Class 10 (Madhyamik) Geography Suggestion 2024

প্রিয় মাধ্যমিক শিক্ষার্থী বন্ধুরা এই আর্টিকেলে আমি তোমাদের সাথে ভূগোলের বাছাইকরা এককথায় নিয়ে লিখেছি।তোমরা এই আর্টিকেলটি অত্যন্ত যত্ন সহকারে পড়ে পরীক্ষার প্রস্তুতি নাওঃ-

  1. হিমপ্রাচীর হল – উষ্ণ ও শীতল ভিন্নধর্মী সমুদ্রস্রোতের মধ্যবর্তী স্থানে যে সুস্পষ্ট বিভাজন রেখা দেখা যায়।
  2. হিমপ্রাচীর দেখতে পাওয়া যায় – আটলান্টিক মহাসাগরে।
  3. হিমশৈল বলে – সমুদ্রে ভাসমান বা আংশিক নিমজ্জিত বরফ যার 1 ভাগ জলের উপরে থাকে আর 8 ভাগ জলের নীচে থাকে ।
  4. সমুদ্রস্রোত বলে – নিমজ্জিতভাবে একস্থান থেকে অন্যস্থানে সমুদ্রের জলরাশি সারাবছর অনুভূমিকভাবে বাহিত হলে ।
  5. উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোত দেখা যায় – উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে ।
  6. সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির মূল কারণ হল – নিয়ত বায়ুপ্রবাহ।
  7. শীতল সমুদ্রস্রোতের বর্ণ হল – সবুজ ।
  8. সমুদ্রজলের উল্লম্ব ওঠানামাকে বলে – সমুদ্রতরঙ্গ ।
  9. কোরিওলিস বলের উল্লেখ হয় – 1835 সালে ।
  10. কোরিওলিস বলের স্রষ্টা হল – জি.ডি কোরিওলিস ।
  11. উষ্ণ ও শীতল স্রোতের সীমারেখার নাম হল – হিমপ্রাচীর ।
  12. আটলান্টিক মহাসাগরের একটি শীতল স্রোতের নাম হল – লাব্রাডার ।
  13. প্রশান্ত মহাসাগরের একটি উষ্ণ স্রোতের নাম হল – কুরোশিয়ো স্রোত ।
  14. ঋতু ভেদে ভারত মহাসাগরের একটি স্রোতের উদাহরণ হল – মৌসুমী স্রোত
  15. প্রশান্ত মহাসাগরে একটি শীতল স্রোতের নাম হল – বেরিং স্রোত ।
  16. ক্যানারি স্রোত দেখা যায় – আটলান্টিক মহাসাগরে ।
  17. জায়র হল – নিয়ত বায়ুগুলির প্রবাহের দ্বারা ক্রান্তীয় উচ্চচাপ ও মেরুদেশীয় নিম্নচাপ বলয়ে সমুদ্রের জলরাশির মধ্যে সৃষ্ট চক্রাকার গতিকে বলে ।
  18. এল নিনোর বছরগুলি ভারতে – খরা হয় ।
  19. উষ্ণ পেরু স্রোতের অপর নাম হল – হামবোল্ড স্রোত ।
  20. সামুদ্রিক মাছের প্রধান খাদ্য হল – প্ল্যাংকটন ।
  21. মাদাগাস্কার দ্বীপের পশ্চিম দিকে প্রবাহিত স্রোতটির নাম হল – মোজাম্বিক স্রোত ।
  22. আটলান্টিক মহাসাগরের একটি মগ্নচড়ার নাম হল – ডগার্স ব্যাংক ।
  23. শীতল বেঙ্গুয়েলা স্রোতের প্রভাবে সৃষ্ট মরুভূমির নাম হল – নামিব মরুভূমি ।
  24. মৌসুমী স্রোত দেখা যায় – ভারত মহাসাগরে ।
  25. জোয়ার হল – চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণে প্রতিদিন সাগর, মহাসাগর ওনদীর জল নিয়মিতভাবে নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে স্ফীত হয় বা ফুলে ওঠে ।
  26. দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান হল – 24 ঘন্টা 52 মিনিট।
  27. চন্দ্রের আকর্ষণে মুখ্য জোয়ারকে বলে – চন্দ্র জোয়ার।
  28. পেরিগি সঙ্গে সিজিগির মিলনকে বলে – প্রক্সিজিয়ান।
  29. চাঁদের পৃথিবী পরিক্রম এর সময়কে বলে – চন্দ্রমাস।
  30. অ্যাপোগি অবস্থানে পৃথিবী থেকে চন্দ্রের দূরত্ব থাকে – 4 লক্ষ 7000 কিমি ।
  31. পৃথিবী ও চাঁদের গড় দূরত্ব হল – 3,84,000 কিমি ।
  32. সমুদ্রস্রোতের গতিবেগ ঘন্টায় গড়ে – 3-9 কিমি।
  33. সমুদ্রস্রোত সৃষ্টি নির্ভর করে – বায়ুপ্রবাহ ।
  34. উষ্ণ ও শীতল স্রোতের মিলনস্থলে দেখা যায় – কুয়াশা ও ঝড়বৃষ্টি ।
  35. উষ্ণ সমুদ্রস্রোত এবং শীতল সমুদ্রস্রোত যে স্থানে মিলিত হয় তাকে বলে – হিমপ্রাচীর ।
  36. পৃথিবীর মোট আয়তনে,জলভাগ দ্বারা আবৃত অংশ প্রায়- 71% ।
  37. কানাডার পূর্ব উপকূলে অতি শীতল আবহাওয়া সৃষ্টিকারী সমুদ্রস্রোতটি হল – ল্যাব্রাডর স্রোত।
  38. ঋতু ভিত্তিক সমুদ্র স্রোতের গতিপথের দিক পরিবর্তন দেথা যায় – উত্তর-ভারত মহাসাগরে।
  39. ভারত মহাসাগরের উত্তর প্রান্তের স্রোতসমূহ যে বায়ু দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় – মৌসুমী বায়ু ।
  40. ফকল্যান্ড স্রোতটি – শীতল ।
  41. উত্তর ও দক্ষিণ নিরক্ষীয় স্রোতের মধ্যবর্তী একটি উষ্ণ স্রোত পশ্চিম থেকে পূর্বে প্রবাহিত হয় এটি হল – নিরক্ষীয় প্রতিস্রোত ।
  42. পোর্তুগাল -এর পার্শ্ব দিয়ে শীতল সমুদ্রস্রোত প্রবাহিত হয় – ক্যানারি স্রোত ।
  43. শীতল ক্যালিফোর্নিয়া স্রোত দেখা যায় – প্রশান্ত মহাসাগরে ।
  44. সমুদ্রস্রোতের দিক বিক্ষেপের কারণ – পৃথিবীর আর্বতন।
  45. নিরক্ষীয় স্রোতের উৎপত্তির প্রধান কারণ – আয়ন বায়ু ।
  46. সমুদ্রে ভাসমান বরফের স্তূপকে বলে – হিমশৈল।
  47. প্রশান্ত মহাসাগরের একটি শীতল স্রোত হল – বেরিং স্রোত ।
  48. প্রশান্ত মহাসাগরের অন্তর্গত একটি স্রোত হল – পেরু স্রোত ।
  49. একটি উষ্ণ সমুদ্রস্রোতের উদাহরন – উপসাগরীয় স্রোত।
  50. শীতল ল্যাব্রাডর স্রোত ও উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোত মিলিত হয়ে ঘনকুয়াশা ও ঝড়-ঝঞ্ঝার সৃষ্টি করে যে উপকূল অঞ্চলে তা হল – নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূল ।
  51. সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির প্রধান কারণ – নিয়ত বায়ু ।
  52. দক্ষিণ নিরক্ষীয় স্রোত দেখা যায় – প্রশান্ত মহাসাগরে ।
  53. পেরু স্রোত দেখা যায় – প্রশান্ত মহাসাগরে ।
  54. নিরক্ষীয় অঞ্চলে সমুদ্র জলের গড় উষ্ণতা – 27° C ।
  55. ‘এল নিনো’ শব্দের অর্থ – ছোটো জিশু।
  56. এল নিনো ও লা নিনা পরস্পর – বিপরীতে ।
  57. পৃথিবীর বৃহত্তম মগ্নচড়া – গ্র‍্যান্ড ব্যাংক ।
  58. গভীর সমুদ্রের তুলনায় অগভীর সমুদ্রে সমুদ্রস্রোতের গতি – বেশি ।
  59. ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ বরফমুক্ত থাকে কারণ পাশ দিয়ে বয়ে যায় – উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোত ।
  60. নরওয়ে হামারফেস্ট বন্দর শীতকালে বরফমুক্ত থাকার কারণ – উত্তর আটলান্টিক ড্রিফট সমুদ্রস্রোত ।
  61. গ্র‍্যান্ড ব্যাংক স্থানটি বিখ্যাত – মৎস্য চাষের জন্য ।
  62. লবনাক্ত জল হয় – ভারী ।
  63. গাঢ় কুয়াশা দেখা যায় – নিউফাউন্ডল্যান্ডে ।
  64. আগুলাস স্রোত দেখা যায় – ভারত মহাসাগরে ।
  65. মোট সমুদ্র জলের পৃষ্ট স্রোতরূপে প্রবাহিত হয় – 10% ।
  66. এল নিনোর প্রভাব দেখা যায় – প্রশান্ত মহাসাগরে।
  67. গ্র‍্যাণ্ড ব্যাংক মগ্নচড়াটি অবস্থান করছে যে মহাসাগরে – আটলান্টিক ।
  68. পৃথিবীর থেকে চাঁদের দূরত্ব যখন সবচেয়ে কম তখন যে জোয়ার সৃষ্টি হয় তাকে বলে – পেরিজি জোয়ার ।
  69. পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যে দূরত্ব সর্বাধিক হলে তাকে বলে – অ্যাপোজি।
  70. ভরা জোয়ার হয় – অমাবস্যা-পূর্ণিমা তিথিতে ।
  71. কডাল শব্দের অর্থ – সমুদ্র ।
  72. জোয়ার ও ভাটার প্রত্যেকের স্থায়িত্বকাল প্রায় – ছয় ঘণ্টা ।
  73. ভরা কোটালে পৃথিবীর সাপেক্ষে চাঁদ ও সূর্য থাকে – 180° ।
  74. দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান হল – 24 ঘন্টা 52মিনিট ।
  75. মরাকোটাল হয় – শুক্ল ও কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে ।
  76. মহাকাশে সূর্য,চাঁদ ও পৃথিবীর প্রতিযোগ অবস্থান পরিলক্ষিত হয় – পূর্ণিমা তিথিতে ।
  77. চন্দ্রের কেন্দ্র যখন পৃথিবীর কেন্দ্রের সবচেয়ে কাছে থাকে তাকে বলে – পেরিগি।
  78. সংযোগ অবস্থানের সময় থাকে – অমাবস্যা ।
  79. সিজিগিতে চাঁদ, সূর্য ও পৃথিবীর অবস্থান থাকে – 180° ।
  80. এক চন্দ্রমাসের দৈর্ঘ্য – 27 1/3 দিন ।
  81. জোয়ার ভাটা খেলে এমন নদী – হুগলি ।
  82. প্রতিযোগ অবস্থানের সময় থাকে – পূর্ণিমা ।
  83. মরা কোটাল দেখা যায় যখন চন্দ্র ও সূর্য – পরস্পর সমকোণে ।
  84. মরা কোটালের সময়ে চন্দ্র ও সূর্য পৃথিবীর সাপেক্ষে – 180° কোণে অবস্থান করে ।
  85. নদীতে ‘বান ডাকা ‘হয় যে সময়ে – ভরা কোটালের সময় ।
  86. ভরাকোটাল – 25 দিন অন্তর একটি নিদিষ্ট স্থানে একবার হয় ।
  87. কোনো স্থানের জোয়ার ও ভাটার প্রকৃত ব্যবধান প্রায় – ছয় ঘন্টার বেশি ।
  88. শীতল স্রোতের ক্ষেত্রে সমুদ্রের জল হয় – ভারী।
  89. সমুদ্রস্রোতের সৃষ্টিতে সাহায্য করে – আর্বতন গতি ।
  90. শীতল ওভারী সমুদ্রস্রোত – অন্তস্রোত রূপে প্রবাহিত হয় ।
  91. উষ্ণ স্রোত উষ্ণমণ্ডল থেকে শীতল মেরুর – বহিঃস্রোত রূপে প্রবাহিত হয়।
  92. সোমালি স্রোত দেখা যায় – ভারত মহাসাগরে ।
  93. জাপান স্রোতের অপর নাম – কুরেশিয়ো স্রোত ।
  94. সুশিমা স্রোত দেখা যায় – প্রশান্ত মহাসাগরে ।
  95. হিমশৈল গলনের ফলে মহীসোপানের উপর – মগ্নচড়া সৃষ্টি হয় ।
  96. ল্যাব্রাডার স্রোত দেখা যায় – আটলান্টিক মহাসাগরে ।
  97. প্ল্যাংকটন হল – সমুদ্রের আণুবিক্ষণিক উদ্ভিদ ও জীব ।
  98. কড মাছের বিখ্যাত শিকার কেন্দ্র – গ্র‍্যান্ড ব্যাংক ।
  99. হিমশৈল বহনকারী একটি সমুদ্রস্রোতের নাম – ল্যাব্রাডর ।
  100. ডর্গাস ব্যাংক মগ্নচড়াটি সৃষ্টি হয়েছে – উত্তর সাগরে।
  101. সর্বাধিক স্পষ্ট শৈবাল সাগর দেখা যায় – আটলান্টিক মহাসাগরে।
  102. চন্দ্র, সূর্য ও পৃথিবী এক সরলরেখায় অবস্থান করলে তাকে বলে – সিজিগি।
  103. চান্দ্রদিন হল – 24 ঘন্টা 43মিনিট 29 সেকেন্ড।
  104. চাঁদ সূর্য অপেক্ষা – 27.7 কোটি গুন ছোটো।
  105. আবর্তন গতি জনিত কেন্দ্রবিমুখী শক্তির প্রভাবে – মূখ্য জোয়ার হয় ।
  106. ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগে জলরাশিতে জোয়ার ভাটার ক্ষেত্রে – চাঁদের প্রভাব বেশি ।
  107. একটিগৌণ জোয়ার ও একটি মূখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের পার্থক্য হয় – 12 ঘন্টা 26 মিনিট ।
  108. অ্যাপোজি অবস্থানে জোয়ারের তীব্রতা -কম ।
  109. সর্বাধিক শক্তিশালী জোয়ার সংঘটিত হয় – অমাবস্যায়।
  110. চাঁদ ও সূর্যের প্রভাবে জোয়ার সৃষ্টির অনুপাত – 9:4 ।
Class 10 ( Madhyamik Geography Suggestion)

Leave a Comment