Madhyamik Suggestion 2025 Geography।। মাধ্যমিক সাজেশন 2025 ভূগোল

মাধ্যমিক 2025 শিক্ষার্থীদের ভূগোলের বাছাইকরা এককথায় / তোমরা অবশ্যই এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি যত্ন সহকারে খাতায় নোটশ করে তৈরি করো দুর্দান্ত রেজাল্টের জন্যে

  1. একটি তেজস্ক্রিয় বর্জ্যের নাম হল – ইউরোনিয়াম-238 ।
  2. BOD – এর পুরো কথা হল – Biological Oxygen Demand।
  3. সেলুলোজ পাওয়া যায় – কাগজ থেকে ।
  4. একটি জৈব অবিশ্লেষ্য পদার্থের উদাহরণ হল – কাচ ।
  5. Reduce পদ্ধতি হল – বর্জ্যের পরিমান হ্রাস করা ।
  6. Reuse পদ্ধতি হল – বর্জ্য বস্তুর পুনর্ব্যবহার ।
  7. বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রথম পর্যায়ে গৃহিত পদ্ধতিটি হল – বর্জ্যহ্রাসকরণ ।
  8. Renew পদ্ধতি হল – বর্জ্যের পুনর্নবীকরণ ।
  9. লিচেট হল – জলে ভেজা পচনশীল আবর্জনার জলকে লিচেট বলে ।
  10. কাঠ, কাচ হল – কঠিন বর্জ্য ।
  11. কম্পিউটার, মোবাইল, টিভি প্রভৃতি ইলেকট্রনিক্স বস্তুজাত বর্জ্যকে বলে – E-Waste ।
  12. গ্রিজ এক ধরনের – তরল বর্জ্য ।
  13. একটি বিষাক্ত বর্জ্য হল – পারদ ।
  14. তুষ ছিবড়া যে ধরনের বর্জ্য পদার্থ – কৃষিজাত ।
  15. ফলমূল ও শাকসবজি যে ধরনের বর্জ্য – রান্নাঘরের বর্জ্য ।
  16. পিচ, পোড়া মোবিল, আলকাতরা হল – তরল বর্জ্য ।
  17. ইলেকট্রনিক্স জিনিস পত্র জাতীয় বর্জ্য –
  18. জলাশয়ে প্রচুর উদ্ভিদ জন্মালে তার ফলে সৃষ্টি হয় – ইউট্রোফিকেশন ।
  19. একটি চিকিৎসা সংক্রান্ত বর্জ্য হল – ইনজেকশন সিরিঞ্জ।
  20. নাইট্রোজেন অক্সাইড হল – গ্যাসীয় বর্জ্য ।
  21. একটি পুনর্নবীকরণ যোগ্য বর্জ্য হল – ফ্লাই অ্যাশ ।
  22. অ্যানথ্রাক্স ব্যাসিলি অবস্থান করে যে শিল্পের বর্জ্য পদার্থে – চামড়া ।
  23. কাগজ হল একটি – কৃষিজ বর্জ্য ।
  24. একটি বিষহীন বর্জ্য হল – ওষুধের খালিফয়েল ।
  25. জৈব বর্জ্য থেকে যে গ্যাসটি পাওয়া যায় তার নাম – বায়োগ্যাস ।
  26. অকেজো কম্পিউটার একটি – ই-বর্জ্য ।
  27. ফ্লাই অ্যশ যে কেন্দ্র থেকে উৎপত্তি হয় – তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ।
  28. তেজস্ক্রিয় বর্জ্যের মূল উৎস – পারমানবিক বিদ্যুৎ ।
  29. পারদ দূষণে দেখা যায় – মিনামাটা রোগ ।
  30. জৈব বিশ্লেষ্য বর্জ্যগুলিকে ব্যাকটেরিয়া দ্বারা বিশ্লেষণ করার পদ্ধতিকে বলে – কম্পোস্টিং ।
  31. ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরিতে প্রধান ভূমিকা নেয় – কেঁচো ।
  32. ‘নমামি গঙ্গে’ পরিকল্পনা হল – গঙ্গার দূষণ নিয়ন্ত্রণ পরিকল্পনা ।
  33. সংগৃহীত পৌর বর্জ্য শহর থেকে দূরে মাটিতে পুঁতে দেওয়ার পদ্ধতি – ল্যন্ড ফিল ।
  34. উচ্চ তাপভাত্রায় বর্জ্য পুরিয়ে ফেলার যন্ত্র – ইনসিনেরেটর ।
  35. কম্পোস্টিং পদ্ধতিতে তৈরী হয় – জৈবসার ।
  36. Clean city পরিকল্পনাটি পরিলক্ষিত হয় – কলকাতা ।
  37. ভরাটকরণ করতে যে বর্জ্যগুলিকে বেশি ব্যবহার করা হয় – জৈব ভঙ্গুর বর্জ্য ।
  38. ‘কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা’ আইন ভারতে শুরু হয় – 1965 সালে ।
  39. জীবাণু দ্বারা বর্জ্যের বিয়োজন হল – কম্পোস্টিং ।
  40. স্ক্রবার ব্যবহার করা হয় – শিল্পের বায়ুকে শোধনের জন্য ।
  41. গৃহস্থালি বা শিল্পজাত বিষাক্ত বর্জ্যের নিয়ন্ত্রণে অধুনা কৌশল হল – সবুজ রসায়ন ।
  42. জলে আর্সেনিকের প্রভাবে সৃষ্টি হয় – ব্ল্যাকফুট ডিজিস ।
  43. যানবাহনের কার্বনকণা নির্গমন রোধের জন্য ব্যবহার করা হয় – তাড়িতিক অধঃক্ষেপণ ।
  44. মানব শরীরে দূষিত জল থেকে সৃষ্টি হয় – আমাশয় ।
  45. গোবর হল – বিষহীন বর্জ্য।
  46. ধাতু, চামড়া হল – কঠিন বর্জ্য পদার্থ ।
  47. পিচ,আলকাতরা হল – তরল বর্জ্য পদার্থ ।
  48. কার্বন ডাইঅক্সাইড হল – গ্যাসীয় বর্জ্য পদার্থ ।
  49. ইউরেনিয়াম, প্লুটোনিয়াম হল – তেজস্ক্রিয় ধরনের বর্জ্য ।
  50. ইলেকট্রনিকস বর্জ্যকে বলে – E বর্জ্য ।
  51. হাইড্রোজেন ক্লোরাইড একটি – গ্যাসীয় বর্জ্য ।
  52. চিকিৎসা সংক্রান্ত বর্জ্য হল – দুই প্রকার ।
  53. রাস্তার বর্জ্য হল – পৌরজাত বর্জ্য ।
  54. মোবাইলজাত বর্জ্য হল – E-Waste ।
  55. বৈদ্যুতিন বর্জ্যকে সংক্ষেপে বলা হয় – ই বর্জ্য ।
  56. ফ্লাই অ্যাশ তৈরী হয় – কয়লা দহনে ।
  57. ফ্লাই অ্যাশ ব্যবহৃত হয় – সিমেন্ট শিল্পে ।
  58. ধানক্ষেত থেকে উৎপন্ন গ্যাসটি হল – মিথেন ।
  59. বর্জ্য সিসা দূষনে – ডিসলেক্সিয়া রোগ হয় ।
  60. নদীর জলে রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু হল – কলিফর্ম ।
  61. অকেজো টিভি সেট, কম্পিউটার, রেডিয়ো এগুলি হল – E ধরনের বর্জ্য ।
  62. D Waste হল – পুরোনো বাড়ীর ভাঙা বর্জ্য।
  63. তরল বর্জ্য জলাশয়ে মিশে কচুরিপানা বৃদ্ধি করলে জলাশয়ে অক্সিজেনের পরিমাণ হ্রাস পায় এই ঘটনাকে বলে – ইউট্রোফিকেশন ।
  64. কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার একটি পদ্ধতি হল – বর্জ্য পৃথকীকরণ ।
  65. মাটি চুঁইয়ে জল ভূপৃষ্ঠের ভিতরে প্রবেশ করাকে বলে – লিচেট ।
  66. বর্জ্য পর্দাথের ব্যবস্থাপনার একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি হল – বাসেল ।
  67. অতি উচ্চমাত্রায় অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে বর্জ্য পদার্থের নিয়ন্ত্রিত দহনকে বলে – ভস্মীভূতকরণ ।
  68. যে সকল বর্জ্য বিয়োজিত হয়ে মাটি ও বাতাসের সঙ্গে মিশে যায় তাকে বলে – জৈব বর্জ্য ।
  69. রিসাইক্লিং কথার অর্থ হল – পুনরাবর্তন ।
  70. Central Ganga গঠিত হয় – 1985 সালে ।
  71. NRGBA এর পুরো নাম হল – National Ganga Basin Authority ।
  72. বর্জ্য জল যে প্রকিয়ায় শোধন করা হয় তাকে বলে – নিষ্কাশন ।
  73. জৈব পদার্থের বিশ্লেষণ বায়ুর উপস্থিতিতে হলে বলে – সবাত কম্পোস্ট।
  74. প্রাকৃতিক ভাবে জৈব বর্জ্যের বিয়োজন প্রকিয়াকে বলে – কম্পোস্টিং।
  75. বায়ুর মধ্যে দূষণ প্রতিরোধ করতে শিল্পকারখানায় ব্যবহৃত হয় – স্ক্রাবার ।
  76. যে স্ক্রাবারে কলকারখায় চিমনি থেকে নির্গত ধোঁয়ার অম্ল দূর করা হয় তাকে বলে – শুষ্ক স্ক্রাবার বলে ।
  77. যে স্ক্রাবারে দূষণকারী গ্যাসের দূষণকণা দূর করা হয় তাকে বলে – আদ্রস্ক্রাবার ।
  78. বিশ্ব বন দিবস উদযাপন করা হয় – 21 মার্চ ।
  79. বর্জ্য ব্যবস্থাপনার একটি পদ্ধতি হল – পুনর্নবীকরণ ।
  80. গ্যাসীয় বর্জ্য ব্যবস্থাপনার যন্ত্র হল – ইলেকট্রোস্ট্যাটিক প্রেসিপিটার ।
  81. ভারতের মূল ভূখণ্ডের দক্ষিণতম বিন্দু হল – কন্যাকুমারিকা ।
  82. ভারতের উত্তরতম স্থান হল – ইন্দিরা কল ।
  83. ভারতের ক্ষুদ্রতম কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের নাম হল – লাক্ষাদ্বীপ ।
  84. ভারতে মোট রাজ্য হল – 29 টি ।
  85. ভারতের বৃহত্তম কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের নাম হল – আন্দামান ও নিকোবর দীপপুঞ্জ।
  86. ভারতের সবচেয়ে বড়ো জেলা হল – কচ্ছ জেলা(গুজরাটের) ।
  87. ‘দুন’ উপত্যকা হল – শিবালিক পর্বতে ।
  88. ভারতের অবস্থিত হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম হল – কাঞ্চনজঙ্ঘা ।
  89. নীলগিরি পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম হল – দোদাবেতা ।
  90. ভারতের দক্ষিণতম পাহাড়টির নাম হল – র্কাডামম।
  91. ভারতের প্রচীনতম পর্বতটির নাম হল – আরাবল্লি।
  92. আনাইমালাই পর্বতের আনাইমুদির উচ্চতা হল – 2695 মিটার ।
  93. ‘ডেকান’ শব্দের অর্থ হল – দাক্ষিণাত্য ।
  94. দাক্ষিণাত্যের লাভা মালভূমি অঞ্চলে ব্যাসল্ট শিলায় গঠিত মৃত্তিকা বলে – কৃষ্ণ মৃত্তিকা ।
  95. বাবাবুবাদান পাহাড় অবস্থিত – কর্ণাটক ।
  96. রাজস্থান মরুভূমির পশ্চিমপ্রান্তের শুষ্ক, রুক্ষ প্রকৃতির মরুভূমি অংশের নাম হল – হামাদা ।
  97. ভারতের সর্বোচ্চ গিরিপথ হল – খারদুংলা ।
  98. ভারতের উচ্চতম হ্রদ হল – প্যাংগং ।
  99. পশ্চিমঘাট পর্বতমালার দক্ষিণতম গিরিপথটির নাম হল – পলঘাট ।
  100. ভারতের বৃহত্তম কয়াল – ভেম্বানাদ ।
  101. ভারতের একটি অন্তর্বাহিনী নদীর নাম হল – লুনি ।
  102. পৃথিবীর বৃহত্তম নদী দ্বীপের নাম হল – আমাজন নদের মারাজো ।
  103. দক্ষিণ ভারতের দুটি পশ্চিমবাহিনী নদীর নাম হল – নর্মদা, তাপ্তী ।
  104. দক্ষিণ ভারতের দীর্ঘতম নদীর নাম হল – গদাবরী ।
  105. কৃষ্ণা নদীতে গড়ে ওঠা পরিকল্পনাটি হল – নাগার্জুন সাগর ।
  106. নর্মদা নদীতে সৃষ্ট উল্লেখযোগ্য জলপ্রপাতের নাম হল – ধুঁয়াধর ।
  107. ভারতের দীর্ঘতম উপনদী হল – যমুনা ।
  108. নর্মদা ও তাপ্তী নদীর মধ্যবর্তী জলবিভাজিকাটি হল – সাতপুরা ।
  109. ব্রহ্মপুত্রের দুটি উপনদীর নাম হল – ধানসিরি ও সুবর্ণসিরি ।
  110. গঙ্গার বামতীরের উপনদী হল – রামগঙ্গা, গোমতী ।
  111. ভারতের দীর্ঘতম সেচখাল হল – ইন্দিরাগান্ধি খাল ।
  112. ভারতের দীর্ঘতম তথা ওড়িশার মহানদীর উপর গড়ে ওঠা পরিকল্পনাটি হল – হীরাকুঁদ ।
  113. উত্তর ভারতের হিমাচল প্রদেশ, পাঞ্জাব ও হরিয়ানার যৌথ উদ্যোগে শতদ্রু নদীর উপর গড়ে ওঠা নদী পরিকল্পনাটি হল – ভাকরা নাঙ্গাল।
  114. পশ্চিমবঙ্গের গীষ্মকালীন ঝড়কে বলা হয় – কালবৈশাখী ।
  115. ভারতের একটি বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চলের নাম হল – পশ্চিমঘাট পর্বতের পূর্বঢাল /শিলং ।
  116. শরৎকালে আমাদের রাজ্যে যে ঝড় আসে তার নাম হল – আশ্বিনের ঝড় ।
  117. নদীবাহিত নবীন পলি মৃত্তিকাকে বলে – খাদার ।
  118. জলপ্রবাহ দ্বারা মৃত্তিকার উপরের স্তরের ক্ষয় হলে তাকে বলে – পত্রক্ষয় ।
  119. মরুভূমিতে শুষ্ক ও শুষ্কপ্রায় মৃত্তিকাকে বলে – সিরোজেম ।
  120. ভারতে মরু গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত – যোধপুরে ।
Madhyamik Suggestion Geography 2025

ভালো রেজাল্টের শেষ কথা বর্ণমালা.ইন

পরিশ্রম -ই সাফল্যের শেষ কথা

Leave a Comment