আমার প্রাণপ্রিয় শিক্ষার্থীদের দুর্দান্ত রেজাল্টের জন্যে আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল। তোমরা অবশ্যই অত্যন্ত যত্ন সহকারে প্রথম থেকে শেষ পযর্ন্ত পড়ে খাতায় নোটশ করে নাও শেষবারের মতো চোখ বুলিয়ে নেওয়ার জন্যে…..
- রেগোলেশন হল -হিমাবাহ ও ভূমির সীমানা বরাবর চাপের ফলে নীচের বরফ গলে যায় কিন্তু পরে চাপ হ্রাস পেলে বরফে পরিণত হয় ।
- বায়ুর ক্ষয়জাত চারটি ভূমিরূপের নাম হল – ইয়ারদাঙ, ইনসেলবার্জ, গৌর, ড্রাইকেন্টার ।
- পিটজ ফেলসন বলা হয় – জার্মানীতে গৌরকে।
- ইয়ারদাঙ ক্ষয় পেয়ে তীক্ষ্ণতা বৃদ্ধি পেলে তখন তাকে বলে – নিডিল ।
- ইনসেলবার্জ শব্দটি হল – র্জামান দেশীয় শব্দ।
- ইনসেলবার্জ গোলাকার ঢিপিতে পরিণত হলে তাকে বলে – বোর্নহাড।
- মরু অঞ্চলে দন্ডায়মান শিলাখন্ডের সঙ্গে বাহিত শিলাখন্ড সমূহের ঘর্ষণে যে দাগের সৃষ্টি হয় তাকে বলে – ফারো।
- বালিয়াড়ি বলে – বায়ুর প্রবাহপথে অবস্থিত প্রতিবন্ধকতার কারণে মরুভূমিতে বালি জমে যে স্তূপের সৃষ্টি হয়।
- সাহারায় বালুকাময় মরুভূমি – আর্গ নামে পরিচিত।
- অর্ধেক চন্দ্রের ন্যায় দেখতে বালিয়াড়িকে বলে – বার্খান ।
- রাজস্থানের মরু অঞ্চলে ছোটো-বড়ো অগভীর জলপূর্ণ গর্তগুলিকে বলে – ধান্দ।
- পেডিমেন্ট কথার অর্থ হল – মরুভূমিতে উচ্চভূমির পাদদেশে বাজাদার উচ্চঢালে শিলাময় মৃদু ঢালু বিস্তীর্ণ অঞ্চলকে পেডিমেন্ড বলে।
- লোয়েস সমভূমিকে উত্তর আমেরিকায় বলে – অ্যাডোব।
- মরুকরণ হল – মরু অঞ্চলে ক্রমাগত সম্প্রসারণ হলে ভূমির গুণমান হ্রাস পায়, বনচ্ছেদন ইত্যাদির ফলে ভূমিভাগের যে মরুসদৃশ অবস্থার সৃষ্টি হয় তাকে মরুকরণ বলে ।
- ব্লো আউট-এর সৃষ্টি হয় – বায়ুর দ্বারা।
- পেডিপ্লনের উপর অবস্থিত অনুচ্চ টিলাগুলিকে বলে – ইনসেলবার্জ ।
- মরু অঞ্চলে শুষ্ক নদীখাতকে বলে – ওয়াদি।
- রাজস্থানের চলমান বালিয়াড়িকে বলা হয় – ধ্রিয়ান ।
- অপবাহন হল – মরু অঞ্চলে শিথিল শিলাচূর্ণের অপসারণকে বলে।
- চিনের – হোয়াংহো নদী অববাহিকায় লোয়েশ দেখা যায়।
- যে প্রক্রিয়ায় অভিকর্ষের টানে উচ্চভূমির ঢাল বরাবর মাটি ও শিলাস্তর নেমে আসে তাকে বলে – পুঞ্জক্ষয় প্রক্রিয়া ।
- বহির্জাত শক্তির মূল উৎস – সূর্য ।
- যে প্রক্রিয়ায় ভূ-পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পায় তাকে বলে – আরোহণ প্রক্রিয়া ।
- পর্যায়ন শক্তি বলে – বহির্জাত শক্তি ।
- যে প্রক্রিয়ায় ভূমিভাগের উচ্চতা হ্রাস পায় – অবরোহন ।
- সমুদ্র জলতলের সাপেক্ষে ভূমির সমউচ্চতার সাধারণ তল গঠনের প্রক্রিয়াকে বলে – পর্যায়ন ।
- অবরোহণ হল – ক্ষয় প্রক্রিয়া ।
- ক্ষয়সীমার ধারনার প্রর্বতক – ডেভিস ।
- বহির্জাত প্রক্রিয়া – অগ্ন্যুপাত ।
- যে প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তি ভূপৃষ্ঠের উপর কাজ করে ভূমিরূপের পরিবর্তন ঘটায় তাকে বলে – বহির্জাত প্রক্রিয়া ।
- অবরোহণ ও আরোহণের সম্মিলিত রূপ হল – পর্যায়ন ।
- নদী সাধারণত ক-টি প্রক্রিয়ায় ক্ষয়কাজ করে থাকে – ৫টি ।
- আফ্রিকার নীল নদের গতিপথে খার্তুম থেকে আসোয়ান পর্যন্ত খরস্রোত দেখা যায় – ৮ টি ।
- পলিশঙ্কু গঠিত হয় নদীর- উচ্চ ও মধ্যগতির সংযোগস্থলে ।
- কলোরাডো নদীর পৃথিবী বিখ্যাত গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন একটি – I আকৃতির উপত্যকা ।
- নদী বর্তনের ধারণা দেন – পার্দে ।
- যে নদী প্রধান নদী থেকে বেরিয়ে অন্য কোনো জলাশয়ে পড়ে তাকে বলে – শাখানদী ।
- নদীর একটি ক্ষয়জাত ভূমিরূপ হল – নদী-বাঁক ।
- শুষ্ক অঞ্চলে গিরিখাতকে বলা হয় -ক্যানিয়ন ।
- জলপ্রপাত ধাপে ধাপে নেমে এলে তাকে বলে – কাসকেড ।
- নদীর নিক পয়েন্টের মধ্যে সৃষ্টি হয় – জলপ্রপাত ।
- পলল শঙ্কু সৃষ্টি হয় – পর্বতের পাদদেশে ।
- মন্থকূপ সৃষ্টি হয় – নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে ।
- জলপ্রপাতের পাদদেশে গঠিত ভূমিরূপ হল – প্রপাতকূপ ।
- নদীর প্লাবনভূমি গড়ে ওঠে – মধ্য ও নিম্নপ্রবাহে ।
- নীলনদের বদ্বীপটি হল – ধনুকাকৃতি ।
- পৃথিবীর বৃহত্তম নদী দ্বীপ হল – ইলহা-দা-মারাজো ।
- পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ – গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপ ।
- মন্থকূপ নদীর যে প্রবাহের ভূমিরূপ – উচ্চ প্রবাহ ।
- লবনযুক্ত শিলাস্তরের উপর নদীর প্রধান ক্ষয় প্রক্রিয়াটি হল – দ্রবণ ক্ষয় ।
- নদী বাঁকের উত্তল অংশের সঞ্চয়কে বলা হয় – বিন্দুবার ।
- নর্মদা ও তাপ্তি নদীর জলবিভাজিকা হল – সাতপুরা ।
- নীলনদের ব-দ্বীপটি একটি – ধনুকাকৃতি ।
- পৃথিবীর বৃহত্তম নদী গঠিত দ্বীপ হল – মাজুলি ।
- পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ – গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র।
- মন্থকূপ নদীর যে প্রবাহের ভূমিরূপ – উচ্চ প্রবাহ ।
- লবণযুক্ত শিলাস্তরের উপর নদীর প্রধান ক্ষয় প্রক্রিয়াটি হল – দ্রবণ ক্ষয় ।
- নদী বাঁকের উত্তল অংশের সঞ্জয়কে বলা হয় – বিন্দুবার ।
- নর্মদা ও তাপ্তি নদীর জলবিভাজিকা হল – সাতপুরা ।
- নীলনদের ব-দ্বীপ একটি – ধনুকাকৃতি ।
- পৃথিবীর বৃহত্তম নদী গঠিত দ্বীপ হল – মাজুলি ।
- গঙ্গা ব্রহ্মপুত্রের ব-দ্বীপ হল – ধনুকাকৃতি ব-দ্বীপ।
- বঙ্গোপসাগরের একটি জনবসতিহীন ছোট দ্বীপ হল – নিউমুর ।
- পাথির পায়ের মত আকৃতির ব-দ্বীপ গঠিত হয়েছে – মিসিসিপি-মিসৌরির মোহনায় ।
- লোহাচড়া, নিউমুর, ঘোড়ামারা দ্বীপগুলি সমুদ্রে নিমজ্জিত হওয়ার কারণ ।
- হিমবাহের ক্ষয়ের ফলে গঠিত একটি ভূমিরূপ হল – রসে মতানে ।
- রসে মতানে সৃষ্টি হয় – হিমবাহের ক্ষয়ের ফলে ।
- পৃথিবীর দীর্ঘতম মহাদেশীয় হিমবাহ – ল্যামবার্ড ।
- আলগা তুষার থেকে কঠিন ও দানাদার গঠিত হয় – ফির্ন ।
- পৃথিবীর সর্ববৃহৎ পার্বত্য হিমবাহটি হল – হুবার্ড ।
- শীতকালে হিমরেখার উচ্চতা – কমে যায় ।
- ফরাসি ভাষায় করি- কে বলে – সার্ক ।
- পার্বত্য হিমবাহের পৃষ্ঠদেশে সৃষ্ট গভীর ফাটলগুলিকে বলে – ক্রেভাস ।
- তুষার ও হিমবাহ দ্বারা ক্ষয়িত ও বাহিত উপাদানকে বলে – মোরেন।
- ফিয়োর্ড দেখা যায় – নরওয়ে।
- উচ্চ অক্ষাংশীয় অঞ্চলে সমুদ্রজলে মগ্ন হিমদ্রোণীগুলিকে বলে – ফিয়র্ড।
- পর্বতের পাদদেশে হিমবাহকে বলে – উপত্যকা হিমবাহ ।
- এই যুগে পৃথিবীর অধিকাংশ অঞ্চল হিমবাহে ঢাকা ছিল – প্লিস্টোসিন ।
- হিমবাহ ও পর্বত গাত্রের মধ্যে সংকীর্ণ ফাঁককে বলে – বার্গস্রুন্ড।
- ফিয়র্ড উপকূল গড়ে ওঠে হিমবাহের – ক্ষয়কার্যে।
- হিমবাহের উপরে সৃষ্ট ফাটলগুলিকে বলে – ক্রেভাস ।
- গঙ্গোত্রীর কাছে নীলকণ্ঠ শৃঙ্গ একটি – পিরামিড চূড়া ।
- মরু সমপ্রায়ভূমিতে কঠিন শিলাগঠিত কিছু অনুচ্চ পাহাড় অবশিষ্টাংশ ভূমিরূপ হিসাবে থেকে যায় – ইনসেলবার্জ ।
- মোরগের ঝুটির মতো দেখতে ভূমিরূপটি হল – ইয়ারদাং ।
- জিউগেন-এ কঠিন ও কোমল শিলা অবস্থান করে – অনুভূমিকভাবে ।
- মরুতে ইনসেলবার্জ গভীর ক্ষয় যে ছোটো স্তূপ গঠন করে তা হল – ক্যাসেল কোপিস ।
- লোয়েস শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – ভন রিকটোফেন ।
- পেডিমেন্ট সৃষ্টি হয় বায়ু ও ক্ষণস্থায়ী নদীর – ক্ষয়কার্যের ফলে ।
- বার্খান যে বালিয়াড়ির উদাহরণ তা হল – তির্যক বালিয়াড়ি ।
- আফ্রিকার মরুভূমিতে প্লায়া হ্রদকে বলে – শটস ।
- বালিয়াড়ি প্রতিবাত ঢাল হয় – ১৫°-২০° ।
- ধ্রিয়ান হল চলমান – বালিয়াড়ি ।
- বিভিন্ন ধরনের বহির্জাত শক্তির দ্বারা ভূমিভাগের সমতলীকরণ ঘটলে তাকে বলে – পর্যায়ন ।
- একটি আর্দশ নদীর উদাহরণ হল – গঙ্গা ।
- দুটি অনুগামী নদীর মধ্যবর্তী স্থান বলে – দোয়াব ।
- একই নদীতে অবস্থিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলপ্রপাতকে বলে -খরস্রোত ।
- জলপ্রপাতের তলদেশে সৃষ্ট গর্তকে বলে – প্রপাতকূপ ।
- আবহবিকার ও ক্ষয়কার্যের যৌথ কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিভাগের পরিবর্তন করার প্রক্রিয়াকে বলে – নগ্নীভবন।
- নদীগর্ভে অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট গর্তগুলিকে বলে – মন্থকূপ ।
- দুটি নদী অববাহিকার মধ্যবর্তী উচ্চভূমিকে বলে -দোয়াব।
- নদীর পুনর্যৌন লাভের ফলে গঠিত হয় – নদীমঞ্চ।
- নদী উপত্যকার পুরাতন ও নতুন ঢালের মিলন বিন্দুকে বলে – নিকবিন্দু ।
- কাসপেড বদ্বীপ দেখা যায় – এব্রো নদীর মোহনায়।
- পৃথিবীর দীর্ঘতম হিমবাহ হল – ল্যামবাট হিমবাহ।
- হিমালয়ে অবস্থিত একটি পিরামিড চূড়ার উদাহরণ হল – নীলকণ্ঠ শৃঙ্গ।
- ভারতের দীর্ঘতম হিমবাহ হল – সিয়াচেন ।
- বিশ্বের বৃহত্তম মহাদেশীয় হিমবাহ – ল্যাম্বার্ট ।
- হিমবাহ পৃষ্টে আড়াআড়ি ও সমান্তরাল ফাটলগুলিকে বলা হয় – ক্রেভাস।
- পাদদেশীয় হিমবাহের অগ্রভাগকে বলে – লোব ।
- ঝুলন্ত উপত্যকায় সৃষ্টি হয় – জলপ্রপাত ।
- বরফমুক্ত পর্বত চূড়াকে বলে – নুনাটাকস।
- ভার্ব ভূমিরূপটি লক্ষ করা যায় – হিমবাহ অধ্যুষিত অঞ্চলে ।
- হিমবাহ ও জলধারা বাহিত নুড়ি, বালি, কাঁকড় ইত্যাদি সঞ্চিত হয়ে দীর্ঘ সংকীর্ণ আকাঁবাকাঁ শৈলশিরার মতো ভূমিরূপকে বলে – এসকার।
- শিলার উপরের আচ্ছাদন সম্পূর্ণভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত ও অপসারিত হলে তাকে বলে – নগ্নীভবন ।
- জার্মান শব্দ ইনসেলবার্জ অর্থ হল – দ্বীপটানল ।
- শিলাময় মরুভূমিকে আলজিরিয়ায় বলে – রেগ ।
- গৌর সৃষ্টি হয় – বায়ুর ক্ষয় কার্যের ফলে ।
- বায়ু ও জলধারার যৌথ ক্ষয় ও সঞ্চয় কার্যের ফলে গঠিত হয় – পেডিমেন্ট ।
- লোয়েস কথার অর্থ – অতি ক্ষুদ্র পর্দাথ ।
- বায়ুপ্রবাহের দ্বারা শুষ্ক বালুকণা বহুদূরে বাহিত ও সঞ্চিত হয়ে যে ভূমিরূপ গঠন করে তাকে বলে – লোয়েস ।