পশ্চিমবঙ্গের মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল। এই আর্টিকেলটি তোমরা প্রথম থেকে শেষ পযর্ন্ত অত্যন্ত যত্ন নিয়ে তৈরি করো রেকর্ড কমন পাওয়ার জন্য।
Class 10 Geography Suggestion 2024
মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন ২০২৪
- মিশরের কাতারা হল – অবনত ভূমি -এর উদাহরন ।
- মরুপ্রায় অঞ্চলে হড়পা বানের ফলে সৃষ্ট শুষ্ক এবং গভীর খাতকে বলে – ওয়াদি ।
- মরু ও মরুপ্রায় অঞ্চলের নিম্নভূমিতে অবস্থিত লবনাক্ত জলের হ্রদ হল – প্লায়া ।
- শুষ্ক প্লায়ার উপর চকচকে লবণের স্তর থাকলে তাকে বলে – অ্যালকালি ফ্ল্যাট ।
- ভারতের একটি উল্লেখযোগ্য প্লায়া হল – সম্বর ।
- দুটি সিফ বালিয়াড়ির মাঝের অংশকে বলে – গাসি ।
- প্রবহমান বায়ুর গতিপথে সমান্তরালভাবে গড়ে ওঠে – অনুদৈর্ঘ্য বালিয়াড়ি ।
- শিলাময় মরুভূমিকে সাহারায় বলে – হামাদা ।
- সাহারা মরুতে প্লায়াকে বলে – শটস ।
- বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ হল – 0.033%।
- এরোসল হল – বায়ুতে ভাসমান ধুলিকণা ।
- কার্যকরী ‘সৌর বিকিরণের’ শতকরা হার হল – 66% ।
- ‘স্ফিয়ার’ কথাটির অর্থ হল – মণ্ডল ।
- ট্রপো কথার অর্থ হল – মিশ্রণ ।
- বায়ুমণ্ডলের শীতলতম বায়ুস্তরটি হল – মেসোস্ফিয়ার ।
- বায়ুমন্ডলের যে স্তরে জেট বিমান যাতায়াত করে – স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার ।
- মেরুজ্যোতি দেখা যায় – আয়নোস্ফিয়ার স্তরে।
- প্রোটন ও ইলেকট্রনের চৌম্বকক্ষেত্র বায়ুমন্ডলের যে স্তরে বিদ্যামান তা হল – আয়নোস্ফিয়ার ।
- ওজোন গহ্বর সৃষ্টি প্রধান গ্যাস হল – CFC ।
- বায়ুর চাপ মাপার একক হল – মিলিবার ।
- উষ্ণতার সঙ্গে জলীয় বাষ্পের সম্পর্ক হল – ব্যস্তানুপাতিক ।
- বৈপরিত্য উত্তাপ দেখা যায় – পার্বত্য উপত্যকায় ।
- নিরক্ষীয় অঞ্চলে ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব হল – 250DU ।
- বায়ুর গতিবেগ মাপক যন্ত্রের নাম হল – অ্যানিমোমিটার ।
- বাতাসের আর্দ্রতা মাপা হয় – হাইগ্রোমিটার ।
- আর্দ্র শীতকাল দেখা যায় – ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে ।
- ফন হল – শরৎকাল শেষে ও শীতের শুরুতে আল্পস পর্বতের উত্তর থেকে জার্মানির রাইন নদী উপত্যকায় প্রবাহিত উষ্ণ শুষ্ক বায়ুকে বলে ।
- সম্পৃক্ত বায়ুর আপেক্ষিক আদ্রতা হল – 100% ।
- ITCZ এর পুরো কথা হল – Inter Tropical Convergence Zone ।
- কালাহারি থেকে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রবাহিত বায়ুর নাম হল – বার্গ ।
- পরিচলন বৃষ্টিপাত সর্বাধিক হয় – নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলে ।
- ধোঁয়া ও কুয়াশার মিলনে তৈরী হয় – ধোঁয়াশা।
- উষ্ণ স্থানীয় বায়ুকে স্পেনে বলে – লেভেচ ।
- চরম আর্দ্রতা মাপার একক হল – বায়ুর আয়তনকে ঘনমিটারে এবং জলীয় বাষ্পকে গ্রামে বোঝানো হয়।
- ট্রপোস্ফিয়ার ও স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের মধ্যবর্তী সীমান্তকে বলে – ট্রপোপজ ।
- রাসায়নিক গঠন অনুসারে বায়ুমন্ডলের ঊর্ধ্বতম স্তরটি হল – হাইড্রোজেন স্তর ।
- বায়ুমন্ডলে অক্সিজেনের ওজনগত অনুপাত প্রায় – 21.59% ।
- বায়ুমন্ডলে নাইট্রোজেনের ওজনগত অনুপাত হল – 78.09%।
- আবহাওয়া সংক্রান্ত সব ঘটনা ঘটে – ট্রপোস্ফিয়ারে ।
- রাসায়নিক গঠন অনুসারে বায়ুমন্ডলকে ভাগ করা যায় – 2 টি ভাগে ।
- হোমোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি প্রায় – 90 কিমি পর্যন্ত ।
- বায়ুমন্ডলের ওজোন গ্যাস – স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে ।
- তাপমাত্রা স্থির থাকে – ট্রপোপজ-এ ।
- ওজন গহ্বর যেখানে সৃষ্টি হয় সেখানে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে ওজন ঘনত্ব থাকে – 200 ডবসন ইউনিটের কম ।
- বার্ষিক উষ্ণতার প্রসর সবচেয়ে কম থাকে – নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলে ।
- হেটোরোস্ফিয়ারের উচ্চতম স্তরটি হল – হাইড্রোজেন স্তর ।
- ট্রপোপজের বিস্তৃতি প্রায় – 3 কিমি ।
- মেরুজ্যোতি দেখা যায় যে স্তরে সেটি হল – আয়নোস্ফিয়ারে ।
- বায়ুমন্ডলের সবচেয়ে উপরের স্তর হল – ম্যাগনেটোস্ফিয়ার ।
- অ্যালবেডোর পরিমাণ – 34% ।
- পরিবহণ পদ্ধতিতে বায়ুর স্থানান্তর ঘটে – উষ্ণ পদার্থ থেকে শীতল পদার্থে তাপের সঞ্চালনের মাধ্যমে ।
- মেঘাচ্ছন্ন রাত্রির তুলনায় মেঘমুক্ত রাত্রি শীতল ।
- ভূপৃষ্ঠ সূর্য থেকে সর্বাধিক তাপ শোষণ করে – দুপুরে ।
- প্রতি 1000 মিটার উচ্চতায় তাপমাত্রা হ্রাস পায় – 6.4°C ।
- সমুদ্রপৃষ্ট থেকে 300 মিটার উচ্চতা বৃদ্ধিতে বায়ুচাপ কমে – 34 মিলিবার ।
- বৈপরীত্য উষ্ণতা দেখা যায় – হিমাচল প্রদেশে ।
- দিনের সর্বাধিক ইনসোলেশন লক্ষ করা যায় – মধ্যাহ্নে ।
- গ্রিন হাউস এফেক্ট সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন – ফুরিয়ার ।
- যে পদ্ধতিতে তাপ কোনো জড় মাধ্যম ছাড়াও বায়ুমন্ডলে সঞ্চালিত হয় হয় তাকে বলে – বিকিরণ ।
- কার্যকরী সৌরশক্তির পরিমাণ হল – 66%।
- সূর্যালোক পৃথিবীতে আসে প্রতি সেকেন্ডে – 2,97,000 কিমি ।
- পৃথিবীর উত্তাপের বিষমতার জন্য প্রধান দায়ী হল – ওজোন স্তর ধ্বংস।
- পৃথিবীর বৃহৎ মরুভূমিগুলি গড়ে উঠেছে যে বায়ুর গতিপথে তা হল – আয়ন বায়ু ।
- বায়ুমন্ডলে ওজোন গ্যাসের অস্তিত্বের কথা প্রথম বলেন – স্কোনবিন ।
- আন্তর্জাতিক ওজোনস্তর সুরক্ষা দিবস হল – 16 সেপ্টেম্বর ।
- ভূপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বায়ুচাপ – কমে।
- সমুদ্র থেকে দূরত্ব বাড়লে উষ্ণতার যে অবস্থা লক্ষিত হয় – চরমভাব ।
- উষ্ণতা ও বৃষ্টিপাতের লেখাচিত্রে ১২ মাসের মধ্যে জুন, জুলাই, আগষ্ট মাসে উষ্ণতা কম, রেখাচিত্র অবতল ও বৃষ্টিপাতের স্তম্ভের উচ্চতা বেশি হলে হবে – ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু দক্ষিণ গোলার্ধ ।
- সমচাপ রেখার পার্থক্য বলে – বায়ুচাপ ঢাল।
- সমুদ্র উপকূলে জলবায়ু সাধারণত – সমভাবাপন্ন ।
- নিরক্ষরেখা থেকে উত্তরে বা দক্ষিণে প্রতি 1° অক্ষাংশ তফাতে উত্তাপ কমতে থাকে – 0.28°C হারে ।
- এল-নিনোর বছরগুলিতে ভারতে হয় – খরা।
- ঘূর্ণিঝড় হ্যারিকেন নামে পরিচিত – ক্যারিবিয়ান সাগরে ।
- অশ্ব অক্ষাংশ অবস্থিত – উপক্রান্তীয় উচ্চচাপ বলয়।
- ফ্রান্সের রোন নদীর উপত্যকায় প্রবাহিত শীতল স্থানীয় বায়ুকে বলে- মিস্ট্রাল।
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় টর্নেডোকে এই নামেও ডাকা হয় – টুইস্টার ।
- সমুদ্রপৃষ্টে বায়ুর স্বাভাবিক চাপ প্রতিবর্গ সেন্টিমিটারে – 1 Kg ।
- জিওস্ট্রফিক বায়ু প্রবাহিত হয় – ট্রপোস্ফিয়ারে ।
- নিরক্ষীয় অঞ্চলে ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় সংগঠিত হয় না তার কারণ হল – পরিচলন প্রক্রিয়া ।
- সারাবছর রৌদ্রজ্জ্বল আবহাওয়া থাকে – ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে ।
- ‘লু’ একটি – স্থানীয় বায়ু।
- চিনসাগরে বিধ্বংসী ঝড়কে বলে – টাইফুন ।
- ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে শীতকালে বৃষ্টিপাত হয় যে বায়ুর প্রভাবে – পশ্চিমা বায়ু ।
- বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়টির নাম – সাইক্লোন ।
- বায়ুর চাপ মাপা হয় যে যন্ত্রের সাহায্যে – ব্যরোমিটার ।
- এল-নিনো দেখা যায় – প্রশান্ত মহাসাগরে ।
- স্থলবায়ু প্রবাহিত হয় – রাতে ।
- পশ্চিমা বায়ুর প্রভাবে মহাদেশের কোন দিকেবৃষ্টিপাত কম হয় – পূর্ব ।
- বায়ুর বাষ্পীভবন পরিমাপ করা হয় – অ্যাটমোমিটার ।
- বায়ুর চাপের দ্রুত পরিবর্তন যে যন্ত্রে ধরা পড়ে তাকে বলে – অ্যানিরয়েড ব্যরোমিটার ।
- এন নিনোর প্রভাবে বন্যা দেখা যায় – পেরুতে।
- গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির ব্যাস হল – 0.5 মিমি ।
- ঘূর্ণাবাতের ফলে প্রবল বর্ষণ লক্ষ করা যায় – ক্রান্তীয় অঞ্চলে ।
- বার্ষিক উষ্ণতার সর্বনিম্ন প্রসার দেখা যায় – নিরক্ষীয় ।
- উষ্ণ ও শুষ্ক বায়ুপ্রবাহকে সিরাক্কো বলে – মিশরে ।
- সমুদ্রপৃষ্ঠে বায়ুমণ্ডলের চাপ – 1013.2 ।
- পর্বতের প্রতিবাদ ঢালে সাধারণত যে বৃষ্টি দেখা যায় – শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টি ।
- ব্যারোমিটারে পারদের সূচক হঠাৎ নেমে গেলে আশঙ্কা থাকে – ঘূর্ণাবাতের ।
- বায়ুর চাপ বাড়লে উষ্ণতা – কমে ।
- আল্পস পর্বতের উত্তর ঢালে প্রবাহিত স্থানীয় বায়ু হল – ফন ।
- দিনরাতের তাপমাত্রার পার্থক্য সবচেয়ে বেশি দেখা যায় – উষ্ম মরু জলবায়ু অঞ্চলে।
- বায়ুমন্ডলে সর্বশেষ স্তর হল – ম্যাগনেটোস্ফিয়ার ।
- বায়ুমন্ডলে হিলিয়াম স্তরের বিস্তৃতি – 1100-3500 কিমি।
- সমান চাপবিশিষ্ট অঞ্চল গুলিকে একটি কাল্পনিক রেখা দ্বারা যুক্ত করলে তাকে বলে – সমচাপরেখা ।
- বাষ্পীভবন মাপা হয় – এভাপোমিটারে ।
- অবরোহণ ও আরোহণ প্রক্রিয়ার সম্মিলিত ফল হল – পর্যায়ন