যয়ীভাব
  95. “বাগানটি খুবই সুন্দর” – অর্থগত দিক থেকে এটি হলো – নির্দেশক বাক্য
  96. ‘বাচ্য’ হলো – বাচনভঙ্গি
  97. যে বাচ্যে কর্মকর্তার ভূমিকা পালন করে, তাকে বলে – কর্মকর্তৃবাচ্য
  98. অন্য কাউকে দিয়ে কাজ করায় – প্রযোজক কর্তা
  99. দ্বন্দ্ব সমাসে প্রাধান্য পায় – উভয় পদের অর্থ
  100. ‘কাজ যেই শেষ করবে, অমনি তোমার ছুটি’ – এটি যে শ্রেণীর বাক্য – জটিল বাক্য
  101. ‘কি মর্মান্তিক দৃশ্য!’ -এটি যে ধরনের বাক্য – বিস্ময়বোধক
  102. ‘আমার দ্বারা চাঁদ দেখা হল। – এটি যে বাচ্যের উদাহরণ – কর্মবাচ্য
  103. চতুঃঅঙ্গের সমাহার = চতুরঙ্গ
  104. যে সমাসে পূর্ব পদের বিভক্তি বা অনুসর্গ লোপ পায়,তাকে বলে – কর্মধারয় সমাস
  105. উপমান ও উপমেয়ের মধ্যে অভেদ কল্পনা করা হয় যে সমাসে তা হল – রূপক কর্মধারায়
  106. “মাস্টারমশাই সারাদিন ধরে ছেলেটিকে পড়াচ্ছে।” এটি – উদ্দেশ্যের সম্প্রসারক
  107. “যদি তুমি চেষ্টা করো তবে এ কাজ পারবে।” – গঠনগত দিক থেকে বাক্যটি – জটিল বাক্য
  108. সরল বাক্যে সমাপিকা ক্রিয়ার সংখ্যা – একটি
  109. ‘শাঁখ বাজে’ – এটি যে বাচ্যের উদাহরণ – কর্মকর্তৃবাচ্যের
  110. বাংলায় কোন বিভক্তিকে তির্যক বিভক্তি বলা হয় – এ
  111. টি,টা,গুলি, গুলা – এগুলি হল – নির্দেশক
  112. কর্মধারয় সমাসে প্রাধান্য পায় – পরপদ
  113. একাধিক সমাসবদ্ধ পদের সংযোগে গঠিত হয় – দ্বন্দ্ব সমাস
  114. একটি সরল বাক্যে সমাপিকা ক্রিয়া থাকে – একটি
  115. খেয়ে সব ভাত সে নিল।- এখানে বাক্য গঠনের যে শর্ত লঙ্ঘিত হয়েছে সেটি হল – আসক্তি
  116. কর্তৃবাচ্যে প্রাধান্য পায় – কর্তা
  117. যে বাচ্যে কর্মকেই কর্তারুপে গণ্য করা হয় তাকে বলে – কর্মকর্তৃবাচ্য

Leave a Comment