Madhyamik geography Suggestion 2023/ বাছাইকরা গুরুত্বপূর্ণ অতিসংক্ষিপ্ত এককথায়

আমার প্রিয় মাধ্যমিক শিক্ষার্থী বন্ধুরা এই পোস্টে তোমরা ভূগোলের প্রথম অধ্যায় থেকে ষষ্ঠ অধ্যায় পর্যন্ত খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বাছাইকরা সেরা এককথায় পেয়ে যাবে। তাই তোমরা অত্যন্ত যত্ন নিয়ে পোস্টটি পড়ো এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদের ও পড়ার সুযোগ করে দাও।

  1. হিমবাহের ক্ষয়ের ফলে গঠিত একটি ভূমিরূপ হল – রসেমঁতানে
  2. সাধারণ অবস্থায় সমুদ্রপৃষ্ঠে আদর্শ বায়ুচাপের পরিমাণ হল প্রায় – ১০১৩ মিলিবার
  3. পলল শঙ্কু দেখা যায় – পর্বতের পাদদেশে
  4. বায়ুমন্ডলে ওজোন গ্যাস ঘনীভূত অবস্থায় থাকে যে স্তরে তা হল -স্ট্র‍্যাটোস্ফিয়ার
  5. দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান হল – ২৪ ঘন্টা ৫২ মিনিট
  6. বায়ুর চাপ মাপা হয় যে যন্ত্রের সাহায্যে – ব্যারোমিটার
  7. চিকিৎসা সংক্রান্ত বর্জ্যের একটি উদাহরণ হল – ইনজেকশন সিরিঞ্জ
  8. ভারতের সর্বোচ্চ মালভূমি হল – লাদাখ
  9. ভারতের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম রাজ্য হল – গোয়া
  10. ভারতের সবথেকে বেশি প্রচলিত জলসেচ ব্যবস্থা হল – কূপ ও নলকূপ
  11. হিমালয়ের পাদদেশে মৃদু ঢাল বিশিষ্ট পলিসঞ্চিত ভূমিরূপ হল – ভাবর
  12. ২০১১ -র আদমশুমারি অনুযায়ী ভারতের সবচেয়ে বেশি জনঘনত্বপূর্ণ রাজ্য হল – বিহার
  13. সুন্দরী গাছ দেখা যায় – ম্যানগ্রোভ অরণ্যে
  14. ১৫’ × ১৫’ অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাগত বিস্তারের ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রের সংখ্যাসূচক স্কেল (R.F) হল – ১:৫০০০০
  15. ক্ষয়সীমা ধারণার প্রবর্তক হলেন -গিলবার্ট
  16. পৃথিবীর বৃহত্তম পাদদেশীয় হিমবাহ হল -ম্যালাসপিনা
  17. বায়ুমণ্ডলের শীতলতম স্তর হল – মেসোস্ফিয়ার
  18. এলনিনোর বছরগুলিতে ভারতে মৌসুমী বৃষ্টিপাতের পরিমাণ – কমে যায়
  19. ‘গ্রেট গ্রীন ওয়াল’ কোন মরুর প্রসার রোধ করার জন্য দেওয়া হয়েছে? – সাহারা
  20. জনসংখ্যা ১০ লক্ষ জন অতিক্রম করলে সেই অঞ্চলকে বলা হয় – মহানগর
  21. বায়ুতে উপস্থিত জীবাণু বর্জ্য জৈব পদার্থের বিশ্লেষণ ঘটলে তাকে বলে – কম্পোস্টিং
  22. ভারতে প্রথম পেট্রোরসায়ন শিল্প গড়ে উঠেছিল – ট্রম্বেতে
  23. ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা হল -ইসরো (ISRO)
  24. ভারতের বৃহত্তম জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্রটি অবস্থিত – অন্ধপ্রদেশে
  25. ভারতের সর্বাধিক জলসেচ করা হয় যে পদ্ধতিতে -কূপ ও নলকূপ
  26. ভারতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার যে রাজ্যে সবচেয়ে বেশি – মেঘালয়
  27. ঋতুপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সমুদ্রস্রোতের দিক পরিবর্তন হয় – ভারত মহাসাগরে
  28. যে ভূবৈচিত্র‍্যসূচক মানচিত্রে অক্ষাংশের বিস্তৃতি 4° ×4° সেই মানচিত্রের সূচক সংখ্যা- ৭৩
  29. অবরোহণ আরোহণ প্রক্রিয়ার সম্মিলিত ফল হল – পর্যায়ন
  30. গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন রয়েছে – কলোরাডো নদীতে
  31. শীতকালে বৃষ্টিপাত হয় যে জলবায়ু অঞ্চলে – ভূমধ্যসাগরীয়
  32. গ্রীন হাউস গ্যাস গুলির মধ্যে প্রধান হলো – CO2
  33. বেঙ্গুয়েলা স্রোত প্রবাহিত হয় – দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগরে
  34. বান ডাকা লক্ষ্য করা যায় – সুবর্ণরেখা নদীতে
  35. একটি জৈব অভঙ্গুর বর্জ্য হল -ভাঙা কাঁচ
  36. নবগঠিত তেলেঙ্গানা রাজ্যের প্রস্তাবিত রাজধানী হল – হায়দ্রাবাদ
  37. ভারতে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু প্রথম প্রবেশ করে – কেরালায়
  38. দাক্ষিণাত্য মালভূমির সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হল -আনাইমুদি
  39. ভারতের আখের রাজ্য বলা হয় – উত্তরপ্রদেশকে
  40. পূর্ব-পশ্চিম এবং উত্তর -দক্ষিণ সংযুক্ত রাজপথ মিলিত হয়েছে – ঝাঁসিতে
  41. ভারতের জনগণনার ইতিহাসে প্রথম মহানগরী হল – কলকাতা
  42. ডিগ্রী শিটে R.F স্কেলে থাকে – 1:2,50,000
  43. যে প্রক্রিয়ায় ভূমিভাগের উচ্চতার হ্রাস ঘটে তা হল- অবরোহণ
  44. উত্তর-পশ্চিম ভারতে গ্রীষ্মকালে যে ধুলিঝড় ঝড় দেখা যায় তা হল – আঁধি
  45. পৃথিবীর অ্যালবেডোর পরিমাণ প্রায় – 34%
  46. কেবল বালি দিয়ে গঠিত মরুভূমিকে তুর্কিস্তানে বলে – কুম
  47. পৃথিবীর মোট আয়তনের জলভাগ দ্বারা আবৃত অংশ প্রায় – ৭১%
  48. মরা কোটাল হয় যে তিথিতে -অষ্টমীতে
  49. একটি চিকিৎসা সংক্রান্ত বর্জ্য হল- ইনজেকশন সিরিঞ্জ
  50. জাফরান চাষ হয় – জম্মু-কাশ্মীরে
  51. ভারতের ক্ষুদ্রতম অঙ্গরাজ্যের নাম – গোয়া
  52. ভারতে সর্বাধিক জলসেচ করা হয় যে পদ্ধতিতে তা হল – কূপ ও নলকূপ
  53. ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে ভারতের সর্বাধিক জনঘনত্বপূর্ণ রাজ্যটি হল – বিহার
  54. ম্যানগ্রোভ অরণ্যের প্রধান বৃক্ষ হল – সুন্দরী
  55. ভারতের প্রথম পেট্রোকেমিক্যাল শিল্পটি গড়ে ওঠে – ট্রম্বেতে
  56. ভারতীয় সর্বেক্ষণ বিভাগ স্থাপিত হয় -১৭৬৭ খ্রিস্টাব্দে
  57. পাখির পায়ের মতো আকৃতির ব-দ্বীপ গঠিত হয়েছে – মিসিসিপি মিসৌরীর মোহনায়
  58. ‘ভিসহর্ণ’ পিরামিড চূড়া অবস্থিত – সুইজারল্যান্ডে
  59. বায়ুমন্ডলে CO2 গ্যাসের পরিমাণ – ০.০৩৩%
  60. সমুদ্রপৃষ্ঠে বায়ুর গড় চাপ – ১০১৩.২৫ মিলিবার
  61. শৈবাল সাগর সৃষ্টি হয়েছে যে মহাসাগরে – আটলান্টিক
  62. প্রতিযোগ অবস্থানের সময় থাকে – পূর্ণিমা
  63. একটি চিকিৎসা সংক্রান্ত বর্জ্য হল- ইনজেকশন সিরিঞ্জ
  64. ভারত ও চীনের মধ্যে অবস্থিত সীমারেখার নাম – ম্যাকমোহন লাইন
  65. ভারতের বৃহত্তম ‘কয়াল’- এর উদাহরণ হল – ভেম্বানাদ
  66. ভারতের সর্বাধিক জলসেচ করা হয় যে পদ্ধতিতে সেটি হল – কূপ ও নলকূপ
  67. ভারতের কেন্দ্রীয় বনভূমি গবেষণা কেন্দ্রটি অবস্থিত – দেরাদুনে
  68. উদীয়মান শিল্প বলা হয় – পেট্রোরসায়ন শিল্পকে
  69. ভারতের ব্যস্ততম সড়ক পথটি হল – NH2
  70. ভারতের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ইসরো এর সদর দপ্তর অবস্থিত – বেঙ্গালুরুতে
  71. ভূমিরূপ পরিবর্তনকারী শক্তিগুলির মূল উৎস হল – সূর্য
  72. মুর্শিদাবাদের মতিঝিল হল – অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ
  73. গ্রেট গ্রিনওয়াল নির্মিত হয়েছে – আফ্রিকা মহাদেশ
  74. সারা বছর অধিক উষ্ণতা ও অধিক বৃষ্টিপাতের লেখচিত্র নির্দেশ করে যে জলবায়ুকে -নিরক্ষীয়
  75. তেজস্ক্রিয় বর্জ্যের মূল উৎস হল – পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র
  76. বায়ু ও জলধারার মিলিত কার্যের ফলে গঠিত ভূমিরূপটি হল -বাজাদা
  77. এল লিনোর আবির্ভাব হয় – প্রশান্ত মহাসাগরে
  78. ভারত – চীন সীমারেখার নাম – ম্যাকমোহন লাইন
  79. বাণিজ্যিকভাবে শাকসবজি উৎপাদনকে বলা হয় – ওলেরিকালচার
  80. ভারতে জলসেচ সর্বাধিক হয় – কূপ ও নলকূপ
  81. থর মরুভূমির চলমান বালিয়াড়িকে বলা হয় – ধ্রিয়ান
  82. ২০০১- ২০১১ সাল পর্যন্ত ভারতের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১৭. ৬৪ শতাংশ
  83. চা গবেষণাকেন্দ্র – জোড়হাট -এ
  84. ভারত থেকে প্রেরিত কৃত্রিম উপগ্রহ হল আইআরএস(IRS)
  85. বহির্জাত প্রক্রিয়াগুলিকে পর্যায়ন বলে অভিহিত করেন – গিলবার্ট
  86. মরু অঞ্চলের শুষ্ক নদীখাতকে বলা হয় – ওয়াদি
  87. ওজোন ধ্বংসকারী গ্যাস হল -সি এফ সি (CFC)
  88. দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান হল – ২৪ ঘন্টা ৫২ মিনিট
  89. বায়ুর আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয় – হাইগ্রোমিটারে
  90. আয়তনে ভারতের বৃহত্তম অঙ্গরাজ্যটি হল – রাজস্থান
  91. একটি চিকিৎসা সংক্রান্ত বর্জ্য হল- ইনজেকশন সিরিঞ্জ
  92. আম্রবৃষ্টি দেখা যায় – দক্ষিণ ভারতে।
  93. ভারতের প্রধান কেন্দ্রীয় কৃষি গবেষণাগারটি অবস্থিত – দিল্লির পুসায়
  94. সিরোজেম মৃত্তিকা দেখা যায় – মরু অঞ্চলে
  95. ভারতের হীরক চতুর্ভুজ প্রকল্প যে পরিবহনের সঙ্গে যুক্ত তাহল – রেলপথ
  96. ভারতের রুঢ় হল – দুর্গাপুর
  97. মেসা শব্দের অর্থ হল -টেবিল
  98. উপগ্রহ চিত্রে অরণ্য চিহ্নিত করা হয় -লাল রং দ্বারা
  99. আরোহণ ও অবরোহণ প্রক্রিয়ার সম্মিলিত ফল হল – পর্যায়ন
  100. দুটি নদী অববাহিকার মধ্যবর্তী উচ্চভূমিকে বলে -জলবিভাজিকা
  101. বায়ুর আর্দ্রতা মাপক যন্ত্র হল -হাইগ্রোমিটার
  102. বায়ুমণ্ডলের যে স্তর থেকে বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয় তাহল- আয়নোস্ফিয়ার
  103. সোমালি স্রোত দেখা যায় – ভারত মহাসাগরে
  104. দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান হল – ২৪ ঘন্টা ৫২ মিনিট
  105. একটি চিকিৎসা সংক্রান্ত বর্জ্য হল – ইনজেকশন সিরিঞ্জ
  106. ভারত ও পাকিস্তানের সীমানা নির্দেশ করে -র‍্যাডক্লিফ লাইন
  107. ভারতের সর্বাধিক জল সেচ করা হয় যে পদ্ধতিতে সেটি হল -কূপ ও নলকূপ
  108. যে মৃত্তিকা ‘রেগুর’ নামে পরিচিত তা হল – কৃষ্ণমৃত্তিকা
  109. ভারতে বাজরা উৎপাদনে প্রথম স্থানাধিকারী রাজ্য হল – রাজস্থান
  110. শিকড় আলগা শিল্প হল -কার্পাস বয়ন
  111. ভারতের সর্বাপেক্ষা কম ঘনত্বযুক্ত রাজ্য – অরুণাচল প্রদেশ
  112. যে রঙের সাহায্যে সমোন্নতি রেখা আঁকা হয় তা হল – বাদামী
  113. বহির্জাত শক্তি নয় এমন এক শক্তি হল- অগ্ন্যুদগম
  114. জলপ্রপাতের পাদদেশে তৈরি হয় -প্রপাতকূপ
  115. সাধারণ অবস্থায় সমুদ্রপৃষ্ঠে আদর্শ বায়ুচাপের পরিমাণ হল প্রায় – ১০১৩.২৫ মিলিবার
  116. যে পদ্ধতিতে বায়ু ভূপৃষ্ঠের সঙ্গে অনুভূমিকভাবে প্রবাহিত হয়ে কোন স্থানকে উত্তপ্ত করে তাকে বলে – অ্যাডভেকশন
  117. একইস্থানে দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান হল -২৪ ঘন্টা ৫২ মিনিট
  118. পৃথিবীর বৃহত্তম মগ্নচড়া – গ্ল্যান্ড ব্যাংক
  119. জীবাণু দ্বারা বর্জ্যের বিয়োজন হল – কম্পোস্টিং
  120. ভারতের রাজ্যে পুনর্গঠনের মূল ভিত্তি হল – ভাষা
  121. দক্ষিণ ভারতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গটি হল – আনাইমুদি
  122. মিলেট জাতীয় শস্য বলা হয় -জোয়ার,বাজরা,রাগি একত্রে উৎপাদনকে
  123. ভারতের প্রথম পেট্রোরসায়ণ শিল্প কেন্দ্র হল – ট্রম্বে
  124. ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে ভারতের সর্বাধিক জনঘনত্ব পূর্ণ রাজ্যটি হল – বিহার
  125. ৪৫-D/10 টোপো মানচিত্রের স্কেল হল – 1:50,000

Leave a Comment