- ভারতের পূর্ব-পশ্চিম 2933 কিমি বিস্তৃত তাহলে উত্তর -দক্ষিণের বিস্তার হল – 3214 কিমি ।
- ভারতের প্রায় মাঝখান দিয়ে যে অক্ষরেখা বিস্তৃত রয়েছে তা হল – কর্কটক্রান্তিরেখা ।
- ভারতের রাজ্য পুনর্গঠনের মূল ভিত্তি ছিল – ভাষা ।
- ভারতের ক্ষুদ্রতম অঙ্গরাজ্যের নাম হল – গোয়া ।
- ভারতের প্রমাণ দ্রাঘিমা 82°30′ প্রসারিত হয়েছে যে স্থানের উপর দিয়ে – কোকনদ ।
- ভারতের নবীনতম রাজ্যটি হল -তেলেঙ্গানা ।
- পার্লামেন্ট আইনের মাধ্যমে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে ছিটমহল বিনিময় হয় – 2015 , 7 মে ।
- ভারতের বৃহত্তম অঙ্গরাজ্যের নাম – রাজস্থান ।
- ভারতের প্রমাণ দ্রাঘিমা রেখাটি হল – 80°30’পূর্ব ।
- ডোকালাম নিয়ে বিবাদ হয় – ভারত-চিন ।
- ভারতের ক্ষুদ্রতম প্রতিবেশী দেশ – ভুটান ।
- ছোটনাকপুরের সর্বোচ্চ পাহাড় হল – রাজমহল।
- পৃথিবীর দ্বিতীয় উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ – গডউইন অস্টিন ।
- মহারাষ্ট্রের উপকূল অঞ্চলকে বলা হয় – কোঙ্কন ।
- দাক্ষিণাত্যের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – আনাইমুদি ।
- আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ – স্যাডল পিক ।
- ভারতের সর্বোচ্চ মালভূমিটি হল – লাদাখ ।
- সাতপুরা পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গটি হল – ধূপগড় ।
- রোহি হল – আরাবল্লির পশ্চিমাংশের প্লাবন অঞ্চল ।
- আন্দামানের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হল – স্যাডল পিক ।
- পৃথিবীর উচ্চত্তম সেতু তৈরি হয়েছে – খারদুংলা গিরিপথে ।
- দুন উপত্যকা অবস্থিত – হিমালয় ও শিবালিকের মাঝে ।
- কারেওয়াস দেখা যায় – কাশ্মীরে ।
- ধওলাধর,নাগটিব্বা,মুসৌরি রয়েছে – পাঞ্জাব ও হিমাচল হিমালয়ে ।
- ডেকানট্র্যাপ দেখা যায় – দাক্ষিণাত্যে ।
- পূর্বঘাটের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – জিন্দাগাধা ।
- বাঘেলখন্ড উচ্চভূমি যা দিয়ে তৈরি – গ্রানাইট ও পাললিক শিলা ।
- খারদুংলা গিরিপথটি অবস্থিত – জম্বু ও কাশ্মীরে ।
- শিবালিক হিমালয়ের পাদদেশীয় অঞ্চলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শিলাখন্ড সঞ্চিত হয়ে যে সমভূমি গঠিত হয়েছে তাকে বলে – ভাবর ।
- মালাবার উপকূলের বালিয়াড়িকে বলে – থেরিস ।
- শিবালিক পর্বত ডাফলা নামে পরিচিত – অরুণাচল প্রদেশ ।
- পাঞ্জাব সমভূমির পলল মাটির নাম – বেট ।
- একটি সক্রিয় সমভূমি – সুন্দরবন ।
- ব্যারেন দ্বীপটি এক ধরনের – আগ্নেয় দ্বীপ ।
- বাবাবুদান পাহাড় অবস্থিত – কর্ণাটক ।
- ভারতের একটি প্রবাল দ্বীপের উদাহরন হল – মিনিকয় ।
- এশিয়ার দীর্ঘতম সুড়ঙ্গ-জহর টানেল অবস্থিত – কাশ্মীর হিমালয়ে ।
- ম্যাঙ্গালোর থেকে কন্যাকুমারিকা পর্যন্ত বিস্তৃত উপকূলীয় সমভূমি – মালাবার নামে পরিচিত ।
- ভাগরথী ও অলকানন্দার মিলিত প্রবাহের নাম – গঙ্গা ।
- ব্রহ্মপুত্রের মাজুলি নদী দ্বীপটি অবস্থিত – অসম রাজ্যে ।
- উত্তরপ্রদেশের নারোরার কাছ থেকে গঙ্গার থেকে সৃষ্ট খালটি হল – মধ্যগঙ্গা ।
- পশ্চিমবাহিনী নদীগুলির মধ্যে দীর্ঘতম হল – নর্মদা ।
- ভাগীরথী নদীর যে অংশ হুগলী নদী নামে পরিচিত তা হল – দক্ষিণ ।
- পশ্চিম ভারতের একটি লবণাক্ত হ্রদ হল – সম্বর ।
- দক্ষিণ ভারতে যে জলসেচ পদ্ধতিটি অধিক ব্যবহৃত হয় তা হল – কূপ ও নলকূপ ।
- ভারতে খালদ্বারা জলসেচ সবচেয়ে বেশি হয় – উত্তর ভারতে ।
- গঙ্গা-অ্যকশন প্ল্যান গৃহীত হয় – 1986 ।
- তিলাইয়া বাঁধটি যে প্রকল্পের অন্তর্গত তা হল- দামোদর পরিকল্পনা ।
- ভারতে নিত্যবহ খাল দ্বারা জলসেচ অধিক প্রচলিত – উত্তর প্রদেশে ।
- হীরাকুঁদ নদী পরিকল্পনা যে নদীর উপর অবস্থিত তা হল – গোদাবরী ।
- ভারতে নিত্যবহ খাল দ্বারা জলসেচ অধিক প্রচলিত – উত্তর প্রদেশে ।
- ভারতে যে নদীর মোহনায় কোনো বদ্বীপ নেই সেটি হল – নর্মদা ।
- ভারতের বৃহত্তম নদী উপত্যকা প্রকল্পটি হল – ভাকরা নাঙ্গাল ।
- ভারতে বৃহত্তম বহুমুখী নদী পরিকল্পনাটি হল – ভাকরা-নাঙ্গাল প্রকল্প ।
- মুলতাই পর্বত থেকে উৎপন্ন নদীটি হল – তাপ্তী ।
- গোদাবরী ও কৃষ্ণা নদীর বদ্বীপের মাঝে অবস্থিত হ্রদের নাম হল – কোলেরু ।
- ভারতের দীর্ঘতম নদীটি হল – গঙ্গা ।
- গঙ্গা নদীর উৎস হল – গঙ্গোত্রী হিমবাহ ।
- ইন্দিরা গান্ধি ক্যানেলের মাধ্যমে জলসেচ হয় – রাজস্থানে ।
- গঙ্গার ডানতীরের একটি উপনদী হল – যমুনা ।
- দক্ষিণ ভারতের গঙ্গা নামে যে নদীটি পরিচিত – গোদাবরী ।
- ব্রহ্মপুত্র নদীর উৎপত্তি হয়েছে – চেমায়ুং দুং হিমবাহ থেকে ।
- সর্দার সরোবর প্রকল্প যে নদীতে তা হল – নর্মদা ।
- মহানদীর উৎস – সিয়াওয়াস উচ্চভূমি ।
- ভারতের পূর্ব উপকূলের বৃহত্তম হ্রদের নাম হল – কোলেরু ।
- ভারতের একটি লবণাক্ত হ্রদের উদাহরণ হল – প্যাংগং হ্রদ ।
- মিষ্টি জলের হ্রদ – রূপকুন্ড ।
- ভারতের সর্বাধিক জলসেচ করা হয় যে পদ্ধতিতে, সেটি হল – কূপ ও নলকূপ।
- পশ্চিমবঙ্গের দীর্ঘতম খাল – মেদিনীপুর খাল ।
- বরাকর হল – দামোদরের উপনদী।
- পৃথিবীর বৃহত্তম বাঁধ – গ্যান্ডকুলি ।
- শিবসমুদ্র জলপ্রপাতটি অবস্থিত – কাবেরী নদীতে ।
- দামোদর উপত্যকা অঞ্চলে মোট বাঁধের সংখ্যা হল – 5 টি ।
- ভারতে সর্বাধিক জলসেচ করা হয় যে পদ্ধতিতে সেটি হল – কূপ ও নলকূপ ।
- আরাবল্লি থেকে উৎপন্ন হয়েছে – লুনি ।
- আম্রবৃষ্টি দেখা যায় – দক্ষিণ ভারতে ।
- ভারতের জলবায়ু যে প্রকৃতির – মৌসুমী ।
- ভারতের অতি অল্প বৃষ্টিপাতযুক্ত অঞ্চল হল – রাজস্থান ।
- চরমভাবাপন্ন জলবায়ু দেখা যায় – দিল্লীতে ।
- ভারতের সর্বাধিক বৃষ্টিপাত হয় – মৌসিনরামে।
- ভারতের একটি স্থানীয় বায়ু হল – লু ।
- দক্ষিণ ভারতে অম্লবৃষ্টি হয় – গ্রীষ্মকালে ।
- উত্তর পশ্চিম ভারতে শীতকালীন ঝড়বৃষ্টির কারণ হল – পশ্চিমা বায়ু ।
- সমভাবাপন্ন জলবায়ু বিরাজ করে – মুম্বাই ।
- ভারতে পশ্চিমীঝঞ্ঝা দেখা যায় – শীতকালে ।
- উত্তর পশ্চিম ভারতে গীষ্মকালে যে ধূলিঝড় দেখা যায় তা হল – লু ।
- ভারতে সবচেয়ে অধিক জায়গা জুড়ে অবস্থান করেছে – পলি মৃত্তিকা ।
- কৃষ্ণ মৃত্তিকা উপযোগী যে চাষের জন্য – কার্পাস ।
- রেগুর মাটির অপর নাম হল – কৃষ্ণ মৃত্তিকা ।
- যে অঞ্চলে সিরোজেম মৃত্তিকা দেখা যায় – মরু অঞ্চলে ।
- ভারতে মৃত্তিকা সংরক্ষণের গৃহিত একটি পদ্ধতি হল – ফালিচাষ ।
- অধিক বৃষ্টিপাতযুক্ত অঞ্চলে যে মৃত্তিকা দেখা যায় – ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা ।
- কৃষ্ণ মৃত্তিকার কারণে কার্পাস শিল্পে সাফল্যতার জন্য দক্ষিণ আরতের ম্যাঞ্চেস্টার হল – কৌয়েম্বাটোর ।
- চিরসবুজ বৃক্ষ হল – শিশু ।
- বনভূমি সর্বাধিক – মধ্যপ্রদেশে ।
- মরু অঞ্চলের উদ্ভিদকে বলা হয় – জেরোফাইট ।
- হিমালয়ের উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে যে উদ্ভিদ জন্মায় – সাভানা।
- চন্দন গাছ জন্মায় – পর্ণমোচী অরণ্যে ।
- রোজউড গাছ জন্মায় – চিরহরিৎ অরণ্যে ।
- সামাজিক বনসৃজনের উপযুক্ত গাছ হল – ইউক্যালিপটাস ।
- একটি শুষ্ক পর্ণমোচী উদ্ভিদ হল – মেহগনি ।
- রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন গঠিত হয় – 1953 সালে ।
- ভারতের মূলভূখণ্ডের দক্ষিণতম অংশ হল – কন্যাকুমারিকা
- ভারতে ভাষাভিত্তিক প্রথম রাজ্য হল – অন্ধপ্রদেশ ।
- ভারতের মোট আয়তন হল – 32 লক্ষ 87 হাজার 263 বর্গকিমি।
- 2014 সালে মানচিত্রে সংযুক্ত রাজ্যটি হল – তেলেঙ্গানা ।
- লাক্ষাদ্বীপের রাজধানীটির নাম – কাভারাত্তি ।
- অরুণাচলপ্রদেশ অঙ্গরাজ্যটি গঠিত হয় – 1987 খ্রিস্টাব্দে ।
- ভারতের বৃহত্তম জেলা – গুজরাটের কচ্ছ ।
- পূর্বঘাট পর্বতের অপর নাম – মলয়াদ্রি ।
- কচ্ছ শব্দের অর্থ – জলাশয় এর দেশ ।
- আরাবল্লি পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হল – গুরুশিখর ।
- ‘মরুস্থলী’ কথাটির অর্থ – মৃতের দেশ।
- পাট অঞ্চল হল – ছোটনাকপুরের মালভূমির সবচেয়ে উঁচু অংশ।
- সাতপুরা পর্বতের উচ্চতম শৃঙ্গ – ধূপগড় ।
- আন্দামান দ্বীপের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – মাউন্ট স্যাডল ।
- ‘মেঘালয়’কথার অর্থ – মেঘের দেশ।
- মহাকাল পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম – অমরকন্টক।
- শিলাময় মরুভূমিকে বলে – হামাদা ।
- ময়দান কথার অর্থ – তরঙ্গায়িত উচ্চভূমি ।
- লাদাখ মালভূমি প্রধান গিরিপথটি হল – খারদুংলা।
- রোটাং গিরিপথটি অবস্থিত – পাঞ্জাব ও হিমাচল হিমালয়ে ।
- মেঘালয় মালভূমির সর্বোচ্চ অংশ – শিলং ।
- ভারতের দীর্ঘতম হিমবাহ হল – কারাকোরাম পর্বতের সিয়াচেন।
- পূর্ব হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হল – নামচাবারোয়া ।
- পশ্চিমবঙ্গের দুঃখ বলা হত – দামোদর নদীকে ।
- ভারতের বৃহত্তম স্বাদু জলের হ্রদ – উলার ।
- ভারতের বৃহত্তম লবণাক্ত হ্রদ হল – সম্বর হ্রদ ।
- কৃষ্ণা ও কাবেরী নদীর মাঝে অবস্থিত পর্বত – পালনি ।
- ভারতের বৃহত্তম উপহ্রদ – চিল্কা ।
- চাচাই জলপ্রপাত দেখা যায় – মধ্যপ্রদেশে।
- দামোদর উপত্যকা পরিকল্পনা হয় – 1984 খ্রিস্টাব্দে ।