মাধ্যমিক 2025 শিক্ষার্থীদের ভূগোলের বাছাইকরা এককথায় / তোমরা অবশ্যই এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি যত্ন সহকারে খাতায় নোটশ করে তৈরি করো দুর্দান্ত রেজাল্টের জন্যে
- একটি তেজস্ক্রিয় বর্জ্যের নাম হল – ইউরোনিয়াম-238 ।
- BOD – এর পুরো কথা হল – Biological Oxygen Demand।
- সেলুলোজ পাওয়া যায় – কাগজ থেকে ।
- একটি জৈব অবিশ্লেষ্য পদার্থের উদাহরণ হল – কাচ ।
- Reduce পদ্ধতি হল – বর্জ্যের পরিমান হ্রাস করা ।
- Reuse পদ্ধতি হল – বর্জ্য বস্তুর পুনর্ব্যবহার ।
- বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রথম পর্যায়ে গৃহিত পদ্ধতিটি হল – বর্জ্যহ্রাসকরণ ।
- Renew পদ্ধতি হল – বর্জ্যের পুনর্নবীকরণ ।
- লিচেট হল – জলে ভেজা পচনশীল আবর্জনার জলকে লিচেট বলে ।
- কাঠ, কাচ হল – কঠিন বর্জ্য ।
- কম্পিউটার, মোবাইল, টিভি প্রভৃতি ইলেকট্রনিক্স বস্তুজাত বর্জ্যকে বলে – E-Waste ।
- গ্রিজ এক ধরনের – তরল বর্জ্য ।
- একটি বিষাক্ত বর্জ্য হল – পারদ ।
- তুষ ছিবড়া যে ধরনের বর্জ্য পদার্থ – কৃষিজাত ।
- ফলমূল ও শাকসবজি যে ধরনের বর্জ্য – রান্নাঘরের বর্জ্য ।
- পিচ, পোড়া মোবিল, আলকাতরা হল – তরল বর্জ্য ।
- ইলেকট্রনিক্স জিনিস পত্র জাতীয় বর্জ্য –
- জলাশয়ে প্রচুর উদ্ভিদ জন্মালে তার ফলে সৃষ্টি হয় – ইউট্রোফিকেশন ।
- একটি চিকিৎসা সংক্রান্ত বর্জ্য হল – ইনজেকশন সিরিঞ্জ।
- নাইট্রোজেন অক্সাইড হল – গ্যাসীয় বর্জ্য ।
- একটি পুনর্নবীকরণ যোগ্য বর্জ্য হল – ফ্লাই অ্যাশ ।
- অ্যানথ্রাক্স ব্যাসিলি অবস্থান করে যে শিল্পের বর্জ্য পদার্থে – চামড়া ।
- কাগজ হল একটি – কৃষিজ বর্জ্য ।
- একটি বিষহীন বর্জ্য হল – ওষুধের খালিফয়েল ।
- জৈব বর্জ্য থেকে যে গ্যাসটি পাওয়া যায় তার নাম – বায়োগ্যাস ।
- অকেজো কম্পিউটার একটি – ই-বর্জ্য ।
- ফ্লাই অ্যশ যে কেন্দ্র থেকে উৎপত্তি হয় – তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ।
- তেজস্ক্রিয় বর্জ্যের মূল উৎস – পারমানবিক বিদ্যুৎ ।
- পারদ দূষণে দেখা যায় – মিনামাটা রোগ ।
- জৈব বিশ্লেষ্য বর্জ্যগুলিকে ব্যাকটেরিয়া দ্বারা বিশ্লেষণ করার পদ্ধতিকে বলে – কম্পোস্টিং ।
- ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরিতে প্রধান ভূমিকা নেয় – কেঁচো ।
- ‘নমামি গঙ্গে’ পরিকল্পনা হল – গঙ্গার দূষণ নিয়ন্ত্রণ পরিকল্পনা ।
- সংগৃহীত পৌর বর্জ্য শহর থেকে দূরে মাটিতে পুঁতে দেওয়ার পদ্ধতি – ল্যন্ড ফিল ।
- উচ্চ তাপভাত্রায় বর্জ্য পুরিয়ে ফেলার যন্ত্র – ইনসিনেরেটর ।
- কম্পোস্টিং পদ্ধতিতে তৈরী হয় – জৈবসার ।
- Clean city পরিকল্পনাটি পরিলক্ষিত হয় – কলকাতা ।
- ভরাটকরণ করতে যে বর্জ্যগুলিকে বেশি ব্যবহার করা হয় – জৈব ভঙ্গুর বর্জ্য ।
- ‘কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা’ আইন ভারতে শুরু হয় – 1965 সালে ।
- জীবাণু দ্বারা বর্জ্যের বিয়োজন হল – কম্পোস্টিং ।
- স্ক্রবার ব্যবহার করা হয় – শিল্পের বায়ুকে শোধনের জন্য ।
- গৃহস্থালি বা শিল্পজাত বিষাক্ত বর্জ্যের নিয়ন্ত্রণে অধুনা কৌশল হল – সবুজ রসায়ন ।
- জলে আর্সেনিকের প্রভাবে সৃষ্টি হয় – ব্ল্যাকফুট ডিজিস ।
- যানবাহনের কার্বনকণা নির্গমন রোধের জন্য ব্যবহার করা হয় – তাড়িতিক অধঃক্ষেপণ ।
- মানব শরীরে দূষিত জল থেকে সৃষ্টি হয় – আমাশয় ।
- গোবর হল – বিষহীন বর্জ্য।
- ধাতু, চামড়া হল – কঠিন বর্জ্য পদার্থ ।
- পিচ,আলকাতরা হল – তরল বর্জ্য পদার্থ ।
- কার্বন ডাইঅক্সাইড হল – গ্যাসীয় বর্জ্য পদার্থ ।
- ইউরেনিয়াম, প্লুটোনিয়াম হল – তেজস্ক্রিয় ধরনের বর্জ্য ।
- ইলেকট্রনিকস বর্জ্যকে বলে – E বর্জ্য ।
- হাইড্রোজেন ক্লোরাইড একটি – গ্যাসীয় বর্জ্য ।
- চিকিৎসা সংক্রান্ত বর্জ্য হল – দুই প্রকার ।
- রাস্তার বর্জ্য হল – পৌরজাত বর্জ্য ।
- মোবাইলজাত বর্জ্য হল – E-Waste ।
- বৈদ্যুতিন বর্জ্যকে সংক্ষেপে বলা হয় – ই বর্জ্য ।
- ফ্লাই অ্যাশ তৈরী হয় – কয়লা দহনে ।
- ফ্লাই অ্যাশ ব্যবহৃত হয় – সিমেন্ট শিল্পে ।
- ধানক্ষেত থেকে উৎপন্ন গ্যাসটি হল – মিথেন ।
- বর্জ্য সিসা দূষনে – ডিসলেক্সিয়া রোগ হয় ।
- নদীর জলে রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু হল – কলিফর্ম ।
- অকেজো টিভি সেট, কম্পিউটার, রেডিয়ো এগুলি হল – E ধরনের বর্জ্য ।
- D Waste হল – পুরোনো বাড়ীর ভাঙা বর্জ্য।
- তরল বর্জ্য জলাশয়ে মিশে কচুরিপানা বৃদ্ধি করলে জলাশয়ে অক্সিজেনের পরিমাণ হ্রাস পায় এই ঘটনাকে বলে – ইউট্রোফিকেশন ।
- কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার একটি পদ্ধতি হল – বর্জ্য পৃথকীকরণ ।
- মাটি চুঁইয়ে জল ভূপৃষ্ঠের ভিতরে প্রবেশ করাকে বলে – লিচেট ।
- বর্জ্য পর্দাথের ব্যবস্থাপনার একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি হল – বাসেল ।
- অতি উচ্চমাত্রায় অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে বর্জ্য পদার্থের নিয়ন্ত্রিত দহনকে বলে – ভস্মীভূতকরণ ।
- যে সকল বর্জ্য বিয়োজিত হয়ে মাটি ও বাতাসের সঙ্গে মিশে যায় তাকে বলে – জৈব বর্জ্য ।
- রিসাইক্লিং কথার অর্থ হল – পুনরাবর্তন ।
- Central Ganga গঠিত হয় – 1985 সালে ।
- NRGBA এর পুরো নাম হল – National Ganga Basin Authority ।
- বর্জ্য জল যে প্রকিয়ায় শোধন করা হয় তাকে বলে – নিষ্কাশন ।
- জৈব পদার্থের বিশ্লেষণ বায়ুর উপস্থিতিতে হলে বলে – সবাত কম্পোস্ট।
- প্রাকৃতিক ভাবে জৈব বর্জ্যের বিয়োজন প্রকিয়াকে বলে – কম্পোস্টিং।
- বায়ুর মধ্যে দূষণ প্রতিরোধ করতে শিল্পকারখানায় ব্যবহৃত হয় – স্ক্রাবার ।
- যে স্ক্রাবারে কলকারখায় চিমনি থেকে নির্গত ধোঁয়ার অম্ল দূর করা হয় তাকে বলে – শুষ্ক স্ক্রাবার বলে ।
- যে স্ক্রাবারে দূষণকারী গ্যাসের দূষণকণা দূর করা হয় তাকে বলে – আদ্রস্ক্রাবার ।
- বিশ্ব বন দিবস উদযাপন করা হয় – 21 মার্চ ।
- বর্জ্য ব্যবস্থাপনার একটি পদ্ধতি হল – পুনর্নবীকরণ ।
- গ্যাসীয় বর্জ্য ব্যবস্থাপনার যন্ত্র হল – ইলেকট্রোস্ট্যাটিক প্রেসিপিটার ।
- ভারতের মূল ভূখণ্ডের দক্ষিণতম বিন্দু হল – কন্যাকুমারিকা ।
- ভারতের উত্তরতম স্থান হল – ইন্দিরা কল ।
- ভারতের ক্ষুদ্রতম কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের নাম হল – লাক্ষাদ্বীপ ।
- ভারতে মোট রাজ্য হল – 29 টি ।
- ভারতের বৃহত্তম কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের নাম হল – আন্দামান ও নিকোবর দীপপুঞ্জ।
- ভারতের সবচেয়ে বড়ো জেলা হল – কচ্ছ জেলা(গুজরাটের) ।
- ‘দুন’ উপত্যকা হল – শিবালিক পর্বতে ।
- ভারতের অবস্থিত হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম হল – কাঞ্চনজঙ্ঘা ।
- নীলগিরি পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম হল – দোদাবেতা ।
- ভারতের দক্ষিণতম পাহাড়টির নাম হল – র্কাডামম।
- ভারতের প্রচীনতম পর্বতটির নাম হল – আরাবল্লি।
- আনাইমালাই পর্বতের আনাইমুদির উচ্চতা হল – 2695 মিটার ।
- ‘ডেকান’ শব্দের অর্থ হল – দাক্ষিণাত্য ।
- দাক্ষিণাত্যের লাভা মালভূমি অঞ্চলে ব্যাসল্ট শিলায় গঠিত মৃত্তিকা বলে – কৃষ্ণ মৃত্তিকা ।
- বাবাবুবাদান পাহাড় অবস্থিত – কর্ণাটক ।
- রাজস্থান মরুভূমির পশ্চিমপ্রান্তের শুষ্ক, রুক্ষ প্রকৃতির মরুভূমি অংশের নাম হল – হামাদা ।
- ভারতের সর্বোচ্চ গিরিপথ হল – খারদুংলা ।
- ভারতের উচ্চতম হ্রদ হল – প্যাংগং ।
- পশ্চিমঘাট পর্বতমালার দক্ষিণতম গিরিপথটির নাম হল – পলঘাট ।
- ভারতের বৃহত্তম কয়াল – ভেম্বানাদ ।
- ভারতের একটি অন্তর্বাহিনী নদীর নাম হল – লুনি ।
- পৃথিবীর বৃহত্তম নদী দ্বীপের নাম হল – আমাজন নদের মারাজো ।
- দক্ষিণ ভারতের দুটি পশ্চিমবাহিনী নদীর নাম হল – নর্মদা, তাপ্তী ।
- দক্ষিণ ভারতের দীর্ঘতম নদীর নাম হল – গদাবরী ।
- কৃষ্ণা নদীতে গড়ে ওঠা পরিকল্পনাটি হল – নাগার্জুন সাগর ।
- নর্মদা নদীতে সৃষ্ট উল্লেখযোগ্য জলপ্রপাতের নাম হল – ধুঁয়াধর ।
- ভারতের দীর্ঘতম উপনদী হল – যমুনা ।
- নর্মদা ও তাপ্তী নদীর মধ্যবর্তী জলবিভাজিকাটি হল – সাতপুরা ।
- ব্রহ্মপুত্রের দুটি উপনদীর নাম হল – ধানসিরি ও সুবর্ণসিরি ।
- গঙ্গার বামতীরের উপনদী হল – রামগঙ্গা, গোমতী ।
- ভারতের দীর্ঘতম সেচখাল হল – ইন্দিরাগান্ধি খাল ।
- ভারতের দীর্ঘতম তথা ওড়িশার মহানদীর উপর গড়ে ওঠা পরিকল্পনাটি হল – হীরাকুঁদ ।
- উত্তর ভারতের হিমাচল প্রদেশ, পাঞ্জাব ও হরিয়ানার যৌথ উদ্যোগে শতদ্রু নদীর উপর গড়ে ওঠা নদী পরিকল্পনাটি হল – ভাকরা নাঙ্গাল।
- পশ্চিমবঙ্গের গীষ্মকালীন ঝড়কে বলা হয় – কালবৈশাখী ।
- ভারতের একটি বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চলের নাম হল – পশ্চিমঘাট পর্বতের পূর্বঢাল /শিলং ।
- শরৎকালে আমাদের রাজ্যে যে ঝড় আসে তার নাম হল – আশ্বিনের ঝড় ।
- নদীবাহিত নবীন পলি মৃত্তিকাকে বলে – খাদার ।
- জলপ্রবাহ দ্বারা মৃত্তিকার উপরের স্তরের ক্ষয় হলে তাকে বলে – পত্রক্ষয় ।
- মরুভূমিতে শুষ্ক ও শুষ্কপ্রায় মৃত্তিকাকে বলে – সিরোজেম ।
- ভারতে মরু গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত – যোধপুরে ।
ভালো রেজাল্টের শেষ কথা বর্ণমালা.ইন
পরিশ্রম -ই সাফল্যের শেষ কথা