Madhyamik Geography Suggestion 2024/মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন ২০২৪

  1. যে প্রক্রিয়ায় ভূপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পায় তাকে বলে – আরোহণ
  2. বহির্জাত শক্তির মূল উৎস হলো – সূর্য
  3. গাঙ্গেয় বদ্বীপ হলো -আরোহণ প্রক্রিয়ার ফল
  4. যে প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তি ভূপৃষ্ঠের ওপর কাজ করে ভূমিরূপের পরিবর্তন ঘটায় তা হল – বহির্জাত
  5. অবরোহণ ও আরোহণের মিলিত রূপকে বলে – পর্যায়ন
  6. অবরোহণ প্রক্রিয়ার অপর নাম -ক্ষয়সাধন
  7. আরোহণ প্রক্রিয়ার অপর নাম -অবক্ষেপণ
  8. ক্ষয়ীভবন হল – গতিশীলজজজঝঝজঢঝঢঢঝঝ
  9. নিম্নভূমির উচ্চতা বৃদ্ধি পায় -আরোহণ প্রক্রিয়ায়
  10. ভূপৃষ্ঠে সর্বাধিক প্রভাব বিস্তারকারী বহির্জাত শক্তি – জল
  11. প্রথম পর্যায়ে গঠিত ভূমিরূপ হল – মহাদেশ
  12. ‘পর্যায়ন’ শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – জি.কে গিলবার্ট
  13. ভূমিরূপবিদ্যার জনক -জেমস হার্টন
  14. আবহবিকার জাত শিলাচূর্ণকে বলে -রেগোলিথ
  15. বহির্জাত প্রক্রিয়ার দ্বারা ভূমিভাগের সমতলীকরণ -পর্যায়ন
  16. ভূমির ঢাল কম হলে আরোহণ প্রক্রিয়া বেশি হয়
  17. ভূপৃষ্ঠের সঙ্গে উল্লম্বভাবে ক্রিয়া করে – মহীভাবক প্রক্রিয়া
  18. ভূপৃষ্ঠের স্পর্শক বরাবার কাজ করে – গিরিজনি আলোড়ন
  19. নদী যে তল বরাবর ক্ষয় করে -নিম্নক্ষয় সীমা
  20. গ্রেডেশান কথাটি বলেন – চেম্বারলিন, স্যালিসবারি
  21. শুষ্ক অঞ্চলে গিরিখাতকে বলে – ক্যানিয়ন
  22. লবণ যুক্ত শিলাস্তরের উপর নদীর প্রধান ক্ষয় প্রক্রিয়াটি হলো -দ্রবণ ক্ষয়
  23. পাখির পায়ের মতো বদ্বীপ হলো -মিসিসিপি নদী
  24. পৃথিবীর বৃহত্তম গিরিখাত হলো -ইচাং
  25. নদীর নিক পয়েন্টে সৃষ্টি হয় -জলপ্রপাত
  26. পৃথিবীর বৃহত্তম নদী গঠিত দ্বীপ হলো -মারাজো
  27. লোহাচর দ্বীপ অবস্থিত -হুগলী নদীর উপর
  28. ভারতের উচ্চতম জলপ্রপাত -কুঞ্চিকল
  29. পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাত হলো -স্যালটো অ্যাঞ্জেল
  30. দুটি নদীর মধ্যবর্তী উচ্চভূমি হলো -জলবিভাজিকা
  31. পলল শঙ্কু দেখা যায় -পর্বতের পাদদেশে
  32. পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী -নীল
  33. সুন্দরবনের দ্বীপগুলি ধীরে ধীরে ডুবে যাওয়ার কারণ হলো -সমুদ্র জলতলের উত্থান
  34. নদী বাঁকের উত্তল অংশকে বলে -পুল
  35. সমুদ্র জলতল বৃদ্ধির প্রধান কারণ -বিশ্ব উষ্ণায়ন
  36. নদীপ্রবাহ পরিমাপের একক – কিউসেক/কিউ মেক
  37. পার্বত্য অংশে নদীর নিম্নক্ষয় হয় – অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায়
  38. জলপ্রপাতের পাদদেশে – প্লাঞ্জপুল গঠিত হয়
  39. নদীর গতিবেগ দ্বিগুণ বাড়লে বহন ক্ষমতা বাড়ে -৬৪ গুণ
  40. মাজুলী হল -নদী দ্বীপ
  41. লাতিন শব্দ ক্যাস্পেট কথার অর্থ -তীক্ষ্ণ
  42. লিভিংস্টোন জলপ্রপাত কঙ্গো নদীতে অবস্থিত
  43. পার্বত্য প্রবাহে নদীর প্রবাহপথ গর্তকে বলে মন্থকূপ
  44. নদীর সমভূমি প্রবাহে প্লাবনভূমি গড়ে ওঠে
  45. মিয়েন্ডার নামকরণ হয় মিয়েন্ডারস থেকে
  46. নদীর উচ্চগতি বা পার্বত্য প্রবাহে সঞ্চয় কার্য প্রায় ঘটেনা
  47. অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদের অপর নাম – মর্ট হ্রদ
  48. সুন্দরবনের নিউমুর দ্বীপ বিশ্বায়নে নিমজ্জিত হয়েছে
  49. নদী সংক্রান্ত আলোচনাকে নদীবিদ্যা বা পোটামোলজি বলে
  50. পৃথিবীর দীর্ঘতম খাঁড়ি ওব নদীর মোহনায় অবস্থিত
  51. পৃথিবীর বৃহত্তম নদী অববাহিকার নাম আমাজন অববাহিকা
  52. ভারতের কৃষ্ণা নদীতে পাখির পায়ের মতো বদ্বীপ দেখা যায়
  53. ফানেল আকৃতির নদী মোহনাকে খাঁড়ি বলে
  54. নদী যে খাতে প্রবাহিত হয় তাকে নদী উপত্যকা বলে
  55. ভূমিরূপ পরিবর্তনের প্রধান বহির্জাত শক্তি নদী
  56. সুন্দরবন এলাকায় দ্বীপের নাম ঘোড়ামারা,লোহাচর,নিউমুর
  57. পৃথিবীর সবচেয়ে চ্যুতিযুক্ত জলপ্রপাত জাম্বোসি জলপ্রপাত
  58. উত্তরপ্রদেশ ও বিহারের অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদকে তাল বলে
  59. পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী নীল নদ
  60. হিমবাহ সৃষ্টির প্রাথমিক পর্যায় নেভে
  61. পৃথিবীতে শেষ হিমযুগ এসেছিল -কোয়ারটারনারি
  62. ভারতের দীর্ঘতম হিমবাহ হল সিয়াচেন
  63. হিমবাহের কিছু অংশ সমুদ্রে ভাসতে থাকলে তাকে বলে হিমশৈল
  64. ঝুলন্ত উপত্যকা সৃষ্টি হয় পার্বত্য হিমবাহে
  65. বহিঃবিধৌত সমভূমির মাঝে সৃষ্ট গর্তকে বলে কেটল
  66. ‘ফিয়র্ডের দেশ’ বলা হয় নরওয়েকে
  67. হিমবাহ ও পর্বতগাত্রে মাঝে সৃষ্ট সংকীর্ণ ফাঁক হলো বার্গস্রুণ্ড
  68. হিমসিঁড়িতে জল জমে সৃষ্ট হ্রদকে বলে প্যাটারনস্টার হ্রদ
  69. নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন বহিঃধৌত সমভূমিকে বলে ভ্যালিটেন
  70. পর্বতের গায়ে যে সীমারেখার নীচের বরফ গলে যায় তা হিমরেখা
  71. ‘Basket of Egg Torography’ বলে ড্রামলিনকে
  72. হিমবাহ উপত্যকার আকৃতি U
  73. পার্বত্য হিমবাহ পৃষ্ঠদেশে সৃষ্ট গভীর ফাটলকে বলে ক্রেভাস
  74. পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশীয় হিমবাহ ল্যাম্বার্ট
  75. পৃথিবীর বৃহত্তম উপত্যকা হিমবাহ হুবার্ড
  76. পৃথিবীর দ্রুততম হিমবাহ জেকবসভ্যান
  77. গ্রাবরেখা গঠিত হিমবাহের সঞ্চয় কার্যের ফলে
  78. সিয়াচেন অবস্থিত কারাকোরাম পর্বত শ্রেণিতে
  79. ফিনল্যান্ডের পুনকাহারয়ু হলো এসকার
  80. পৃথিবীর বৃহত্তম পাদদেশীয় হিমবাহ মালাসপিনা
  81. পৃথিবীর গভীরতম ফিয়র্ড সোজনে
  82. হিমবাহের ক্ষয়ের ফলে সৃষ্ট দুধারে মসৃণ ঢিবি কুঁজ
  83. পিরামিড চূড়ার উদাহরণ ম্যাটারহর্ণ
  84. পাদদেশীয় হিমবাহের অগ্রভাগ লোব
  85. তুষারকার্যে কোন বিশিষ্ট শিলাখণ্ডের পর্বতের গায়ে সঞ্চয়কে বলে স্ক্রি/ট্যালাস
  86. ভারতের পিরামিড শৃঙ্গ নীলকণ্ঠ শৃঙ্গ
  87. বহিঃবিধৌত সমভূমিতে সৃষ্ট ছোট টিলাকে বলে নব
  88. দুটি সার্কের মিলনস্থলে অ্যারেট গঠিত হয়
  89. ছোট আকৃতির ফিয়র্ডকে বলে ফিয়ার্ড
  90. নিরক্ষরেখা থেকে যত উত্তরে দক্ষিণে যাওয়া যায় তত হিমরেখা উচ্চতা কমে
  91. সমুদ্র জলদেশে সঞ্চিত গ্রাবরেখাকে স্তরীভূত গ্রাবরেখা বলে
  92. হিমবাহবাহিত ক্ষয়জাত পদার্থকে গ্রাবরেখা বা মোরেন বলে
  93. অ্যান্টার্টিকা মহাদেশে সর্বাধিক হিমবাহ দেখা যায়
  94. হিমবাহ উৎপাটন,অবঘর্ষ পদ্ধতিতে কাজ করে
  95. হিমসোপানের অংশগুলি রাইজার,রিগ্যাল,ট্রেড
  96. হিমবাহবাহিত বিশাল আকৃতির শিলাখণ্ডকে আগামুক বলে
  97. হিমশৈলের 1/4 অংশ জলের উপরে থাকে
  98. স্থায়ীভাবে ঠাণ্ডায় জমাটবাধা মাটি চিরহিমন বা পার্মাক্রাস্ট নামে পরিচিত
  99. করি হ্রদের অপর নাম টার্ন হ্রদ
  100. ঝুলন্ত উপত্যকায় নদী প্রবাহিত হলে জলপ্রপাত তৈরি হয়
  101. তুষারকার্যে কোন বিশিষ্ট শিলাখণ্ড পর্বতের পাদদেশে এসে জমা হলে তাকে ব্লকস্পেড বা ফেলসেমনার বলে
  102. হিমবাহের ক্ষয়কার্যে রসেমোতানে সৃষ্ট হয় -শুদ্ধ
  103. অক্ষাংশের ভিত্তিতে হিমরেখার উচ্চতা পরিবর্তন হয় -শুদ্ধ
  104. ড্রামলিনের প্রবাহের দিক মসৃণ,বিপরীত দিক অমসৃণ – অশুদ্ধ
  105. বিশ্ব উষ্ণায়নে হিমবাহের গলন বেশি হলে সমুদ্রজলের লবণতা বাড়বে -অশুদ্ধ
  106. ক্রেভাস ও বার্গস্রুণ্ড হলো পর্বত আরোহীদের মৃত্যুফাঁদ -শুদ্ধ
  107. কেমের সঙ্গে বদ্বীপের মিল আছে -শুদ্ধ
  108. সার্ক স্কটল্যাণ্ডে করি,জার্মানিতে কার,ওয়েলসে জুম বলে -শুদ্ধ
  109. হিমবাহের উপর চিরতুষার ভূমি দেখা যায় -শুদ্ধ
  110. হিমবাহের জমাট বাঁধার প্রক্রিয়াকে বলে রেগলেশন -শুদ্ধ
  111. ‘U’ আকৃতির হিমবাহ উপত্যকা হিমদ্রোণী -শুদ্ধ
  112. চলমান বালিয়াড়িকে বলে -ধ্রিয়ান
  113. মরু অঞ্চলে শুষ্ক নদী খাতকে বলে -ওয়াদি
  114. ‘Mushroom Rock’ বলা হয় -গৌরকে
  115. থর মরুতে বায়ুর অপসারণে সৃষ্ট নীচু জায়গা -ধান্দ
  116. মরুতে বায়ুর ক্ষয়ে সৃষ্ট পাহাড়কে বলে -ইনসেলবার্জ
  117. শিলাক্ষয় মরুভূমিকে বলে -রেগ
  118. মরু অঞ্চলের নিম্নক্ষয় সীমা হলো -প্লায়া
  119. প্রস্তরময় মরুভূমিকে বলে -হামাদা
  120. বৃহৎ গম্বুজাকৃতি ইনসেলবার্জকে বলে -বোনহার্ড
  121. গৌর গঠিত হয় -বায়ু কার্যের দ্বারা
  122. মরু অঞ্চলে কঠিন শিলা কোমল শিলা অপেক্ষা কম ক্ষয় হয়ে যে সমতল চূড়ার ভূমিরুপ তৈরি করে তা হলো -জিউগেন
  123. অর্ধচন্দ্রাকৃতি বালিয়াড়িকে বলে-বার্খান
  124. দুটি সিফ বালিয়াড়ির মধ্যবর্তী নিচু অংশকে বলে- গাসি
  125. বালুকাময় মরুভূমিকে বলে- আর্গ
  126. লোয়েশ সঞ্চয় দেখা যায়-হোয়াং হো নদী অববাহিকায়
  127. সাহারা কথার অর্থ-বিজন প্রদেশ
  128. পৃথিবীর শুষ্কতম মরুভূমি-চিলির আটাকামা
  129. মরুস্থলী কথার অর্থ-মৃতের দেশ
  130. পেডিমেন্ট নামকরণ করেন-জি.কে গিলবার্ট
  131. লবণাক্ত প্লায়া হ্রদকে বলে-স্যালিল
  132. পৃথিবীর বৃহত্তম মরুভূমি -সাহারা
  133. ছোট ইনসেলবার্জকে বলে -টরস
  134. বৃহৎ ইনসেলবার্জকে বলে -ফোলিস
  135. ইনসেলবার্জ শব্দের অর্থ -দ্বীপ শৈল
  136. পৃথিবীর বৃহত্তম বালুকাময় মরুভূমি -রুব আল ফালি
  137. আফ্রিকার মরু হ্রদকে বলে -শটস
  138. পৃথিবীর বৃহত্তম মরু অঞ্চলের অপসারণ সৃষ্ট গর্ত -মিশরের কাতার
  139. ওয়াদি কথার অর্থ -শুষ্ক উপত্যকা বা শুষ্ক নদী খাত
  140. CAZRI -যোধপুর অবস্থিত
  141. সাহারা মরুভূমির ধূলিঝড়কে – সাইমুম বলে
  142. পৃথিবীর – সাহারা মরুভূমির সম্প্রসারণ হার বেশি
  143. বায়ুর চারটি ক্ষয়জাত ভূমিরূপের নাম -গৌড়,জিওগেন,ইনসেলবার্জ,ইয়ার্দাঙ
  144. জল ও বায়ুর মিলিত ভূমিরূপের নাম -পেডিমেন্ট,বাজাদা,প্লায়া,বোলমন
  145. উষ্ণ মরু অঞ্চলে বায়ুর কাজ প্রধান -শুদ্ধ
  146. অনেকগুলি বার্খানকে বলে বার্খানয়েড -শুদ্ধ
  147. সিফ বালিয়াড়ি বায়ুর সঙ্গে আড়াআড়ি ভাবে গঠিত -অশুদ্ধ
  148. তির্যক বালিয়াড়িকে সিফ বালিয়াড়ি বলে-অশুদ্ধ
  149. মরু অঞ্চলে অবশিষ্ট পাহাড়কে বলে মোনাডনক -অশুদ্ধ
  150. মরুদ্যান বায়ুর অবঘর্ষে সৃষ্টি হয়-অশুদ্ধ
  151. আরবি সিফ কথার অর্থ তরবারি -শুদ্ধ
  152. ইয়ার্দাঙের মাথা তীক্ষ্ণ,সূচালো হলে নিডিলস বলে
  153. পেডিমেন্ট হলো সমপ্রায়ভূমি -শুদ্ধ
  154. প্লায়াকে কেন্দ্র করে কেন্দ্রবিমুখ জলনির্গম প্রণালী গড়ে ওঠে-অশুদ্ধ
  155. বার্খানের অর্থ বালির পাহাড় -শুদ্ধ

Leave a Comment