Madhyamik Geography Final Suggestion 2024/মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024

আমার প্রাণপ্রিয় শিক্ষার্থীদের দুর্দান্ত রেজাল্টের জন্যে আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল। তোমরা অবশ্যই অত্যন্ত যত্ন সহকারে প্রথম থেকে শেষ পযর্ন্ত পড়ে খাতায় নোটশ করে নাও শেষবারের মতো চোখ বুলিয়ে নেওয়ার জন্যে…..

  1. রেগোলেশন হল -হিমাবাহ ও ভূমির সীমানা বরাবর চাপের ফলে নীচের বরফ গলে যায় কিন্তু পরে চাপ হ্রাস পেলে বরফে পরিণত হয় ।
  2. বায়ুর ক্ষয়জাত চারটি ভূমিরূপের নাম হল – ইয়ারদাঙ, ইনসেলবার্জ, গৌর, ড্রাইকেন্টার ।
  3. পিটজ ফেলসন বলা হয় – জার্মানীতে গৌরকে।
  4. ইয়ারদাঙ ক্ষয় পেয়ে তীক্ষ্ণতা বৃদ্ধি পেলে তখন তাকে বলে – নিডিল ।
  5. ইনসেলবার্জ শব্দটি হল – র্জামান দেশীয় শব্দ।
  6. ইনসেলবার্জ গোলাকার ঢিপিতে পরিণত হলে তাকে বলে – বোর্নহাড।
  7. মরু অঞ্চলে দন্ডায়মান শিলাখন্ডের সঙ্গে বাহিত শিলাখন্ড সমূহের ঘর্ষণে যে দাগের সৃষ্টি হয় তাকে বলে – ফারো।
  8. বালিয়াড়ি বলে – বায়ুর প্রবাহপথে অবস্থিত প্রতিবন্ধকতার কারণে মরুভূমিতে বালি জমে যে স্তূপের সৃষ্টি হয়।
  9. সাহারায় বালুকাময় মরুভূমি – আর্গ নামে পরিচিত।
  10. অর্ধেক চন্দ্রের ন্যায় দেখতে বালিয়াড়িকে বলে – বার্খান ।
  11. রাজস্থানের মরু অঞ্চলে ছোটো-বড়ো অগভীর জলপূর্ণ গর্তগুলিকে বলে – ধান্দ।
  12. পেডিমেন্ট কথার অর্থ হল – মরুভূমিতে উচ্চভূমির পাদদেশে বাজাদার উচ্চঢালে শিলাময় মৃদু ঢালু বিস্তীর্ণ অঞ্চলকে পেডিমেন্ড বলে।
  13. লোয়েস সমভূমিকে উত্তর আমেরিকায় বলে – অ্যাডোব।
  14. মরুকরণ হল – মরু অঞ্চলে ক্রমাগত সম্প্রসারণ হলে ভূমির গুণমান হ্রাস পায়, বনচ্ছেদন ইত্যাদির ফলে ভূমিভাগের যে মরুসদৃশ অবস্থার সৃষ্টি হয় তাকে মরুকরণ বলে ।
  15. ব্লো আউট-এর সৃষ্টি হয় – বায়ুর দ্বারা।
  16. পেডিপ্লনের উপর অবস্থিত অনুচ্চ টিলাগুলিকে বলে – ইনসেলবার্জ ।
  17. মরু অঞ্চলে শুষ্ক নদীখাতকে বলে – ওয়াদি।
  18. রাজস্থানের চলমান বালিয়াড়িকে বলা হয় – ধ্রিয়ান ।
  19. অপবাহন হল – মরু অঞ্চলে শিথিল শিলাচূর্ণের অপসারণকে বলে।
  20. চিনের – হোয়াংহো নদী অববাহিকায় লোয়েশ দেখা যায়।
  21. যে প্রক্রিয়ায় অভিকর্ষের টানে উচ্চভূমির ঢাল বরাবর মাটি ও শিলাস্তর নেমে আসে তাকে বলে – পুঞ্জক্ষয় প্রক্রিয়া ।
  22. বহির্জাত শক্তির মূল উৎস – সূর্য ।
  23. যে প্রক্রিয়ায় ভূ-পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পায় তাকে বলে – আরোহণ প্রক্রিয়া ।
  24. পর্যায়ন শক্তি বলে – বহির্জাত শক্তি ।
  25. যে প্রক্রিয়ায় ভূমিভাগের উচ্চতা হ্রাস পায় – অবরোহন ।
  26. সমুদ্র জলতলের সাপেক্ষে ভূমির সমউচ্চতার সাধারণ তল গঠনের প্রক্রিয়াকে বলে – পর্যায়ন ।
  27. অবরোহণ হল – ক্ষয় প্রক্রিয়া ।
  28. ক্ষয়সীমার ধারনার প্রর্বতক – ডেভিস ।
  29. বহির্জাত প্রক্রিয়া – অগ্ন্যুপাত ।
  30. যে প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তি ভূপৃষ্ঠের উপর কাজ করে ভূমিরূপের পরিবর্তন ঘটায় তাকে বলে – বহির্জাত প্রক্রিয়া ।
  31. অবরোহণ ও আরোহণের সম্মিলিত রূপ হল – পর্যায়ন ।
  32. নদী সাধারণত ক-টি প্রক্রিয়ায় ক্ষয়কাজ করে থাকে – ৫টি ।
  33. আফ্রিকার নীল নদের গতিপথে খার্তুম থেকে আসোয়ান পর্যন্ত খরস্রোত দেখা যায় – ৮ টি ।
  34. পলিশঙ্কু গঠিত হয় নদীর- উচ্চ ও মধ্যগতির সংযোগস্থলে ।
  35. কলোরাডো নদীর পৃথিবী বিখ্যাত গ্র‍্যান্ড ক্যানিয়ন একটি – I আকৃতির উপত্যকা ।
  36. নদী বর্তনের ধারণা দেন – পার্দে ।
  37. যে নদী প্রধান নদী থেকে বেরিয়ে অন্য কোনো জলাশয়ে পড়ে তাকে বলে – শাখানদী ।
  38. নদীর একটি ক্ষয়জাত ভূমিরূপ হল – নদী-বাঁক ।
  39. শুষ্ক অঞ্চলে গিরিখাতকে বলা হয় -ক্যানিয়ন ।
  40. জলপ্রপাত ধাপে ধাপে নেমে এলে তাকে বলে – কাসকেড ।
  41. নদীর নিক পয়েন্টের মধ্যে সৃষ্টি হয় – জলপ্রপাত ।
  42. পলল শঙ্কু সৃষ্টি হয় – পর্বতের পাদদেশে ।
  43. মন্থকূপ সৃষ্টি হয় – নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে ।
  44. জলপ্রপাতের পাদদেশে গঠিত ভূমিরূপ হল – প্রপাতকূপ ।
  45. নদীর প্লাবনভূমি গড়ে ওঠে – মধ্য ও নিম্নপ্রবাহে ।
  46. নীলনদের বদ্বীপটি হল – ধনুকাকৃতি ।
  47. পৃথিবীর বৃহত্তম নদী দ্বীপ হল – ইলহা-দা-মারাজো ।
  48. পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ – গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপ ।
  49. মন্থকূপ নদীর যে প্রবাহের ভূমিরূপ – উচ্চ প্রবাহ ।
  50. লবনযুক্ত শিলাস্তরের উপর নদীর প্রধান ক্ষয় প্রক্রিয়াটি হল – দ্রবণ ক্ষয় ।
  51. নদী বাঁকের উত্তল অংশের সঞ্চয়কে বলা হয় – বিন্দুবার ।
  52. নর্মদা ও তাপ্তি নদীর জলবিভাজিকা হল – সাতপুরা ।
  53. নীলনদের ব-দ্বীপটি একটি – ধনুকাকৃতি ।
  54. পৃথিবীর বৃহত্তম নদী গঠিত দ্বীপ হল – মাজুলি ।
  55. পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ – গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র।
  56. মন্থকূপ নদীর যে প্রবাহের ভূমিরূপ – উচ্চ প্রবাহ ।
  57. লবণযুক্ত শিলাস্তরের উপর নদীর প্রধান ক্ষয় প্রক্রিয়াটি হল – দ্রবণ ক্ষয় ।
  58. নদী বাঁকের উত্তল অংশের সঞ্জয়কে বলা হয় – বিন্দুবার ।
  59. নর্মদা ও তাপ্তি নদীর জলবিভাজিকা হল – সাতপুরা ।
  60. নীলনদের ব-দ্বীপ একটি – ধনুকাকৃতি ।
  61. পৃথিবীর বৃহত্তম নদী গঠিত দ্বীপ হল – মাজুলি ।
  62. গঙ্গা ব্রহ্মপুত্রের ব-দ্বীপ হল – ধনুকাকৃতি ব-দ্বীপ।
  63. বঙ্গোপসাগরের একটি জনবসতিহীন ছোট দ্বীপ হল – নিউমুর ।
  64. পাথির পায়ের মত আকৃতির ব-দ্বীপ গঠিত হয়েছে – মিসিসিপি-মিসৌরির মোহনায় ।
  65. লোহাচড়া, নিউমুর, ঘোড়ামারা দ্বীপগুলি সমুদ্রে নিমজ্জিত হওয়ার কারণ ।
  66. হিমবাহের ক্ষয়ের ফলে গঠিত একটি ভূমিরূপ হল – রসে মতানে ।
  67. রসে মতানে সৃষ্টি হয় – হিমবাহের ক্ষয়ের ফলে ।
  68. পৃথিবীর দীর্ঘতম মহাদেশীয় হিমবাহ – ল্যামবার্ড ।
  69. আলগা তুষার থেকে কঠিন ও দানাদার গঠিত হয় – ফির্ন ।
  70. পৃথিবীর সর্ববৃহৎ পার্বত্য হিমবাহটি হল – হুবার্ড ।
  71. শীতকালে হিমরেখার উচ্চতা – কমে যায় ।
  72. ফরাসি ভাষায় করি- কে বলে – সার্ক ।
  73. পার্বত্য হিমবাহের পৃষ্ঠদেশে সৃষ্ট গভীর ফাটলগুলিকে বলে – ক্রেভাস ।
  74. তুষার ও হিমবাহ দ্বারা ক্ষয়িত ও বাহিত উপাদানকে বলে – মোরেন।
  75. ফিয়োর্ড দেখা যায় – নরওয়ে।
  76. উচ্চ অক্ষাংশীয় অঞ্চলে সমুদ্রজলে মগ্ন হিমদ্রোণীগুলিকে বলে – ফিয়র্ড।
  77. পর্বতের পাদদেশে হিমবাহকে বলে – উপত্যকা হিমবাহ ।
  78. এই যুগে পৃথিবীর অধিকাংশ অঞ্চল হিমবাহে ঢাকা ছিল – প্লিস্টোসিন ।
  79. হিমবাহ ও পর্বত গাত্রের মধ্যে সংকীর্ণ ফাঁককে বলে – বার্গস্রুন্ড।
  80. ফিয়র্ড উপকূল গড়ে ওঠে হিমবাহের – ক্ষয়কার্যে।
  81. হিমবাহের উপরে সৃষ্ট ফাটলগুলিকে বলে – ক্রেভাস ।
  82. গঙ্গোত্রীর কাছে নীলকণ্ঠ শৃঙ্গ একটি – পিরামিড চূড়া ।
  83. মরু সমপ্রায়ভূমিতে কঠিন শিলাগঠিত কিছু অনুচ্চ পাহাড় অবশিষ্টাংশ ভূমিরূপ হিসাবে থেকে যায় – ইনসেলবার্জ ।
  84. মোরগের ঝুটির মতো দেখতে ভূমিরূপটি হল – ইয়ারদাং ।
  85. জিউগেন-এ কঠিন ও কোমল শিলা অবস্থান করে – অনুভূমিকভাবে ।
  86. মরুতে ইনসেলবার্জ গভীর ক্ষয় যে ছোটো স্তূপ গঠন করে তা হল – ক্যাসেল কোপিস ।
  87. লোয়েস শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – ভন রিকটোফেন ।
  88. পেডিমেন্ট সৃষ্টি হয় বায়ু ও ক্ষণস্থায়ী নদীর – ক্ষয়কার্যের ফলে ।
  89. বার্খান যে বালিয়াড়ির উদাহরণ তা হল – তির্যক বালিয়াড়ি ।
  90. আফ্রিকার মরুভূমিতে প্লায়া হ্রদকে বলে – শটস ।
  91. বালিয়াড়ি প্রতিবাত ঢাল হয় – ১৫°-২০° ।
  92. ধ্রিয়ান হল চলমান – বালিয়াড়ি ।
  93. বিভিন্ন ধরনের বহির্জাত শক্তির দ্বারা ভূমিভাগের সমতলীকরণ ঘটলে তাকে বলে – পর্যায়ন ।
  94. একটি আর্দশ নদীর উদাহরণ হল – গঙ্গা ।
  95. দুটি অনুগামী নদীর মধ্যবর্তী স্থান বলে – দোয়াব ।
  96. একই নদীতে অবস্থিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলপ্রপাতকে বলে -খরস্রোত ।
  97. জলপ্রপাতের তলদেশে সৃষ্ট গর্তকে বলে – প্রপাতকূপ ।
  98. আবহবিকার ও ক্ষয়কার্যের যৌথ কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিভাগের পরিবর্তন করার প্রক্রিয়াকে বলে – নগ্নীভবন।
  99. নদীগর্ভে অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট গর্তগুলিকে বলে – মন্থকূপ ।
  100. দুটি নদী অববাহিকার মধ্যবর্তী উচ্চভূমিকে বলে -দোয়াব।
  101. নদীর পুনর্যৌন লাভের ফলে গঠিত হয় – নদীমঞ্চ।
  102. নদী উপত্যকার পুরাতন ও নতুন ঢালের মিলন বিন্দুকে বলে – নিকবিন্দু ।
  103. কাসপেড বদ্বীপ দেখা যায় – এব্রো নদীর মোহনায়।
  104. পৃথিবীর দীর্ঘতম হিমবাহ হল – ল্যামবাট হিমবাহ।
  105. হিমালয়ে অবস্থিত একটি পিরামিড চূড়ার উদাহরণ হল – নীলকণ্ঠ শৃঙ্গ।
  106. ভারতের দীর্ঘতম হিমবাহ হল – সিয়াচেন ।
  107. বিশ্বের বৃহত্তম মহাদেশীয় হিমবাহ – ল্যাম্বার্ট ।
  108. হিমবাহ পৃষ্টে আড়াআড়ি ও সমান্তরাল ফাটলগুলিকে বলা হয় – ক্রেভাস।
  109. পাদদেশীয় হিমবাহের অগ্রভাগকে বলে – লোব ।
  110. ঝুলন্ত উপত্যকায় সৃষ্টি হয় – জলপ্রপাত ।
  111. বরফমুক্ত পর্বত চূড়াকে বলে – নুনাটাকস।
  112. ভার্ব ভূমিরূপটি লক্ষ করা যায় – হিমবাহ অধ্যুষিত অঞ্চলে ।
  113. হিমবাহ ও জলধারা বাহিত নুড়ি, বালি, কাঁকড় ইত্যাদি সঞ্চিত হয়ে দীর্ঘ সংকীর্ণ আকাঁবাকাঁ শৈলশিরার মতো ভূমিরূপকে বলে – এসকার।
  114. শিলার উপরের আচ্ছাদন সম্পূর্ণভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত ও অপসারিত হলে তাকে বলে – নগ্নীভবন ।
  115. জার্মান শব্দ ইনসেলবার্জ অর্থ হল – দ্বীপটানল ।
  116. শিলাময় মরুভূমিকে আলজিরিয়ায় বলে – রেগ ।
  117. গৌর সৃষ্টি হয় – বায়ুর ক্ষয় কার্যের ফলে ।
  118. বায়ু ও জলধারার যৌথ ক্ষয় ও সঞ্চয় কার্যের ফলে গঠিত হয় – পেডিমেন্ট ।
  119. লোয়েস কথার অর্থ – অতি ক্ষুদ্র পর্দাথ ।
  120. বায়ুপ্রবাহের দ্বারা শুষ্ক বালুকণা বহুদূরে বাহিত ও সঞ্চিত হয়ে যে ভূমিরূপ গঠন করে তাকে বলে – লোয়েস ।

Leave a Comment