প্রিয় মাধ্যমিক শিক্ষার্থী বন্ধুরা এই আর্টিকেলে আমি তোমাদের সাথে ভূগোলের বাছাইকরা এককথায় নিয়ে লিখেছি।তোমরা এই আর্টিকেলটি অত্যন্ত যত্ন সহকারে পড়ে পরীক্ষার প্রস্তুতি নাওঃ-
- হিমপ্রাচীর হল – উষ্ণ ও শীতল ভিন্নধর্মী সমুদ্রস্রোতের মধ্যবর্তী স্থানে যে সুস্পষ্ট বিভাজন রেখা দেখা যায়।
- হিমপ্রাচীর দেখতে পাওয়া যায় – আটলান্টিক মহাসাগরে।
- হিমশৈল বলে – সমুদ্রে ভাসমান বা আংশিক নিমজ্জিত বরফ যার 1 ভাগ জলের উপরে থাকে আর 8 ভাগ জলের নীচে থাকে ।
- সমুদ্রস্রোত বলে – নিমজ্জিতভাবে একস্থান থেকে অন্যস্থানে সমুদ্রের জলরাশি সারাবছর অনুভূমিকভাবে বাহিত হলে ।
- উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোত দেখা যায় – উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে ।
- সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির মূল কারণ হল – নিয়ত বায়ুপ্রবাহ।
- শীতল সমুদ্রস্রোতের বর্ণ হল – সবুজ ।
- সমুদ্রজলের উল্লম্ব ওঠানামাকে বলে – সমুদ্রতরঙ্গ ।
- কোরিওলিস বলের উল্লেখ হয় – 1835 সালে ।
- কোরিওলিস বলের স্রষ্টা হল – জি.ডি কোরিওলিস ।
- উষ্ণ ও শীতল স্রোতের সীমারেখার নাম হল – হিমপ্রাচীর ।
- আটলান্টিক মহাসাগরের একটি শীতল স্রোতের নাম হল – লাব্রাডার ।
- প্রশান্ত মহাসাগরের একটি উষ্ণ স্রোতের নাম হল – কুরোশিয়ো স্রোত ।
- ঋতু ভেদে ভারত মহাসাগরের একটি স্রোতের উদাহরণ হল – মৌসুমী স্রোত
- প্রশান্ত মহাসাগরে একটি শীতল স্রোতের নাম হল – বেরিং স্রোত ।
- ক্যানারি স্রোত দেখা যায় – আটলান্টিক মহাসাগরে ।
- জায়র হল – নিয়ত বায়ুগুলির প্রবাহের দ্বারা ক্রান্তীয় উচ্চচাপ ও মেরুদেশীয় নিম্নচাপ বলয়ে সমুদ্রের জলরাশির মধ্যে সৃষ্ট চক্রাকার গতিকে বলে ।
- এল নিনোর বছরগুলি ভারতে – খরা হয় ।
- উষ্ণ পেরু স্রোতের অপর নাম হল – হামবোল্ড স্রোত ।
- সামুদ্রিক মাছের প্রধান খাদ্য হল – প্ল্যাংকটন ।
- মাদাগাস্কার দ্বীপের পশ্চিম দিকে প্রবাহিত স্রোতটির নাম হল – মোজাম্বিক স্রোত ।
- আটলান্টিক মহাসাগরের একটি মগ্নচড়ার নাম হল – ডগার্স ব্যাংক ।
- শীতল বেঙ্গুয়েলা স্রোতের প্রভাবে সৃষ্ট মরুভূমির নাম হল – নামিব মরুভূমি ।
- মৌসুমী স্রোত দেখা যায় – ভারত মহাসাগরে ।
- জোয়ার হল – চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণে প্রতিদিন সাগর, মহাসাগর ওনদীর জল নিয়মিতভাবে নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে স্ফীত হয় বা ফুলে ওঠে ।
- দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান হল – 24 ঘন্টা 52 মিনিট।
- চন্দ্রের আকর্ষণে মুখ্য জোয়ারকে বলে – চন্দ্র জোয়ার।
- পেরিগি সঙ্গে সিজিগির মিলনকে বলে – প্রক্সিজিয়ান।
- চাঁদের পৃথিবী পরিক্রম এর সময়কে বলে – চন্দ্রমাস।
- অ্যাপোগি অবস্থানে পৃথিবী থেকে চন্দ্রের দূরত্ব থাকে – 4 লক্ষ 7000 কিমি ।
- পৃথিবী ও চাঁদের গড় দূরত্ব হল – 3,84,000 কিমি ।
- সমুদ্রস্রোতের গতিবেগ ঘন্টায় গড়ে – 3-9 কিমি।
- সমুদ্রস্রোত সৃষ্টি নির্ভর করে – বায়ুপ্রবাহ ।
- উষ্ণ ও শীতল স্রোতের মিলনস্থলে দেখা যায় – কুয়াশা ও ঝড়বৃষ্টি ।
- উষ্ণ সমুদ্রস্রোত এবং শীতল সমুদ্রস্রোত যে স্থানে মিলিত হয় তাকে বলে – হিমপ্রাচীর ।
- পৃথিবীর মোট আয়তনে,জলভাগ দ্বারা আবৃত অংশ প্রায়- 71% ।
- কানাডার পূর্ব উপকূলে অতি শীতল আবহাওয়া সৃষ্টিকারী সমুদ্রস্রোতটি হল – ল্যাব্রাডর স্রোত।
- ঋতু ভিত্তিক সমুদ্র স্রোতের গতিপথের দিক পরিবর্তন দেথা যায় – উত্তর-ভারত মহাসাগরে।
- ভারত মহাসাগরের উত্তর প্রান্তের স্রোতসমূহ যে বায়ু দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় – মৌসুমী বায়ু ।
- ফকল্যান্ড স্রোতটি – শীতল ।
- উত্তর ও দক্ষিণ নিরক্ষীয় স্রোতের মধ্যবর্তী একটি উষ্ণ স্রোত পশ্চিম থেকে পূর্বে প্রবাহিত হয় এটি হল – নিরক্ষীয় প্রতিস্রোত ।
- পোর্তুগাল -এর পার্শ্ব দিয়ে শীতল সমুদ্রস্রোত প্রবাহিত হয় – ক্যানারি স্রোত ।
- শীতল ক্যালিফোর্নিয়া স্রোত দেখা যায় – প্রশান্ত মহাসাগরে ।
- সমুদ্রস্রোতের দিক বিক্ষেপের কারণ – পৃথিবীর আর্বতন।
- নিরক্ষীয় স্রোতের উৎপত্তির প্রধান কারণ – আয়ন বায়ু ।
- সমুদ্রে ভাসমান বরফের স্তূপকে বলে – হিমশৈল।
- প্রশান্ত মহাসাগরের একটি শীতল স্রোত হল – বেরিং স্রোত ।
- প্রশান্ত মহাসাগরের অন্তর্গত একটি স্রোত হল – পেরু স্রোত ।
- একটি উষ্ণ সমুদ্রস্রোতের উদাহরন – উপসাগরীয় স্রোত।
- শীতল ল্যাব্রাডর স্রোত ও উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোত মিলিত হয়ে ঘনকুয়াশা ও ঝড়-ঝঞ্ঝার সৃষ্টি করে যে উপকূল অঞ্চলে তা হল – নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূল ।
- সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির প্রধান কারণ – নিয়ত বায়ু ।
- দক্ষিণ নিরক্ষীয় স্রোত দেখা যায় – প্রশান্ত মহাসাগরে ।
- পেরু স্রোত দেখা যায় – প্রশান্ত মহাসাগরে ।
- নিরক্ষীয় অঞ্চলে সমুদ্র জলের গড় উষ্ণতা – 27° C ।
- ‘এল নিনো’ শব্দের অর্থ – ছোটো জিশু।
- এল নিনো ও লা নিনা পরস্পর – বিপরীতে ।
- পৃথিবীর বৃহত্তম মগ্নচড়া – গ্র্যান্ড ব্যাংক ।
- গভীর সমুদ্রের তুলনায় অগভীর সমুদ্রে সমুদ্রস্রোতের গতি – বেশি ।
- ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ বরফমুক্ত থাকে কারণ পাশ দিয়ে বয়ে যায় – উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোত ।
- নরওয়ে হামারফেস্ট বন্দর শীতকালে বরফমুক্ত থাকার কারণ – উত্তর আটলান্টিক ড্রিফট সমুদ্রস্রোত ।
- গ্র্যান্ড ব্যাংক স্থানটি বিখ্যাত – মৎস্য চাষের জন্য ।
- লবনাক্ত জল হয় – ভারী ।
- গাঢ় কুয়াশা দেখা যায় – নিউফাউন্ডল্যান্ডে ।
- আগুলাস স্রোত দেখা যায় – ভারত মহাসাগরে ।
- মোট সমুদ্র জলের পৃষ্ট স্রোতরূপে প্রবাহিত হয় – 10% ।
- এল নিনোর প্রভাব দেখা যায় – প্রশান্ত মহাসাগরে।
- গ্র্যাণ্ড ব্যাংক মগ্নচড়াটি অবস্থান করছে যে মহাসাগরে – আটলান্টিক ।
- পৃথিবীর থেকে চাঁদের দূরত্ব যখন সবচেয়ে কম তখন যে জোয়ার সৃষ্টি হয় তাকে বলে – পেরিজি জোয়ার ।
- পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যে দূরত্ব সর্বাধিক হলে তাকে বলে – অ্যাপোজি।
- ভরা জোয়ার হয় – অমাবস্যা-পূর্ণিমা তিথিতে ।
- কডাল শব্দের অর্থ – সমুদ্র ।
- জোয়ার ও ভাটার প্রত্যেকের স্থায়িত্বকাল প্রায় – ছয় ঘণ্টা ।
- ভরা কোটালে পৃথিবীর সাপেক্ষে চাঁদ ও সূর্য থাকে – 180° ।
- দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান হল – 24 ঘন্টা 52মিনিট ।
- মরাকোটাল হয় – শুক্ল ও কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে ।
- মহাকাশে সূর্য,চাঁদ ও পৃথিবীর প্রতিযোগ অবস্থান পরিলক্ষিত হয় – পূর্ণিমা তিথিতে ।
- চন্দ্রের কেন্দ্র যখন পৃথিবীর কেন্দ্রের সবচেয়ে কাছে থাকে তাকে বলে – পেরিগি।
- সংযোগ অবস্থানের সময় থাকে – অমাবস্যা ।
- সিজিগিতে চাঁদ, সূর্য ও পৃথিবীর অবস্থান থাকে – 180° ।
- এক চন্দ্রমাসের দৈর্ঘ্য – 27 1/3 দিন ।
- জোয়ার ভাটা খেলে এমন নদী – হুগলি ।
- প্রতিযোগ অবস্থানের সময় থাকে – পূর্ণিমা ।
- মরা কোটাল দেখা যায় যখন চন্দ্র ও সূর্য – পরস্পর সমকোণে ।
- মরা কোটালের সময়ে চন্দ্র ও সূর্য পৃথিবীর সাপেক্ষে – 180° কোণে অবস্থান করে ।
- নদীতে ‘বান ডাকা ‘হয় যে সময়ে – ভরা কোটালের সময় ।
- ভরাকোটাল – 25 দিন অন্তর একটি নিদিষ্ট স্থানে একবার হয় ।
- কোনো স্থানের জোয়ার ও ভাটার প্রকৃত ব্যবধান প্রায় – ছয় ঘন্টার বেশি ।
- শীতল স্রোতের ক্ষেত্রে সমুদ্রের জল হয় – ভারী।
- সমুদ্রস্রোতের সৃষ্টিতে সাহায্য করে – আর্বতন গতি ।
- শীতল ওভারী সমুদ্রস্রোত – অন্তস্রোত রূপে প্রবাহিত হয় ।
- উষ্ণ স্রোত উষ্ণমণ্ডল থেকে শীতল মেরুর – বহিঃস্রোত রূপে প্রবাহিত হয়।
- সোমালি স্রোত দেখা যায় – ভারত মহাসাগরে ।
- জাপান স্রোতের অপর নাম – কুরেশিয়ো স্রোত ।
- সুশিমা স্রোত দেখা যায় – প্রশান্ত মহাসাগরে ।
- হিমশৈল গলনের ফলে মহীসোপানের উপর – মগ্নচড়া সৃষ্টি হয় ।
- ল্যাব্রাডার স্রোত দেখা যায় – আটলান্টিক মহাসাগরে ।
- প্ল্যাংকটন হল – সমুদ্রের আণুবিক্ষণিক উদ্ভিদ ও জীব ।
- কড মাছের বিখ্যাত শিকার কেন্দ্র – গ্র্যান্ড ব্যাংক ।
- হিমশৈল বহনকারী একটি সমুদ্রস্রোতের নাম – ল্যাব্রাডর ।
- ডর্গাস ব্যাংক মগ্নচড়াটি সৃষ্টি হয়েছে – উত্তর সাগরে।
- সর্বাধিক স্পষ্ট শৈবাল সাগর দেখা যায় – আটলান্টিক মহাসাগরে।
- চন্দ্র, সূর্য ও পৃথিবী এক সরলরেখায় অবস্থান করলে তাকে বলে – সিজিগি।
- চান্দ্রদিন হল – 24 ঘন্টা 43মিনিট 29 সেকেন্ড।
- চাঁদ সূর্য অপেক্ষা – 27.7 কোটি গুন ছোটো।
- আবর্তন গতি জনিত কেন্দ্রবিমুখী শক্তির প্রভাবে – মূখ্য জোয়ার হয় ।
- ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগে জলরাশিতে জোয়ার ভাটার ক্ষেত্রে – চাঁদের প্রভাব বেশি ।
- একটিগৌণ জোয়ার ও একটি মূখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের পার্থক্য হয় – 12 ঘন্টা 26 মিনিট ।
- অ্যাপোজি অবস্থানে জোয়ারের তীব্রতা -কম ।
- সর্বাধিক শক্তিশালী জোয়ার সংঘটিত হয় – অমাবস্যায়।
- চাঁদ ও সূর্যের প্রভাবে জোয়ার সৃষ্টির অনুপাত – 9:4 ।