আমার অত্যন্ত স্নেহের উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থী বন্ধুদের জন্যে আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি। এই পোস্টের মাধ্যমে তোমরা বাংলা বিষয়ের সম্পূর্ণ সিলেবাসের উপর লাস্ট মিনিট সাজেশন পাবে।সাজেশনটি অত্যন্ত যত্ন সহকারে তৈরি করো এবং অন্যান্য বন্ধুদের ও শেয়ার করে তা দেখার সুযোগ করে দাও।
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা লাস্ট মিনিট সাজেশন ২০২৩
বিভাগ -ক (মার্কস -৫০)
অনধিক ১৫০ শব্দে যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও। ৫×১=৫
(গদ্যাংশ)
- “মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির অবস্থা শোচনীয়।” -মৃত্যুঞ্জয় কে? তার বাড়ির অবস্থা শোচনীয় কেন?
- “দিন দিন কেমন যেন হয়ে যেতে লাগল মৃত্যুঞ্জয়।” – মৃত্যুঞ্জয় কেমন হয়ে যেতে লাগলো? তার এমন হয়ে যাওয়ার কারণ কি?/ দিন দিন মৃত্যুঞ্জয়ের মধ্যে যে যে পরিবর্তন দেখা গিয়েছিল তা বর্ণনা করো।/ “দারুন একটা হতাশা জেগেছে ওর মনে একেবারে মুষড়ে যাচ্ছে দিন কে দিন” – কার সম্পর্কে এই মন্তব্য?উর্দিষ্ট ব্যক্তির হতাশার চিত্রটি বিবৃত কর।
- “নিখিল ভাবছিল বন্ধুকে বুঝিয়ে বলবে, এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না।” – কোন প্রসঙ্গে নিখিলের এই ভাবনা? এই ভাবনার মাধ্যমে নিখিলের চরিত্রের কোন বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পেয়েছে?
- “যা আর নেই, যা ঝড়-জল মাতলার গর্ভে গেছে তাই খুঁজে খুঁজে উচ্ছব পাগল হয়েছিল।” – দুর্যোগটির বর্ণনা দাও? দুর্যোগটি উচ্ছবকে কিভাবে প্রভাবিত করেছিল?
- “বুড়ির শরীর উজ্জ্বল রোদে তপ্ত বালিতে চিত হয়ে পড়ে রইলো।” – বুড়ির চেহারা ও পোশাকের পরিচয় দাও। তার তপ্ত বালিতে পড়ে থাকার কারণ কি?
- “শেষ রোদের আলোয় সে দূরের দিকে ক্রমশ আবছা হয়ে গেল।” – কার কথা বলা হয়েছে? সে ‘ক্রমশ আবছা হয়ে গেল’ কেন?
- “বাদার ভাত খেলে তবে তো সে আসল বাধা টার খোঁজ পেয়ে যাবে একদিন।” – ‘বাদা’ কাকে বলে? উদিষ্ট ব্যক্তির এরকম মনে হওয়ার কারণ কি?
- “এ সংসারে সব কিছুই চলে বড় পিসিমার নিয়মে।” – বড় পিসিমা কে? গল্পে তার চরিত্রের কি পরিচয় পাওয়া যায়? (২০২২)
- “সেই সময়ই এলো এক বুড়ি” – লেখক বুড়ির সম্পর্কে যে বর্ণনা দিয়েছেন, তা নিজের ভাষায় লেখ।(২০২২)
- “ভুরিভোজনটা অন্যায়, কিন্তু না খেয়ে মরাটা উচিত নয় ভাই।” – বক্তা কে? এই বক্তব্যের মধ্যে বক্তা চরিত্রের কোন দিকটি আভাসিত হয়েছে?
- ‘সে বুঝতে পারে সব ভাত ওরা পথে ফেলে দিতে যাচ্ছে।’ – ‘ওরা’ বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে? ওরা সব ভাত ফেলে দিতে যাচ্ছিল কেন? ‘সে’ কে? বুঝতে পেরে সে কি করেছিল?
- ‘এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কি?’ কে, কোন অপরাধের প্রায়শ্চিত্তের কথা বলেছেন? বক্তারা নিজেকে অপরাধী বলে মনে করেছেন কেন?
- “সেদিন অফিস যাওয়ার পথে মৃত্যুঞ্জয় প্রথম মৃত্যু দেখলো অনাহারে মৃত্যু” – এই দৃশ্য দেখার ফলে মৃত্যুঞ্জয়ের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া কি হয়েছিল?
- “ওটা পাশবিক স্বার্থপরতা” – কে কোন বিষয়কে পাশবিক স্বার্থপরতা বলেছেন? এমন বলার কারণ কি?
অনধিক ১৫০ শব্দে যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও। ৫×১=৫
(পদ্যাংশ)
- “সে কখনও করে না বঞ্চনা” – কে, কখনও বঞ্চনা করে না? কবি কিভাবে সেই ভাবনায় উপনীত হয়েছেন? অথবা “সত্য যে কঠিন /কঠিনেরে ভালোবাসিলাম” – এই উপলব্ধিতে কবি কিভাবে উপনীত হলেন তা কবিতা অবলম্বনে আলোচনা করো।
- “ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়/কিসের ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন।” – কাদের কথা বলা হয়েছে? তাদের ঘুমহীন চোখে ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন হানা দেয় কেন? অথবা কাদের সম্পর্কে কেন এই মন্তব্য?
- “এই ভোরের জন্য অপেক্ষা করছিল!” -কে অপেক্ষা করছিল? তার পরিণতি কি হয়েছিল?
- “আমার দরকার শুধু গাছ দেখা” – বক্তা কে? তার গাছ দেখা দরকার কেন?
- “রূপ-নারানের কূলে/ জেগে উঠলাম,” – কে জেগে উঠলেন? জেগে ওঠার আসল অর্থ কবিতাটির মধ্যে কিভাবে প্রকাশিত হয়েছে তা বুঝিয়ে দাও? অথবা “জানিলাম এ জগত স্বপ্ন নয়” -কবির এই উপলব্ধির তাৎপর্য লেখো।
- “আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক মহুয়া ফুল/ নামুক মহুয়ার গন্ধ।” – ‘আমার’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে? এমন কামনার কারণ কি? অথবা “অনেক অনেক দূরে আছে মেঘ নদীর মহুয়ার দেশ” -মহুয়ার দেশের বর্ণনা দাও। সেখানে গিয়ে কবির কি উপলব্ধি হয়েছিল?
- ‘শিকার’ কবিতায় ভোরের পরিবেশ যেভাবে চিত্রিত হয়েছে, তা নিজের ভাষায় লেখ। সেই পরিবেশ কোন ঘটনায় করুন হয়ে উঠল?
- “আমি তা পারি না।”- কবি কি পারেন না? “যা পারি কেবল” – কবি কি পারেন?
- “মৃত্যুতে সকল দেনা শোধ করে দিতে” – বক্তা কে? ‘মৃত্যুতে সকল দেনা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?সে দেনা কিভাবে শোধ করতে চেয়েছিলেন কবি? অথবা “মৃত্যুতে সকল দেনা শোধ করে দিতে /আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন” -ব্যাখ্যা করো।
- “আরোগ্যর জন্য ঐ সবুজের ভীষণ দরকার” – ‘ঐ সবুজ’ বলতে কবি কি বুঝিয়েছেন?সেই সবুজকে পাওয়ার জন্য কবি কি কি নির্দেশ দিয়েছেন?
- ‘এসেছে সে ভোরের আলোয় নেমে’ – সেই ভোরের বর্ণনা দাও। ‘সে’ ভোরের আলোয় নেমে আসার পর কি কি ঘটল লেখো। অথবা “নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে নামলো” -কে নামলো? নামার পর কি ঘটলো? অথবা “এই ভোরের জন্য অপেক্ষা করছিল” – কে অপেক্ষা করছিল? তার অপেক্ষার পরিণতি কি হলো?
- ‘অবসন্ন মানুষের শরীরে দেখি ধুলোর কলঙ্ক’ – এখানে কোন মানুষদের কথা বলা হয়েছে? তারা অবসন্ন কেন? ‘ধুলোর কলঙ্ক’ বলতে কবি কি বুঝিয়েছেন?
- “আগুন জ্বললো আবার” – প্রথমবার আগুন কেন জ্বলেছিল? দ্বিতীয়বার কেন? আবার শব্দটি ব্যবহারের তাৎপর্য লেখ।
- ‘ক্রন্দনরতা জননীর পাশে’ – কবিতায় জননী কেন ক্রন্দনরতা? এই পরিস্থিতিতে কি করনীয় করে কবির মনে হয়েছে?
অনধিক ১৫০ শব্দে যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও। ৫×১=৫
(নাটক)
- “আমাদের মনে হয় এর নাম হওয়া উচিত ‘অভাব নাটক’।” – অভাবের চিত্র “বিভাব” নাটকে কিভাবে প্রকাশ পেয়েছে লেখো। অথবা “বিভাব” নাটকের নামকরণের সার্থকতা আলোচনা করো। অথবা “নামের দিক থেকে আমার একটা সামান্য আপত্তি আছে” – বক্তার আপত্তির কারণ কি? এ প্রসঙ্গে তার মতামত আলোচনা করো।
- ‘নানা রঙের দিন’ নাটকটির নামকরণের তাৎপর্য আলোচনা কর।
- “আর একবার এক মারাঠি তামাশায় দেখিলাম” – বক্তা মারাঠি তামাশায় কি দেখেছিলেন? বক্তা কোন প্রসঙ্গে মারাঠি তামাশার কথা বলেছিলেন?
- “অভিনেতা মানে একটা চাকর – একটা জোকার, একটা ক্লাউন। লোকেরা সারাদিন খেটেখুটে এলে তাদের আনন্দ দেওয়ায় হলো নাটক-ওয়ালাদের একমাত্র কর্তব্য।” – বক্তার কথার তাৎপর্য আলোচনা কর।
- “তাদের অভিনয় দেখে আইজেনস্টাইন সাহেব অত্যন্ত উচ্ছসিত হয়ে অনেক কথা লিখেছেন।” – আইজেনস্টাইন সাহেব কে? তিনি কাদের অভিনয় দেখে উচ্ছ্বসিত হয়েছিলেন?সেই অভিনয় দেখে তিনি কি লিখেছিলেন? অথবা সাহেব কি কি লিখেছিলেন তা বিস্তারিত আলোচনা করো।
- ‘নানা রঙের দিন’ একাঙ্ক নাটক হিসাবে কতখানি সার্থক আলোচনা কর।
- ‘বিভাব’ কথাটির সাধারণ অর্থ কি? ‘বিভাব’ নাটকটির নামকরণ কতখানি তাৎপর্যপূর্ণ আলোচনা কর।
- “আমি রোজ লুকিয়ে লুকিয়ে গ্রিনরুমে ঘুমোই চাটুজ্জেমশাই কেউ জানে না” – কোন নাটকের অংশ? বক্তা কে? তিনি কেন গ্রিনরুমে ঘুমান?
- “জীবন কোথায়” – কে, কাকে বলেছেন? বক্তা জীবনকে কোথায় খুঁজে পাওয়া যাবে বলে মনে করেন?
- “…….প্রাক্তন অভিনেতা রজনী চাটুজ্জের প্রতিভার অপমৃত্যুর করুন সংবাদ!” – কে বলেছেন? এই অপমৃত্যু কিভাবে ঘটেছিল বলে বক্তা মনে করেন?
- ‘এমনি সময় হঠাৎই এক সাহেবের লেখা পড়লাম।’ – ‘এমনি সময়’ বলতে কোন পরিস্থিতির কথা বলা হয়েছে? সাহেবের নাম কি? তিনি কি লিখেছিলেন?
- ‘নানা রঙের দিন’ নাটকের সূচনায় মঞ্চসজ্জার যে বর্ণনা আছে তা নিজের ভাষায় লেখো। নাটকটির নামকরণ কতখানি সার্থক তা আলোচনা করো।
- “বুদ্ধিটা কি করে এলো তা বলি” – কোন বুদ্ধির কথা বলা হয়েছে? কিভাবে সে বুদ্ধি এসেছিল? অথবা “অনেক ভেবেচিন্তে আমরা একটা প্যাঁচ বের করেছি” – প্যাঁচটি কি? কিভাবে তার মাথায় এসেছিল?
- ‘বিভাব’ নাটকে নাট্যরীতির যে নতুনত্ব ফুটে উঠেছে তা আলোচনা কর।
- ‘এবার নিশ্চয়ই লোকের খুব হাসি পাবে’ -কোন পরিস্থিতিতে কেন এই মন্তব্য তা আলোচনা কর।
- ‘নানা রঙের দিন’ নাটক অবলম্বনে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের চরিত্র আলোচনা কর।
- “শিল্পকে যে মানুষ ভালোবেসেছে তার বার্ধক্য নেই কালিনাথ” -তাৎপর্য আলোচনা কর।
অনধিক ১৫০ শব্দে যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও। ৫×১=৫
পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন
অলৌকিক
- “……….সেই সন্ধ্যায় কোথায় গেল রাজমিস্ত্রিরা?” – রাজমিস্ত্রিরা কি নির্মাণ করেছিল? এই প্রশ্নের মাধ্যমে বক্তা কি বলতে চেয়েছেন?
- “গল্পটা আমাদের স্কুলে শোনানো হল।” – গল্পটা কি? স্কুলে গল্পটা শুনে লেখকের কি প্রতিক্রিয়া হয়েছিল?
- “পাতায় – পাতায় জয়/ জয়োৎসবের ভোজ বানাত কারা?” – পাতায় পাতায় কাদের জয় লেখা? ‘জয়োৎসবের ভোজ’ যারা বানাত তাদের প্রতি কবির কি মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে?
- “ঝড়ের বেগে ছুটে আসা ট্রেন থামানো গেল, পাথরের চাঁই থামানো যাবে না কেন?” – ট্রেন থামানোর দরকার হয়েছিল কেন? ট্রেন কিভাবে থামানো হয়েছিল?
- “বইয়ে লেখে রাজার নাম।/ রাজারা কি পাথর ঘাড়ে করে আনত?” – কারা, কেন পাথর ঘাড়ে করে এনেছিল?
- “চোখের জলটা তাদের জন্য।” – বক্তা কাদের জন্য চোখের জল উৎসর্গ করেছেন? যে ঘটনায় বক্তার চোখে জল এসেছিল সেই ঘটনাটি সংক্ষেপে লেখো।
- “কে আবার গড়ে তুলল এতবার?” – কি গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে? এই প্রশ্নের মাধ্যমে কবি কি বলতে চেয়েছেন?
- ‘অলৌকিক’ গল্পে হাত দিয়ে পাথরের চাঁই থামানোর ঘটনাটি লেখক প্রথমে বিশ্বাস করেননি কেন? পরে কিভাবে সেই ঘটনা তাঁর কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠলো?
- “ভারত জয় করেছিল তরুণ আলেকজান্ডার/ একলাই না কি?” – আলেকজান্ডার কে ছিলেন? ‘একলাই না কি’ বলতে কবি কি বুঝিয়েছেন?
- “অবাক -বিহ্বল বসে আছি, মুখে কথা নেই” – মুখে কথা নেই কেন?
- ‘স্পেনের ফিলিপ কেঁদেছিল খুব। আর কেউ কাঁদেনি?” – উদ্ধৃতাংশটি যে কবিতার অন্তর্গত সেই কবিতায় আর কোন কোন শাসকের নাম আছে? ফিলিপ কেঁদেছিলেন কেন? “আর কেউ কাঁদেনি” – বলতে বক্তা কি বোঝাতে চেয়েছেন?
- “হঠাৎ শিষ্য মর্দানার জল তেষ্টা পেল।” – তেষ্টা মেটানোর জন্য মর্দানাকে কি করতে হয়েছিল? তার তেষ্টা শেষ অবধি কিভাবে মিটেছিল?
অনধিক ১৫০ শব্দে যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও। ৫×১=৫
(আমার বাংলা)
- “……….আর এক রকমের কথা আছে – নানকার প্রথা।” – নানকার প্রজাদের অবস্থা কেমন ছিল? পরে তাদের অবস্থার কি পরিবর্তন হয়েছিল?
- “গাঁয়ের লোকে ঠাট্টা করে বলে – চোট্টা সাধুর ছেলে হবে নির্ঘাত বিশে ডাকাত।” – সাধু কে? ‘মেঘের গায়ে জেলখানা’ রচনাংশে সাধুর যে পরিচয় পাওয়া যায় তা নিজের ভাষায় লেখ।
- “কিন্তু হাতি- বেগার আর চলল না।” -হাতি- বেগার আইন কি? তা আর চলল না কেন?
- “তোমরা হাত বাড়াও, তাকে সাহায্য করো।” – লেখক কাকে, কিভাবে, কেন সাহায্য করতে বলেছেন?
- “হঠাৎ একদিন ক্ষেপে উঠল কলের কলকাতা।” – কলকাতার ‘ক্ষেপে ওঠা’ বলতে কি বোঝানো হয়েছে? কলকাতার ক্ষেপে ওঠার ফল কি হয়েছিল?
- “তাতে চেংমানের চোখ কপালে উঠল” – চেংম্যান কে? তার চোখ কপালে ওঠার কারণ কি?
- “জেলখানাটা পাহাড়ের তিনতলা সমান একটা হাঁটুর ওপর।” -কোন জেলখানা? সেখানে সাধারণ কয়েদিদের ওপর কিরকম অত্যাচার করা হতো?
- “ছিল জোতদার আর তালুকদারের নিরঙ্কুশ শাসন।” – শাসন সম্পর্কে লেখক কি জানিয়েছেন তা নিজের ভাষায় লেখ?
- “নতুন ছাতি মাথায় দিয়ে মহাফুর্তিতে বাড়ির দিকে সে চলল।” – কার কথা বলা হয়েছে? সে নতুন ছাতি কিভাবে পেল?
- “অমনি মনের মধ্যে গুনগুনিয়ে উঠলো মার কাছে শেখা গান।” – মার কাছে শেখা গানটি কি? কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি করেছেন লেখক?
- ‘এত ফসল, এত প্রাচুর্য- তবু কিন্তু মানুষগুলোর দিকে তাকালে মনে হয় জীবনে তাদের শান্তি নেই।’ – মানুষগুলোর জীবনযাত্রার পরিচয় দাও। তাদের জীবনে শান্তি নেই কেন?
- “মেঘের গায়ে জেলখানা” রচনা অবলম্বনে সাধুচরণ ও মুস্তফার জীবন কাহিনী বর্ণনা করো।
- এ-অঞ্চলের গারোদের ঘর দূর থেকে দেখলেই চেনা যায়” – কোন অঞ্চলের কথা বলা হয়েছে? গারোদের ঘর কেমন তার বিবরণ দাও।
অনধিক ১৫০ শব্দে যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর লেখো। ৫×১=৫
(ভাষা)
- শব্দার্থ পরিবর্তনের ধারাগুলি উল্লেখ করে যেকোনো দুটি ধারার উদাহরণসহ পরিচয় দাও।
- মুন্ডমাল শব্দ কাকে বলে? উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও।
- গঠনগত দিক থেকে বাক্য কয় প্রকার? যেকোনো এক প্রকারের উদাহরণসহ পরিচয় দাও।
- উদাহরণসহ গুচ্ছধনির পরিচয় দাও।
- রূপমূল কাকে বলে? উদাহরণসহ স্বাধীন ও পরাধীন রূপমূলের পরিচয় দাও।
- শব্দার্থ পরিবর্তনের ধারা কটি ভাগে বিভক্ত ও কি কি? যেকোনো একটি ভাগ উদাহরণ সহ বুঝিয়ে দাও।
- অবিভাজ্য ধ্বনি কাকে বলে? দুটি অবিভাজ্য ধ্বনির পরিচয় দাও।
- শব্দার্থের উপাদানমূলক তত্ত্বটি উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করো।
- ফলিত ভাষাবিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা গুলি উল্লেখ করে যেকোন একটি শাখার আলোচনা কর।
- উদাহরণসহ যুক্তধনির পরিচয় দাও।
- উদাহরণসহ ‘ধ্বনিমূল’ ও ‘সহধ্বনির’ সম্পর্ক বুঝিয়ে দাও।
- শব্দার্থের পরিবর্তন বলতে কী বোঝো? উদাহরণসহ ‘শব্দার্থের সংকোচ’ ও ‘শব্দার্থের প্রসার’ সম্বন্ধে আলোচনা কর/’রূপমূল’ কাকে বলে? উদাহরণসহ ‘স্বাধীন’ ও ‘পরাধীন’ রূপমূলের পরিচয় দাও।
- বিভাজ্য ধ্বনি কাকে বলে? দুটি বিভাজ্য ধ্বনির পরিচয় দাও।
অনধিক ১৫০ শব্দে যেকোনো দুটি প্রশ্নের উত্তর দাও। ৫×২=১০
(শিল্প,সাহিত্য,সংস্কৃতি)
- বাংলা গানের ধারায় দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা কর।
- বঙ্গদেশের চিত্রকলার ইতিহাসে ভাস্কর ও চিত্রকর রামকিঙ্কর বেইজের অবদান ও স্বকীয়তা বিষয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
- বাংলা সিনেমায় সত্যজিৎ রায়ের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা কর।
- বাঙালির ক্রীড়া ঐতিহ্যে ফুটবলের সূত্রপাত কিভাবে হয়েছিল? এই পর্বের ফুটবলের সঙ্গে কোন বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের নাম জড়িয়ে আছে? বাংলার ফুটবলের কোন ঘটনা কিভাবে ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে উজ্জীবিত করেছিল?
- বাঙালির বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলোচনা কর।
- বাংলার দুটি লোকসংগীতের ধারার নাম লেখ। যেকোনো একটি ধারার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
- বাঙালির চিত্রকলা চর্চার ধারায় অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান আলোচনা কর।
- কলকাতায় বাঙালির প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা প্রথম স্বদেশী সার্কাসের নাম লেখ। সার্কাসে বাঙালির অবদানের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
- বাংলা সংগীতের ধারায় কাজী নজরুল ইসলামের অবদান আলোচনা কর।
- বাংলা চলচ্চিত্র ধারায় পরিচালক ঋত্বিক ঘটকের অবদান আলোচনা কর।
- ‘পট’ শব্দটির অর্থ কি?এই শিল্পটি সম্পর্কে আলোচনা কর।
- চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে বিধানচন্দ্র রায়ের অবদান আলোচনা কর।
- বাংলা গানের ধারায় রজনীকান্ত সেনের অবদান আলোচনা কর।
- চিত্রকলা চর্চায় শিল্পাচার্য নন্দলাল বসুর স্থান নিরূপণ কর।
- বাঙালির বিজ্ঞান ভাবনা ও বিজ্ঞান চর্চার ইতিহাসে জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির অবদান আলোচনা কর।
- আমাদের মহাকাব্যে ‘কুস্তি’ কি নামে পরিচিত ছিল? সংক্ষেপে বাঙালির কুস্তি চর্চার পরিচয় দাও।
- বাংলা চিকিৎসাবিজ্ঞানে কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকার সম্পর্কে আলোচনা কর।
- বাংলা চলচ্চিত্রের ধারায় পরিচালক মৃণাল সেনের অবদান আলোচনা কর।
- বাংলা গানের ধারায় সলিল চৌধুরীর বিশিষ্টতা সম্পর্কে আলোচনা কর।
- আন্তর্জাতিক স্তরে সুনাম অর্জন করেছেন এমন একজন বাঙালি ক্রীড়াবিদের কৃতিত্বের পরিচয় দাও।
- বাংলা সংগীতের জগতে গায়ক ও সুরকার রূপে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় অথবা মান্না দের স্থান নিরূপণ করো।
- বাঙালির কুস্তি চর্চার ইতিহাসের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
- বাঙালির বিজ্ঞান সাধনায় সত্যেন্দ্রনাথ বসুর অবদান আলোচনা কর।
- ‘পট’ বলতে কী বোঝানো হয়? এই শিল্পধারাটির একটি পরিচয় মমূলক বিবৃতি প্রস্তুত করো।
- বাংলা ক্রিকেটের ধারায় সারদারঞ্জন রায়চৌধুরীর অবদান আলোচনা কর।
কমবেশি ৪০০ শব্দের মধ্যে যেকোনো একটি প্রবন্ধ রচনা করো। ১০×১=১০
- বেগম রোকেয়া
- স্বামী বিবেকানন্দ
- মহাশ্বেতা দেবী
- নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
- সত্যজিৎ রায়
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- সৈয়দ মুজতবা আলী
- সুভাষচন্দ্র বসু
- জীবনানন্দ দাশ
- রাজা রামমোহন রায়
- সুভাষ মুখোপাধ্যায়
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- কাজী নজরুল ইসলাম
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত