Skip to content
- যে প্রক্রিয়ায় ভূপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পায় তাকে বলে – আরোহণ
- বহির্জাত শক্তির মূল উৎস হলো – সূর্য
- গাঙ্গেয় বদ্বীপ হলো -আরোহণ প্রক্রিয়ার ফল
- যে প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তি ভূপৃষ্ঠের ওপর কাজ করে ভূমিরূপের পরিবর্তন ঘটায় তা হল – বহির্জাত
- অবরোহণ ও আরোহণের মিলিত রূপকে বলে – পর্যায়ন
- অবরোহণ প্রক্রিয়ার অপর নাম -ক্ষয়সাধন
- আরোহণ প্রক্রিয়ার অপর নাম -অবক্ষেপণ
- ক্ষয়ীভবন হল – গতিশীলজজজঝঝজঢঝঢঢঝঝ
- নিম্নভূমির উচ্চতা বৃদ্ধি পায় -আরোহণ প্রক্রিয়ায়
- ভূপৃষ্ঠে সর্বাধিক প্রভাব বিস্তারকারী বহির্জাত শক্তি – জল
- প্রথম পর্যায়ে গঠিত ভূমিরূপ হল – মহাদেশ
- ‘পর্যায়ন’ শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – জি.কে গিলবার্ট
- ভূমিরূপবিদ্যার জনক -জেমস হার্টন
- আবহবিকার জাত শিলাচূর্ণকে বলে -রেগোলিথ
- বহির্জাত প্রক্রিয়ার দ্বারা ভূমিভাগের সমতলীকরণ -পর্যায়ন
- ভূমির ঢাল কম হলে আরোহণ প্রক্রিয়া বেশি হয়
- ভূপৃষ্ঠের সঙ্গে উল্লম্বভাবে ক্রিয়া করে – মহীভাবক প্রক্রিয়া
- ভূপৃষ্ঠের স্পর্শক বরাবার কাজ করে – গিরিজনি আলোড়ন
- নদী যে তল বরাবর ক্ষয় করে -নিম্নক্ষয় সীমা
- গ্রেডেশান কথাটি বলেন – চেম্বারলিন, স্যালিসবারি
- শুষ্ক অঞ্চলে গিরিখাতকে বলে – ক্যানিয়ন
- লবণ যুক্ত শিলাস্তরের উপর নদীর প্রধান ক্ষয় প্রক্রিয়াটি হলো -দ্রবণ ক্ষয়
- পাখির পায়ের মতো বদ্বীপ হলো -মিসিসিপি নদী
- পৃথিবীর বৃহত্তম গিরিখাত হলো -ইচাং
- নদীর নিক পয়েন্টে সৃষ্টি হয় -জলপ্রপাত
- পৃথিবীর বৃহত্তম নদী গঠিত দ্বীপ হলো -মারাজো
- লোহাচর দ্বীপ অবস্থিত -হুগলী নদীর উপর
- ভারতের উচ্চতম জলপ্রপাত -কুঞ্চিকল
- পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাত হলো -স্যালটো অ্যাঞ্জেল
- দুটি নদীর মধ্যবর্তী উচ্চভূমি হলো -জলবিভাজিকা
- পলল শঙ্কু দেখা যায় -পর্বতের পাদদেশে
- পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী -নীল
- সুন্দরবনের দ্বীপগুলি ধীরে ধীরে ডুবে যাওয়ার কারণ হলো -সমুদ্র জলতলের উত্থান
- নদী বাঁকের উত্তল অংশকে বলে -পুল
- সমুদ্র জলতল বৃদ্ধির প্রধান কারণ -বিশ্ব উষ্ণায়ন
- নদীপ্রবাহ পরিমাপের একক – কিউসেক/কিউ মেক
- পার্বত্য অংশে নদীর নিম্নক্ষয় হয় – অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায়
- জলপ্রপাতের পাদদেশে – প্লাঞ্জপুল গঠিত হয়
- নদীর গতিবেগ দ্বিগুণ বাড়লে বহন ক্ষমতা বাড়ে -৬৪ গুণ
- মাজুলী হল -নদী দ্বীপ
- লাতিন শব্দ ক্যাস্পেট কথার অর্থ -তীক্ষ্ণ
- লিভিংস্টোন জলপ্রপাত কঙ্গো নদীতে অবস্থিত
- পার্বত্য প্রবাহে নদীর প্রবাহপথ গর্তকে বলে মন্থকূপ
- নদীর সমভূমি প্রবাহে প্লাবনভূমি গড়ে ওঠে
- মিয়েন্ডার নামকরণ হয় মিয়েন্ডারস থেকে
- নদীর উচ্চগতি বা পার্বত্য প্রবাহে সঞ্চয় কার্য প্রায় ঘটেনা
- অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদের অপর নাম – মর্ট হ্রদ
- সুন্দরবনের নিউমুর দ্বীপ বিশ্বায়নে নিমজ্জিত হয়েছে
- নদী সংক্রান্ত আলোচনাকে নদীবিদ্যা বা পোটামোলজি বলে
- পৃথিবীর দীর্ঘতম খাঁড়ি ওব নদীর মোহনায় অবস্থিত
- পৃথিবীর বৃহত্তম নদী অববাহিকার নাম আমাজন অববাহিকা
- ভারতের কৃষ্ণা নদীতে পাখির পায়ের মতো বদ্বীপ দেখা যায়
- ফানেল আকৃতির নদী মোহনাকে খাঁড়ি বলে
- নদী যে খাতে প্রবাহিত হয় তাকে নদী উপত্যকা বলে
- ভূমিরূপ পরিবর্তনের প্রধান বহির্জাত শক্তি নদী
- সুন্দরবন এলাকায় দ্বীপের নাম ঘোড়ামারা,লোহাচর,নিউমুর
- পৃথিবীর সবচেয়ে চ্যুতিযুক্ত জলপ্রপাত জাম্বোসি জলপ্রপাত
- উত্তরপ্রদেশ ও বিহারের অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদকে তাল বলে
- পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী নীল নদ
- হিমবাহ সৃষ্টির প্রাথমিক পর্যায় নেভে
- পৃথিবীতে শেষ হিমযুগ এসেছিল -কোয়ারটারনারি
- ভারতের দীর্ঘতম হিমবাহ হল সিয়াচেন
- হিমবাহের কিছু অংশ সমুদ্রে ভাসতে থাকলে তাকে বলে হিমশৈল
- ঝুলন্ত উপত্যকা সৃষ্টি হয় পার্বত্য হিমবাহে
- বহিঃবিধৌত সমভূমির মাঝে সৃষ্ট গর্তকে বলে কেটল
- ‘ফিয়র্ডের দেশ’ বলা হয় নরওয়েকে
- হিমবাহ ও পর্বতগাত্রে মাঝে সৃষ্ট সংকীর্ণ ফাঁক হলো বার্গস্রুণ্ড
- হিমসিঁড়িতে জল জমে সৃষ্ট হ্রদকে বলে প্যাটারনস্টার হ্রদ
- নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন বহিঃধৌত সমভূমিকে বলে ভ্যালিটেন
- পর্বতের গায়ে যে সীমারেখার নীচের বরফ গলে যায় তা হিমরেখা
- ‘Basket of Egg Torography’ বলে ড্রামলিনকে
- হিমবাহ উপত্যকার আকৃতি U
- পার্বত্য হিমবাহ পৃষ্ঠদেশে সৃষ্ট গভীর ফাটলকে বলে ক্রেভাস
- পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশীয় হিমবাহ ল্যাম্বার্ট
- পৃথিবীর বৃহত্তম উপত্যকা হিমবাহ হুবার্ড
- পৃথিবীর দ্রুততম হিমবাহ জেকবসভ্যান
- গ্রাবরেখা গঠিত হিমবাহের সঞ্চয় কার্যের ফলে
- সিয়াচেন অবস্থিত কারাকোরাম পর্বত শ্রেণিতে
- ফিনল্যান্ডের পুনকাহারয়ু হলো এসকার
- পৃথিবীর বৃহত্তম পাদদেশীয় হিমবাহ মালাসপিনা
- পৃথিবীর গভীরতম ফিয়র্ড সোজনে
- হিমবাহের ক্ষয়ের ফলে সৃষ্ট দুধারে মসৃণ ঢিবি কুঁজ
- পিরামিড চূড়ার উদাহরণ ম্যাটারহর্ণ
- পাদদেশীয় হিমবাহের অগ্রভাগ লোব
- তুষারকার্যে কোন বিশিষ্ট শিলাখণ্ডের পর্বতের গায়ে সঞ্চয়কে বলে স্ক্রি/ট্যালাস
- ভারতের পিরামিড শৃঙ্গ নীলকণ্ঠ শৃঙ্গ
- বহিঃবিধৌত সমভূমিতে সৃষ্ট ছোট টিলাকে বলে নব
- দুটি সার্কের মিলনস্থলে অ্যারেট গঠিত হয়
- ছোট আকৃতির ফিয়র্ডকে বলে ফিয়ার্ড
- নিরক্ষরেখা থেকে যত উত্তরে দক্ষিণে যাওয়া যায় তত হিমরেখা উচ্চতা কমে
- সমুদ্র জলদেশে সঞ্চিত গ্রাবরেখাকে স্তরীভূত গ্রাবরেখা বলে
- হিমবাহবাহিত ক্ষয়জাত পদার্থকে গ্রাবরেখা বা মোরেন বলে
- অ্যান্টার্টিকা মহাদেশে সর্বাধিক হিমবাহ দেখা যায়
- হিমবাহ উৎপাটন,অবঘর্ষ পদ্ধতিতে কাজ করে
- হিমসোপানের অংশগুলি রাইজার,রিগ্যাল,ট্রেড
- হিমবাহবাহিত বিশাল আকৃতির শিলাখণ্ডকে আগামুক বলে
- হিমশৈলের 1/4 অংশ জলের উপরে থাকে
- স্থায়ীভাবে ঠাণ্ডায় জমাটবাধা মাটি চিরহিমন বা পার্মাক্রাস্ট নামে পরিচিত
- করি হ্রদের অপর নাম টার্ন হ্রদ
- ঝুলন্ত উপত্যকায় নদী প্রবাহিত হলে জলপ্রপাত তৈরি হয়
- তুষারকার্যে কোন বিশিষ্ট শিলাখণ্ড পর্বতের পাদদেশে এসে জমা হলে তাকে ব্লকস্পেড বা ফেলসেমনার বলে
- হিমবাহের ক্ষয়কার্যে রসেমোতানে সৃষ্ট হয় -শুদ্ধ
- অক্ষাংশের ভিত্তিতে হিমরেখার উচ্চতা পরিবর্তন হয় -শুদ্ধ
- ড্রামলিনের প্রবাহের দিক মসৃণ,বিপরীত দিক অমসৃণ – অশুদ্ধ
- বিশ্ব উষ্ণায়নে হিমবাহের গলন বেশি হলে সমুদ্রজলের লবণতা বাড়বে -অশুদ্ধ
- ক্রেভাস ও বার্গস্রুণ্ড হলো পর্বত আরোহীদের মৃত্যুফাঁদ -শুদ্ধ
- কেমের সঙ্গে বদ্বীপের মিল আছে -শুদ্ধ
- সার্ক স্কটল্যাণ্ডে করি,জার্মানিতে কার,ওয়েলসে জুম বলে -শুদ্ধ
- হিমবাহের উপর চিরতুষার ভূমি দেখা যায় -শুদ্ধ
- হিমবাহের জমাট বাঁধার প্রক্রিয়াকে বলে রেগলেশন -শুদ্ধ
- ‘U’ আকৃতির হিমবাহ উপত্যকা হিমদ্রোণী -শুদ্ধ
- চলমান বালিয়াড়িকে বলে -ধ্রিয়ান
- মরু অঞ্চলে শুষ্ক নদী খাতকে বলে -ওয়াদি
- ‘Mushroom Rock’ বলা হয় -গৌরকে
- থর মরুতে বায়ুর অপসারণে সৃষ্ট নীচু জায়গা -ধান্দ
- মরুতে বায়ুর ক্ষয়ে সৃষ্ট পাহাড়কে বলে -ইনসেলবার্জ
- শিলাক্ষয় মরুভূমিকে বলে -রেগ
- মরু অঞ্চলের নিম্নক্ষয় সীমা হলো -প্লায়া
- প্রস্তরময় মরুভূমিকে বলে -হামাদা
- বৃহৎ গম্বুজাকৃতি ইনসেলবার্জকে বলে -বোনহার্ড
- গৌর গঠিত হয় -বায়ু কার্যের দ্বারা
- মরু অঞ্চলে কঠিন শিলা কোমল শিলা অপেক্ষা কম ক্ষয় হয়ে যে সমতল চূড়ার ভূমিরুপ তৈরি করে তা হলো -জিউগেন
- অর্ধচন্দ্রাকৃতি বালিয়াড়িকে বলে-বার্খান
- দুটি সিফ বালিয়াড়ির মধ্যবর্তী নিচু অংশকে বলে- গাসি
- বালুকাময় মরুভূমিকে বলে- আর্গ
- লোয়েশ সঞ্চয় দেখা যায়-হোয়াং হো নদী অববাহিকায়
- সাহারা কথার অর্থ-বিজন প্রদেশ
- পৃথিবীর শুষ্কতম মরুভূমি-চিলির আটাকামা
- মরুস্থলী কথার অর্থ-মৃতের দেশ
- পেডিমেন্ট নামকরণ করেন-জি.কে গিলবার্ট
- লবণাক্ত প্লায়া হ্রদকে বলে-স্যালিল
- পৃথিবীর বৃহত্তম মরুভূমি -সাহারা
- ছোট ইনসেলবার্জকে বলে -টরস
- বৃহৎ ইনসেলবার্জকে বলে -ফোলিস
- ইনসেলবার্জ শব্দের অর্থ -দ্বীপ শৈল
- পৃথিবীর বৃহত্তম বালুকাময় মরুভূমি -রুব আল ফালি
- আফ্রিকার মরু হ্রদকে বলে -শটস
- পৃথিবীর বৃহত্তম মরু অঞ্চলের অপসারণ সৃষ্ট গর্ত -মিশরের কাতার
- ওয়াদি কথার অর্থ -শুষ্ক উপত্যকা বা শুষ্ক নদী খাত
- CAZRI -যোধপুর অবস্থিত
- সাহারা মরুভূমির ধূলিঝড়কে – সাইমুম বলে
- পৃথিবীর – সাহারা মরুভূমির সম্প্রসারণ হার বেশি
- বায়ুর চারটি ক্ষয়জাত ভূমিরূপের নাম -গৌড়,জিওগেন,ইনসেলবার্জ,ইয়ার্দাঙ
- জল ও বায়ুর মিলিত ভূমিরূপের নাম -পেডিমেন্ট,বাজাদা,প্লায়া,বোলমন
- উষ্ণ মরু অঞ্চলে বায়ুর কাজ প্রধান -শুদ্ধ
- অনেকগুলি বার্খানকে বলে বার্খানয়েড -শুদ্ধ
- সিফ বালিয়াড়ি বায়ুর সঙ্গে আড়াআড়ি ভাবে গঠিত -অশুদ্ধ
- তির্যক বালিয়াড়িকে সিফ বালিয়াড়ি বলে-অশুদ্ধ
- মরু অঞ্চলে অবশিষ্ট পাহাড়কে বলে মোনাডনক -অশুদ্ধ
- মরুদ্যান বায়ুর অবঘর্ষে সৃষ্টি হয়-অশুদ্ধ
- আরবি সিফ কথার অর্থ তরবারি -শুদ্ধ
- ইয়ার্দাঙের মাথা তীক্ষ্ণ,সূচালো হলে নিডিলস বলে
- পেডিমেন্ট হলো সমপ্রায়ভূমি -শুদ্ধ
- প্লায়াকে কেন্দ্র করে কেন্দ্রবিমুখ জলনির্গম প্রণালী গড়ে ওঠে-অশুদ্ধ
- বার্খানের অর্থ বালির পাহাড় -শুদ্ধ