মাধ্যমিক ২০২৩ শিক্ষার্থী বন্ধুদের ইতিহাসের MCQ & SAQ সম্ভাব্য প্রশ্নোত্তর নিয়ে আজকের এই পোস্ট।তোমরা অত্যন্ত যত্ন সহকারে এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ো ও প্রয়োজনে খাতায় নোটশ করে নাও এবং অন্যান্য সাথী বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদেরও শেষ মূহুর্ত্তের প্রস্তুতি নিতে সহযোগিতা করো। তাহলে চলো বন্ধুরা দেখে নেওয়া যাক আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ নোটশটি……….
- হিস্টোরিওগ্রাফি কথার অর্থ হল – ইতিহাস চর্চা
- বিপিনচন্দ্র পাল লিখেছেন – সত্তর বৎসর
- ‘বামাবোধিনী পত্রিকা’ প্রকাশের মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল – নারী সমাজের কথা তুলে ধরা
- ‘মেকলে মিনিট’ পেশ করা হয় – ১৮৩৫ খ্রিস্টাব্দে
- নববৈষ্ণব ধর্মের প্রবক্তা ছিলেন – বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী
- ‘ধরতি আবা’ কথার অর্থ হল – পৃথিবীর পিতা
- ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে অরণ্য আইনে অরণ্যকে ভাগ করা হয় – তিনটি স্তরে
- মহারানীর ঘোষণাপত্র (১৮৫৮ খ্রিঃ) আনুষ্ঠানিক প্রকাশিত হয় – ১ নভেম্বর
- ভারত সভার প্রথম সভাপতি ছিলেন –
- ভারতমাতা চিত্রটির পূর্ব নাম ছিল – বঙ্গমাতা
- ভারতে ‘হাফটোন প্রিন্টিং’ পদ্ধতি প্রবর্তন করেন – উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী
- ‘বিশ্বভারতী’ কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয় – ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে
- বয়কট আন্দোলনের ফলে অর্থনৈতিক দিক থেকে ক্ষতি হয়েছিল – বাংলার কৃষক শ্রেণি
- ‘ইন্ডিয়া ইন ইন ট্রানজিশন’ গ্রন্থের লেখক – মানবেন্দ্রনাথ রায়
- ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি ভারতের মাটিতে প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে
- দীপালী সংঘ ছিল একটি –বিপ্লবী সংঘ
- ঢাকার মিসফোর্ড মেডিকেল স্কুলের ছাত্র ছিলেন – বিনয় বসু
- কাশ্মীরের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন – শেখ আবদুল্লা
- সাম্প্রদায়িক বাঁটোয়ারা নীতি ঘোষিত হয় – ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে
- দেশভাগ ও উদ্বাস্তু সমস্যা নিয়ে লেখা ভীষ্ম সাহানীর উপন্যাসটির নাম – তমস
- ‘পথের পাঁচালী’ ছবির পরিচালক ছিলেন – সত্যজিৎ রায়
- ‘সোমপ্রকাশ’ পত্রিকার প্রথম সম্পাদক ছিলেন –দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ
- ‘জেনারেল কমিটি অফ পাবলিক ইন্সট্রাকশন’ গঠিত হয়েছিল – ১৮২৩ খ্রিস্টাব্দে
- ভারতের প্রথম মহিলা চিকিৎসক ছিলেন – কাদম্বিনী গাঙ্গুলী
- ‘বিধবা বিবাহ আইন’ পাশ হয় – ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে
- সাঁওতালদের ঐক্যবদ্ধকরণের প্রতীক ছিল – শালগাছ
- ‘খুৎকাঠি’ প্রথা প্রচলিত ছিল – মুন্ডা সমাজে
- মহাবিদ্রোহের সময় ‘হিন্দুস্থানের সম্রাট’ বলে ঘোষিত হন – দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ
- ভারতসভার প্রথম সভাপতি ছিলেন – কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়
- বঙ্গমাতা ছবিটি এঁকেছিলেন – অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- প্রথম বাঙালি মুদ্রণ ব্যবসায়ী ছিলেন –গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্য্য
- ‘জাতীয় শিক্ষা পরিষদ’ গঠিত হয় –১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে
- মেদিনীপুরের কাঁথি ও তমলুকে অহিংস অসহযোগ ও কৃষক আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন –বীরেন্দ্রনাথ শাসমল
- হালি প্রথা প্রচলিত ছিল – বারদৌলিতে
- মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা শুরু হয়েছিল – ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে
- ভারতের প্রথম ছাত্রী সংগঠন ছিল – মুক্তি সংঘ
- ক্ষুদিরাম বসুর ফাঁসি হয়েছিল – ১১ ই আগস্ট ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে
- ‘হরিজন’ শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেছিলেন – গান্ধীজী
- ভারতের ‘লৌহমানব’ বলা হয় –বল্লভভাই প্যাটেলকে
- পশ্চিমবঙ্গের সরকারি ভাষা হল – বাংলা
- নতুন সামাজিক ইতিহাস চর্চা শুরু হয় – ১৯৬০ এর দশকে
- সরকারি নথিপত্রগুলি যেখানে সংরক্ষিত রয়েছে – মহাফেজখানায়
- ‘হুতোমপ্যাঁচার নকশা’ গ্রন্থটি রচনা করেন – কালীপ্রসন্ন সিংহ
- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মহিলা স্নাতক –কাদম্বিনী গাঙ্গুলী
- ‘নব্য বেদান্তবাদ’ প্রচার করেন – স্বামী বিবেকানন্দ
- প্রথম ‘ভারতীয় অরণ্য আইন’ পাস হয় – ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে
- বারাসাত বিদ্রোহে নেতৃত্ব দেন –তিতুমির
- মহাবিদ্রোহের পর ভারতের শাসনভার গ্রহণ করেন –মহারানী ভিক্টোরিয়া
- ভারতসভার প্রথম সম্পাদক ছিলেন – আনন্দমোহন বসু
- ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের মর্মস্পর্শী বর্ণনা আছে – আনন্দমঠ উপন্যাসে
- শ্রীরামপুর মিশনে ছাপাখানা প্রতিষ্ঠা করেন – উইলিয়াম কেরি
- বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে
- বারদৌলি সত্যাগ্রহে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন- বল্লভভাই প্যাটেল
- সর্বপ্রথম বয়কট আন্দোলনের ডাক দেন –কৃষ্ণকুমার মিত্র
- ফরোয়ার্ড ব্লক দল গঠন করেন – সুভাষচন্দ্র বসু
- বাংলায় ‘প্রতাপাদিত্য উৎসব’ চালু করেন – সরলাদেবী চৌধুরানী
- ‘নারীকর্ম মন্দির’ প্রতিষ্ঠা করেন – উর্মিলা দেবী
- দলিত এর বিকল্প হিসেবে ‘হরিজন’ শব্দটি ব্যবহার করেছেন – মহাত্মা গান্ধী
- ভারতের গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে সভাপতি ছিলেন – ডঃ রাজেন্দ্রপ্রসাদ
- ভাষাভিত্তিক রাজ্য পুনর্গঠন কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে ভারতকে যে কয়টি প্রদেশে বিভক্ত করা হয় তা হল – ১৪ টি
- ‘সোমপ্রকাশ’ ছিল একটি – সাপ্তাহিক পত্রিকা
- বিপিনচন্দ্র পাল লিখেছেন –সত্তর বৎসর
- হিন্দু মেলার পূর্ব নাম ছিল – চৈত্রমেলা
- উনিশ শতকের বাংলার নবজাগরণকে ‘এলিটিস্ট আন্দোলন’ বলে অভিহিত করেছেন – অনিল শীল
- সতীদাহ প্রথা রদ হয় – ১৮২৯ খ্রিস্টাব্দে
- ভারতে প্রথম অরণ্য আইন পাশ হয় – ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে
- ভারতে প্রথম রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল- বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা
- মহারানীর ঘোষণাপত্র (১৮৫৮ খ্রিঃ) অনুযায়ী ভারতের রাজপ্রতিনিধি নিযুক্ত হন – লর্ড ক্যানিং
- ভারতসভা প্রতিষ্ঠা করেন – সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়
- ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’ প্রতিষ্ঠা করেন – জগদীশচন্দ্র বসু
- বাংলা ভাষায় প্রথম ছাপা বই হল – এ গ্রামার অব দি বেঙ্গল ল্যাঙ্গোয়েজ
- ভারতের কমিউনিস্ট পার্টিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয় – ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে
- ‘সখী সমিতি’ প্রতিষ্ঠা করেন – স্বর্ণকুমারী দেবী
- মাদারি পাশি যুক্ত ছিলেন – একা আন্দোলনে
- ‘এ আই টি ইউ সি’ এর প্রথম সম্পাদক ছিলেন –চমনলাল
- নেহেরু -লিয়াকত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে
- ‘নীল কমিশন’ গঠিত হয় – ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে
- রাজ্য পুনর্গঠন আইন পাস হয় – ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে
- ‘রশিদ আলী দিবস’ পালিত হয় – ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের ১২ ই ফেব্রুয়ারি
- ‘ট্রেন টু পাকিস্তান’ গ্রন্থটি লিখেছেন –খুশবন্ত সিং
- নতুন সামাজিক ইতিহাসের বিষয়বস্তু হল- সাধারণ মানুষ
- বিপিনচন্দ্র পালের আত্মকথা প্রথম প্রকাশিত হয় – প্রবাসী পত্রিকায়
- হুতুম প্যাঁচার নকশা একটি – তৎকালীন কলকাতার সমাজ দর্পণ
- ‘কমিটি অফ পাবলিক ইন্সট্রাকশন’ এর সভাপতি ছিলেন -টমাস ব্যাবিংটন মেকলে
- ‘অ্যাকাডেমিক অ্যাসোসিয়েশন’ সভা প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৮২৭ খ্রিস্টাব্দে
- রংপুর বিদ্রোহে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন –নুরুল উদ্দিন
- মুন্ডা সমাজে যৌথ মালিকানাকে বলা হয় – খুঁৎকাঠি প্রথা
- উনিশ শতককে সভা সমিতির যুগ বলেছেন – অনিল শীল
- মাতৃভাষা সংবাদপত্র আইন পাস হয় –লর্ড লিটনের শাসনকালে
- ‘গোরা’ উপন্যাসের লেখক হলেন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- সর্বপ্রথম বাংলা অক্ষরের টাইপ তৈরি করেন – চার্লস উইলকিন্স
- ‘আধুনিক ভারতীয় রসায়ন শাস্ত্রের জনক’ বলা হয় – আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়
- বাংলার কৃষক আন্দোলনে বীরেন্দ্রনাথ শাসমল নেতৃত্ব দিয়েছিলেন –মেদিনীপুর
- ‘অল ইন্ডিয়া ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস এর প্রথম সভাপতি ছিলেন – লালা লাজপত রায়
- ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় – তাসখন্দে
- বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে মহিলারা ঘরে ঘরে পালন করে – অরন্ধন
- ভারতছাড়ো আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন – উষা মেহতা
- রশিদ আলি দিবস প্রথম পালিত হয় –১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের ১২ ই ফেব্রুয়ারি
- ভারতীয় রাজনীতিতে ‘লৌহমানব’ নামে পরিচিত ছিলেন –সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল
- ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে দেশীয় রাজ্যগুলির ভারত ভুক্তির সময় কাশ্মীরের রাজা ছিলেন –হরি সিং
- ‘টোটাল হিস্ট্রি’ চর্চা শুরু করে – ‘অ্যানালগোষ্ঠীর’ ঐতিহাসিকগণ
- ‘জীবনের ঝরাপাতা’ আত্মজীবনীটি প্রকাশিত হয়েছিল – দেশ পত্রিকায়
- ‘বামাবোধিনী পত্রিকা’টি ছিল – মাসিক
- শিক্ষার ক্ষেত্রে ‘চুঁইয়ে পড়া নীতি’টি হল – টমাস মেকলের
- বেন্টিঙ্ক সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ করেন – ১৭ নম্বর রেগুলেশন দ্বারা
- জঙ্গলমহল নামে একটি বিশেষ জেলা গঠিত হয় – চুয়াড় বিদ্রোহের পর
- ‘ওয়াহাবি’ কথার অর্থ হলো –নবজাগরণ
- বেগম হযরত মহল মহাবিদ্রোহ নেতৃত্ব দেন – অযোধ্যা
- ভারতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন লোপ পায় –১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দে
- ‘ভারতমাতা’ চিত্রটি আঁকা হয়েছিল – বঙ্গভঙ্গের সময়
- ‘এ গ্রামার অফ দি বেঙ্গল ল্যাঙ্গোয়েজ’ এর বাংলা অক্ষরগুলির ছাঁচ তৈরি করেন – পঞ্চানন কর্মকার
- ‘প্রতাপাদিত্য চরিত্র’ প্রকাশিত হয় – ১৮০১ সালে
- প্রথম ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ার বলা হয় – শিবচন্দ্র নন্দী
- গান্ধীর নেতৃত্বে প্রথম সর্বভারতীয় আন্দোলন হল – অসহযোগ আন্দোলন
- চৌকিদার কর বন্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন – বীরেন্দ্রনাথ শাসমল
- গান্ধী ডান্ডি অভিযান শুরু করেছিলেন – সবরমতি থেকে
- ‘সখী সমিতি’ তৈরি করেন –স্বর্ণকুমারী দেবী
- ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রথম ‘মহিলা শহীদ’ – প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
- স্বাধীন দেশীয় রাজ্যগুলির মধ্যে যে রাজ্যটি ভারত যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম যোগ দেয় সেটি হল – কাশ্মীর
- ‘অর্ধেক জীবন’ বইটির লেখক হলেন – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
- ‘রাজতরঙ্গিণী’ গ্রন্থ থেকে কোন জায়গার ইতিহাস জানা যায় – কাশ্মীরের
- ভারতের ‘অগ্নিযুগের অগ্নিকন্যা’ বলা হয়- কল্পনা দত্ত
- সপ্তদশ আইন দ্বারা যে কু-প্রথার অবসান ঘটানো হয় তার নাম – সতীদাহ প্রথা
- ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ বলা হয় – ফোর্ট উইলিয়াম কলেজকে
- ‘যত মত, তত পথ’ এই বাণীটি –শ্রী রামকৃষ্ণের
- বিপ্লব শব্দের অর্থ -আমূল পরিবর্তন
- চুয়াড় বিদ্রোহের নেতা ছিলেন – দুর্জন সিংহ
- ‘জমিদার সভা’ প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৮৩৮ খ্রিস্টাব্দে
- ‘বেঙ্গলি’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন – সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি
- ‘গোরা’ উপন্যাস প্রকাশিত হয় – প্রবাসী পত্রিকায়
- ‘হ্যালহেডের বাংলা ব্যাকরণ’ ছাপা হয় – ১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দে
- বাংলায় প্রথম সাপ্তাহিক পত্রিকা ছিল – সমাচার দর্পণ
- ভারতে প্রথম কে ‘মে দিবস’ পালন করেন – সিঙ্গারাভেলু চেট্টিয়ার
- বাংলায় ‘ওয়ার্কাস অ্যান্ড পেজান্টস পার্টি’ প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে
- কোন ঘটনার পর বল্লভভাই প্যাটেলকে সর্দার উপাধি দেওয়া হয় –বারদৌলি সত্যাগ্রহ
- কার নেতৃত্বে ইউরোপিয়ান ক্লাব আক্রান্ত হয় – প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
- জাতীয় শিক্ষা পরিষদ গঠিত হয় –১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে
- ‘হরিজন’ কথাটি প্রথম ব্যবহার করেন – গান্ধীজি
- রাজ্য পুনর্গঠন আইন পাশ হয় – ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে
- ‘একাত্তরের ডায়েরী’ যে ধরনের গ্রন্থ – স্মৃতিকথা