প্রিয় দশম শ্রেণির/মাধ্যমিক শিক্ষার্থীরা,
আজ তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করব প্রথম অধ্যায় থেকে অষ্টম অধ্যায় পর্যন্ত বাছাই করা অতি সংক্ষিপ্ত এক কথায় প্রশ্নোত্তর । এগুলি তোমাদের ফাইনাল পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে। তো বন্ধুরা তোমরা এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত অত্যন্ত যত্ন সহকারে পড়ো এবং তোমার অন্যান্য বন্ধুদের শেয়ার করে এগুলি পড়ার সুযোগ করে দাও।
- সোমপ্রকাশ একটি-সাপ্তাহিক পত্রিকা।
- নীলদর্পণ নাটকের ইংরেজি অনুবাদ করেছিলেন – মাইকেল মধুসূদন দত্ত
- ভারতে ফুটবল খেলার প্রবর্তন করে -ইংরেজরা
- কোলবিদ্রোহ (১৮৩১-৩২) অনুষ্ঠিত হয়েছিল – ছোটনাগপুরে
- সর্বধর্ম সমন্বয়ের আদর্শ প্রচার করেন -শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব
- কেশবচন্দ্র সেন কে ব্রহ্মানন্দ উপাধি দেন -দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
- ‘ভারতমাতা’ চিত্রটি আঁকেন -অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- ‘গোরা’ উপন্যাস টি লেখা হয়েছিল -১৯১০ খ্রিষ্টাব্দে
- ভারতে প্রথম অরণ্য আইন পাশ হয় -১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে
- ১৮৫৭ খ্রিস্টাবের বিদ্রোহকে ভারতের ‘প্রথম স্বাধীনতার যুদ্ধ’ বলেছেন – বিনায়ক দামোদর সাভারকার
- জাতীয় শিক্ষা পরিষদের প্রথম সভাপতি ছিলেন – রাসবিহারী ঘোষ
- আধুনিক বাংলা বই ব্যবসার পথ প্রদর্শক -বিদ্যাসাগর
- ‘হিন্দ স্বরাজ’ বইটি লিখেছিলেন – মহাত্মা গান্ধী
- মিরাট ষড়যন্ত্র মামলায় মোট গ্রেফতারের সংখ্যা – ৩৩ জন
- সূর্যসেন প্রতিষ্ঠিত বিপ্লবী দলের নাম -ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি
- ‘সত্যশোধক সমাজ’ প্রতিষ্ঠা করেন – জ্যোতিবা ফুলে
- বাংলার গভর্নর স্ট্যানলী জ্যাকসনকে গুলি করেন – বীনা দাস
- একাত্তরের ডায়েরী যে ধরনের গ্রন্থ – স্মৃতিকথা
- হায়দ্রাবাদ রাজ্যটি ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয় – ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে
- একা আন্দোলনের নেতা – মাদারি-পাশি
- ভারতে নিম্নবর্গীয় ইতিহাস চর্চার জনক হলেন – রণজিত গুহ
- ‘বঙ্গদর্শন’ পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয় – ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে
- ‘হিন্দু প্যাট্রিয়ট’ পত্রিকার প্রথম সম্পাদক ছিলেন – গিরিশচন্দ্র ঘোষ
- ‘ক্যালকাটা স্কুল বুক সোসাইটি’ প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৮১৭ খ্রিস্টাব্দে
- ‘নববিধান’ ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠা করেন – কেশবচন্দ্র সেন
- ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দের ভারতীয় অরণ্য আইনে অরণ্যকে ভাগ করা হয় – তিনটি স্তরে
- সুই মুণ্ডা ছিলেন – কোল বিদ্রোহের নেতা
- সিপাহী বিদ্রোহের সূচনা হয়েছিল – ব্যারাকপুরে
- দেশীয় ভাষা সংবাদপত্র আইন প্রবর্তিত হয় – ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে
- ভারতের প্রথম রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল – বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা
- ‘বাংলার গুটেনবার্গ’ বলা হয় – চার্লস উইল কিনসকে
- ‘জাতীয় বিজ্ঞানচর্চার জনক’ বলা হয়- ডক্টর মহেন্দ্রলাল সরকারকে
- গান্ধীজীর নেতৃত্বে পরিচালিত প্রথম সত্যাগ্রহ আন্দোলন ছিল – চম্পারন সত্যাগ্রহ
- ‘কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দল’ প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে
- ভারতে প্রথম ‘মে দিবস’ পালিত হয়- মাদ্রাজে
- ‘সঞ্জীবনী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন – কৃষ্ণ কুমার মিত্র
- ‘সত্যশোধক’ সমাজ প্রতিষ্ঠা করেন -জ্যোতিবা ফুলে
- ‘ঝাঁসির রানী ব্রিগেড’ পরিচালনার দায়িত্ব পান – লক্ষ্মী স্বামীনাথন
- স্বাধীন ভারতের প্রথম গভর্নর জেনারেল ছিলেন – লর্ড মাউন্টব্যাটেন
- ‘এ ট্রেন টু পাকিস্তান’ গ্রন্থটি রচনা করেন – খুশবন্ত সিং
- ‘ইতিহাস একটি বিজ্ঞান -কমও নয়, বেশিও নয়’ -উক্তিটি করেছিলেন – বিউরি
- পৃথিবীর প্রাচীনতম খেলাটি হল -মানাকালা
- ‘সংবাদ প্রভাকর’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন – ঈশ্বর গুপ্ত
- নববিধান ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠা করেন – কেশবচন্দ্র সেন
- হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৮১৭ খ্রিস্টাব্দে
- যে উপন্যাস থেকে সন্ন্যাসী – ফকির বিদ্রোহের কথা জানা যায় সেটি হল – আনন্দমঠ
- বারাসাত বিদ্রোহের সময় বাংলার গভর্ণর ছিলেন – লর্ড বেন্টিঙ্ক
- সিপাহী বিদ্রোহের প্রকৃত সূচনা হয় – মিরাটে
- বাংলার ‘মুকুটহীন রাজা’ বলা হয় – সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে
- ‘বন্দেমাতরম’ সংগীতটি জাতীয় সংগীতের মর্যাদা পায় – ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে
- ‘দিকদর্শন’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন -জোসুয়া মার্শম্যান
- ‘আধুনিক রাশিবিজ্ঞানের জনক’ বলা হয় – প্রশান্তচন্দ্র মহলানবীশকে
- ‘চম্পারন কৃষি বিল’ পাস হয় – ১৯১৮ খ্রিস্টাব্দে
- বামপন্থীরা ভারত ছাড়ো আন্দোলনকে বলেছিল – সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধ
- ‘মিলনমন্দির’ প্রতিষ্ঠা করেন – আনন্দমোহন বসু
- রাষ্ট্রীয় মহিলা সংঘ ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেন – সরোজিনী নাইডু
- ‘কসাই কাজী’ বলা হতো কিংসফোর্ডকে
- ‘পূর্ব-পশ্চিম’ গ্রন্থটির রচয়িতার নাম – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
- ভারতীয় সংবিধান সরকারি ভাষা সম্পর্কে আলোচনা রয়েছে – অষ্টম তফসিলে
- ‘সেদিনের কথা’ এর লেখক হলেন – মনি কুন্তলা সেন।
- ‘কেকের দেশ’ বলা হয় – স্কটল্যান্ডকে
- বিধবা বিবাহ আইন পাস হয় রেগুলেশন – XV
- ব্রিটিশ ভারতে প্রথম কৃষক বিদ্রোহ – সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহ
- তিতুমীরের আসল নাম – মির নিসার আলী
- সন্ন্যাসী বিদ্রোহের কথা আছে -আনন্দমঠ এ
- পশ্চিমবঙ্গের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন -প্রফুল্ল ঘোষ
- ভারতের প্রথম ভাষাভিত্তিক রাজ্য -অন্ধপ্রদেশ
- কার্টুনের মাধ্যমে জাতীয়তাবাদের বিকাশ ঘটিয়েছিলেন – গগনেন্দ্রনাথ
- আই এন টি ইউ সি এর প্রথম সভাপতি ছিলেন – লালা লাজপত রায়
- মোহনবাগান আইএফএ শিল্ড জেতে- ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে
- বঙ্গদর্শন পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন- বঙ্কিমচন্দ্র
- ‘ভারত সভা’ প্রতিষ্ঠিত হয় -১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে
- বরদৌলি সত্যাগ্রহে নেতৃত্ব দেন বল্লভভাই – প্যাটেল
- ‘শৃঙ্খল ঝংকার’ গ্রন্থের লেখক – বীণা দাস
- বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে
- পাশ্চাত্য শিক্ষার ম্যাগনাকার্টা -উডের ডেসপ্যাচ
- ‘The Annihilation of Caste’ লিখেছেন- আম্বেদকর
- সিপাহী বিদ্রোহের প্রথম শহীদ -মঙ্গল পান্ডে
- বাংলার প্রথম মুদ্রণ শিল্পী -হিকি
- গান্ধীজি ‘হরিজন’ বলতে বুঝতেন – ঈশ্বরের সন্তান
- ‘টোয়েন্টি টু ইয়ারস টু ফ্রিডম’ গ্রন্থটি লেখেন- বোরিয়া মজুমদার
- সত্যজিৎ রায় যে চলচ্চিত্রের জন্য অস্কার পুরস্কার পান তা হল -পথের পাঁচালী
- ‘স্কুল বুক সোসাইটি’ প্রতিষ্ঠা করেন -ডেভিড হেয়ার
- সতীদাহ প্রথা রদ হয়- ১৮২৯ খ্রিস্টাব্দে
- ‘বামাবোধিনী’র সম্পাদক ছিলেন -উমেশ চন্দ্র দত্ত
- কোল বিদ্রোহ ঘটেছিল -১৮৩১ খ্রিস্টাব্দে
- ‘খুঁৎকাঠি প্রথা’ প্রচলিত ছিল যে সমাজে তা হল -মুন্ডা
- ‘বন্দেমাতরম’ সংগীতটি রচনা করেন – বঙ্কিমচন্দ্র
- ‘বাংলার মুকুটহীন রাজা’ বলে -সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে
- ‘ভারত সভা’ প্রতিষ্ঠিত হয় -১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে
- ‘বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট’ এর প্রতিষ্ঠাতা -তারকনাথ পালিত
- ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ স্থাপিত হয়- ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে
- এ আই টি ইউ সি এর প্রথম সভাপতি ছিলেন- লালা লাজপত রায়
- পুন্নাপ্রা ভায়লার আন্দোলন সংগঠিত হয়েছিল – ত্রিবাঙ্কুরে
- ‘লাঙল’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন -নজরুল ইসলাম
- মতুয়া ধর্মান্দোলনের সঙ্গে যুক্ত – হরিচাঁদ ঠাকুর
- চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনে নেতৃত্ব দেন – সূর্যসেন
- ‘জয়শ্রী’ পত্রিকা প্রকাশ করেন -লীলা নাগ
- নেহেরু – লিয়াকত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে
- ভারতের লৌহ মানব বলা হয় সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলকে
- বাইশ গজের খেলা বলা হয় – ক্রিকেটকে
- ‘বঙ্গদর্শন পত্রিকার প্রথম প্রকাশ ঘটে ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে
- ‘বামাবোধিনী’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা -সম্পাদক ছিলেন উমেশচন্দ্র দত্ত।
- বিধবা বিবাহ আইন পাস হয় -১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে
- ‘খুঁৎকাঠি প্রথা’ যে সমাজে প্রচলিত ছিল – মুণ্ডা সমাজে
- কোল বিদ্রোহ (১৮৩১-৩২) অনুষ্ঠিত হয়েছিল- ছোটনাগপুরে
- মহারানীর ঘোষণাপত্র অনুযায়ী ভারতের রাজপ্রতিনিধি রূপে প্রথম নিযুক্ত হন -লর্ড ক্যানিং
- ভারতের প্রথম রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান হল – বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা
- ‘ভারতমাতা’ চিত্রটির নামকরণ করেন – ভগিনী নিবেদিতা
- জাতীয় শিক্ষা পরিষদ গঠিত হয়- ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে
- ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় – বঙ্গদর্শন পত্রিকায়
- একা আন্দোলন ঘটেছিল -অসহযোগ আন্দোলন চলাকালীন
- নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস প্রতিষ্ঠা হয়েছিল – ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে
- মোপালা বিদ্রোহ হয়েছিল – মালাবার অঞ্চলে
- ‘নারী কর্ম মন্দির’ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন – উর্মিলা দেবী
- সূর্যসেন প্রতিষ্ঠিত বিপ্লবী দলের নাম ছিল – ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি
- দলিতদের ‘হরিজন’ আখ্যা দিয়েছিলেন – গান্ধীজি
- ‘ট্রেন টু পাকিস্তান’ গ্রন্থটি লিখেছেন – খুশবন্ত সিং
- জুনাগড় ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয় – ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে
- ‘বসুবিজ্ঞান মন্দির’ প্রতিষ্ঠা করেন – জগদীশচন্দ্র বসু
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সম্পাদিত বঙ্গদর্শন পত্রিকাটি প্রকাশিত হয়েছিল -১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে
- বিপিনচন্দ্র পাল লিখেছেন -সত্তর বছর
- নীলদর্পণ নাটকের ইংরেজি অনুবাদের প্রকাশক ছিলেন -রেফারেণ্ড জেমস লং
- নববিধান সভা প্রতিষ্ঠা করেন- কেশবচন্দ্র সেন
- সতীদাহ প্রথা রদ হয়েছিল – রেগুলেশন XVII দ্বারা
- বঙ্কিমচন্দ্রের যে উপন্যাসে সন্ন্যাসী বিদ্রোহের উল্লেখ আছে সেটি হল -দেবী চৌধুরানী
- সাঁওতাল বিদ্রোহের সময় গভর্নর জেনারেল ছিলেন -লর্ড ডালহৌসি
- ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহকে জাতীয় বিদ্রোহ বলে উল্লেখ করেছেন – ডিসরেলি
- জমিদার সভা প্রতিষ্ঠা করেন – দ্বারকানাথ ঠাকুর
- হিন্দুমেলা প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দে
- ‘ইউ রায় অ্যাণ্ড সন্স’প্রতিষ্ঠিত হয় -১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দে
- জাতীয় শিক্ষা পরিষদের প্রথম সভাপতি ছিলেন – রাসবিহারী ঘোষ
- নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠা হয়েছিল – ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে
- ফ্লাউড কমিশন কোন বিদ্রোহের সঙ্গে যুক্ত? তেভাগা
- ভারতে প্রথম মে দিবস পালন করা হয়- ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে পহেলা মে
- বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল – ১৬ ই অক্টোবর ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে
- এ ট্রেন টু পাকিস্তান গ্রন্থটি লিখেছেন খুশবন্ত সিং
- ‘পুণা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে
- সরকারি ভাষা কমিশন গঠিত হয় – ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে
- ‘আত্মীয় সভা’ প্রতিষ্ঠা করেন – রাজা রামমোহন রায়