আমার প্রিয় মাধ্যমিক শিক্ষার্থী বন্ধুদের জন্যে আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল।
- ক্ষুব্ধমণ্ডল বলা হয় -ট্রপোস্ফিয়ারকে
- আকাশ নীল হবার কারণ – ধুলিকণা
- বায়ুমণ্ডলের নীচের স্তরে প্রতি 1 কিমি বা 1000 মিটার উচ্চতা বাড়লে উষ্ণতা কমে যায় – 6.4°C
- ট্রপোস্ফিয়ার ও স্ট্যাটোস্ফিয়ারের সীমারেখাকে বলে -ট্রপোপজ
- আবহাত্তয়ার যাবতীয় ঘটনা ঘটে -ট্রপোস্ফিয়ারে
- ওজোন গ্যাস পরিমাপের একক -ডবসন
- বায়ুমণ্ডলে যে গ্যাস সর্বাধিক আছে -নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড
- সূর্য থেকে আগত অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে -ওজোন গ্যাস
- বায়ুমণ্ডলের শীতলতম স্তর -মেসোস্ফিয়ার
- মেরুজ্যোতি বা অরোরা দেখা যায় -আয়নোস্ফিয়ার
- ওজোন ধ্বংসকারী মূল উপাদান হলো -CFC
- হেটেরোস্ফিয়ারের নিম্নতম স্তরটি হলো -আণবিক নাইট্রোজেন স্তর
- ‘প্রাকৃতিক সৌরপর্দা’ বলা হয় -ওজোনস্ফিয়ারকে
- ১৮৪০ সালে ওজোন গ্যাসের অস্তিত্ব নিয়ে বলেন – স্কোনবি
- উল্কাপাত পুড়ে ছাই হয় যে স্তরে -মেসোস্ফিয়ার
- ওজোন গ্যাস ঘনীভূত অবস্থায় আছে -স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে
- নকটিলুসেল্ট মেঘ দেখা যায় -মেসোস্ফিয়ারে
- অতিবেগুনি রশ্মি শোষিত হয় যে স্তরে -স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে
- জেট বায়ু বায়ুমণ্ডলের যে অংশ দিয়ে প্রবাহিত হয় -টপোপজ
- ‘শান্তমণ্ডল’ বলা হয় যে স্তরকে -স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারকে
- মন্ট্রিল প্রোটোকল হয় – ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দে
- ওজোন ঘনত্ব – ২০০ ডবসনের কম হলে ওজোন গহ্বর হয়
- এক্সোস্ফিয়ারে যে গ্যাস থাকে -হিলিয়াম,হাইড্রোজেন
- ওজোন স্তর আবিষ্কার করে -চার্লস ফেব্রি,হেনরি বুশন
- বায়ুমণ্ডলের সর্বশেষ স্তর – ম্যাগনোটোস্ফিয়ার
- Aerosol কথার অর্থ -বায়ুকণা
- ধুলিকণা বেশি থাকে যে ঋতুতে – শীত
- হেটেরোস্ফিয়ারের সর্বোচ্চ স্তর -হাইড্রোজেন স্তর
- বায়ুমণ্ডলের 97% উপাদান -29 কিমির মধ্যে থাকে
- হেটেরোস্ফিয়ারের অপর নাম -বিষমমণ্ডল
- ট্রপোপজের উচ্চতা বৃদ্ধি পেলেও উষ্ণতা অপরিবর্তিত থাকে বলে একে -সমতাপ অঞ্চল বলে
- বায়ুমণ্ডলে N2 ও 02 গ্যাসের অনুপাত – 4:1
- জেট প্লেন যাতায়াত করে -স্ট্রাটোস্ফিয়ার দিয়ে
- রসবি তরঙ্গ সৃষ্টি হয় – ঊর্ধ্ব ট্রপোস্ফিয়ারে
- মেঘ, ঝড়,বিদ্যুৎ সৃষ্টি হয় -ট্রপোস্ফিয়ারে
- পৃথিবীর চৌম্বকধর্ম বলা হয় -ম্যাগনেটোস্ফিয়ারকে
- নিরক্ষীয় অঞ্চলে ট্রপোস্ফিয়ারের উচ্চতা -16-18 কিমি
- ‘পৃথিবীর ছাতা’ বলা হয় -ওজোন স্তরকে
- অক্সিজেন -গ্যাসের প্রভাবে লোহার মরচে ধরে
- বায়ুমণ্ডলে দুটি নিষ্ক্রিয় গ্যাস -আর্গন ও নিয়ন
- ম্যাগনেটোপজ – ভ্যান অ্যালেন বিকিরণ বলায় নামে পরিচিত
- ওজোন গ্যাস ধ্বংসকারী দুটি গ্যাস – CFC ও নাইট্রাস অক্সাইড
- CFC গ্যাসের পুরো নাম – ক্লোরোফ্লুরো কার্বন
- ওজোন স্তরের ক্ষয়জনিত বিপদ বেশি আন্টার্কটিকা মহাদেশে
- পৃথিবী ব্যাপী তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বলে – বিশ্ব উষ্ণায়ন
- পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা হলো – 15°C
- যে পরিমাণ সৌরশক্তি বায়ুমণ্ডল ও ভূপৃষ্ঠ সরাসরি মহাশূন্যে ফিরিয়ে দেয় -34%
- এল নিনোর আগমন হয় -প্রশান্ত মহাসাগরে
- পৃথিবীতে সৌর ধ্রুবকের পরিমাণ – 1.94 ক্যালোরি/বর্গসেমি
- বার্ষিক উষ্ণতার প্রসার বেশি – নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলে
- প্রতি 1000 মিটার উচ্চতা বৃদ্ধিতে বায়ুর উষ্ণতা হ্রাসের হার -6.4°C
- সমোষ্ণরেখা বিস্তৃতি থাকে – পূর্ব-পশ্চিম
- কার্যকারী সৌরশক্তি হল – 66%
- অ্যালবেডোর পরিমাণ বেশি – তুষার ক্ষেত্রে
- সূর্যের ২০০ কোটি ভাগের – 1 ভাগ উষ্ণতা পৃথিবীতে আসে
- বায়ু উষ্ণতা মাপা হয় – থার্মোমিটার যন্ত্রে
- উন্নত দেশের মধ্যে গ্রীন হাউস গ্যাস সৃষ্টি করে – আমেরিকা
- তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে প্রধান ভূমিকা নেয় – কার্বন ডাই অক্সাইড
- বায়ুমণ্ডল সর্বাধিক উত্তপ্ত হয় – বিকিরণ পদ্ধতিতে
- সূর্যরশ্মি পৃথিবীতে আসে – ক্ষুদ্র তরঙ্গ মাধ্যমে
- এল নিনো অর্থ হলো – শিশু খ্রীষ্ট
- সূর্য থেকে আগত ক্ষুদ্র তরঙ্গ গতিবেগ -297000 কিমি/সেঃ
- এল নিনো বছরে ভারতে -খরার সৃষ্টি হয়
- মেঘাচ্ছন্ন রাত্রি মেঘমুক্ত রাত্রির তুলনায় – উষ্ণ হয়
- জলীয় বাষ্প ঘনীভূত হলে -লীনতাপ সৃষ্টি হয়
- পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়াকে – বিশ্ব উষ্ণায়ণ বলে
- সমুদ্র জলতলের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণ – বরফ গলন
- এয়ার কন্ডিশনার থেকে নির্গত গ্যাস – CFC
- উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে উষ্ণতা বৃদ্ধি হল – বৈপরীত্য উত্তাপ
- পৃথিবীতে আগত সৌরশক্তিকে বলে – ইনসোলেশান
- লা নিনা কথার অর্থ – ছোট্ট মেয়ে
- পরিচলন পদ্ধতিতে – বায়ুমণ্ডল বেশি উত্তপ্ত হয়
- পচা জৈব পদার্থ থেকে নির্গত গ্রীন হাউস গ্যাস – মিথেন (CH4)
- যে পরিমাণ সৌরশক্তি পৃথিবীকে উত্তপ্ত না করে মহাশূন্যে ফিরে যায় তাকে – অ্যালবেডো বলে
- সমুদ্র পৃষ্ঠের বায়ুর চাপ – 1013.2 মিলিবার
- ভূ পৃষ্ঠে চাপ বলয়ের সংখ্যা – 7 টি
- অশ্ব অক্ষাংশ দেখা যায় – 25° -35° উঃ দঃ
- ITCZ বলা হয় – নিরক্ষীয় অঞ্চলকে
- নিরক্ষীয় অঞ্চলে নিম্ন চাপের কারণ – বেশি উষ্ণতা
- বায়ুর শক্তি নির্ণায়ক স্কেল – বিউফোর্ট স্কেল
- ডোলড্রাম সৃষ্টি হয় – নিরক্ষীয় অঞ্চলে
- জেট বায়ু হলো -জিওস্ট্রপিক
- মরুভূমি সৃষ্টির পিছনে রয়েছে – আয়নবায়ু
- সাময়িক বায়ু হলো – মৌসুমী বায়ু
- বায়ু প্রবাহের গতিবেগ মাপার একক – নট
- ক্যাটাবেটিক বায়ু হলো – সাময়িক
- জেট বায়ু প্রবাহিত হয় – 9-12 কিমি বেগে
- বায়ুর গতিবেগ মাপার একক – অ্যানিমোমিটার
- সমুদ্রবায়ু ও স্থলবায়ুর বৃহৎ সংস্করণ হলো – মৌসুমী বায়ু
- দীর্ঘকার নিম্নচাপ বলে – ট্রাফ
- ঘূর্ণবর্তের কেন্দ্রে থাকে – নিম্নচাপ
- বায়ুর চাপ মাপার একক – মিলিবার
- ক্ষুদ্রাকার – নিম্নচাপ – রিজ
- বায়ুচাপ বলয়ের সীমানা পরিবর্তনের কারণ – সূর্যের আপাত বার্ষিক গতি
- ঘূর্ণবাতের চক্ষু সৃষ্টি হয় – ক্রান্তীয় ঘূর্ণবাতে
- সমুদ্র বায়ুর গতিবেগ বেশি হয় – দুপুরে
- বাতাসের বেগ মাপা হয় – অ্যানিমোমিটারে
- আয়ন বায়ুর অপর নাম – বাণিজ্য বায়ু
- ভারতে মৌসুমী বিষ্ফোরণে দায়ী – উপক্রান্তীয় পশ্চিমা জেট বায়ু সরে যাওয়া
- কোরিওলিস বল নিরক্ষরেখায় মান – শূন্য
- চিনুক কথার অর্থ -তুষারখাদক
- দিনের – বেলায় সমুদ্রবায়ু যায়
- বর্ষাকালে ভারতে যে জেট বায়ু প্রবাহিত হয় – পূর্বালি জেট
- পার্বত্য বায়ুকে বলে – ক্যাটাবেটিক
- প্রতীপ ঘূর্ণবাত আবহাওয়া – শান্ত
- ঊর্ধ্বমুখী উপত্যকা বায়ু – অ্যানাবেটিক
- সমুদ্র পৃষ্ঠে স্বাভাবিক চাপ প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে – 14.7 পাউন্ড
- স্থলবায়ু প্রবাহিত হয় – রাতের বেলা
- শীতকালে – উপক্রান্তীয় পশ্চিমী জেট বায়ু প্রবাহিত হয়
- পৃথিবীর বেশিরভাগ মরুভূমি সৃষ্টি হয়েছে – ক্রান্তীয় উপক্রান্তীয় অঞ্চলে
- পৃথিবীর আবর্তনের জন্যে – কোরিওলিস বলের সৃষ্টি হয়
- প্রতীপ ঘূর্ণাবর্ত কথাটি ব্যবহার করেন – Sir F. Galton
- সাম্প্রতিক বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের নাম – আম্ফান
- সাম্প্রতিক আরবসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের নাম – নিসর্গ
- চেরাপুঞ্জিতে যে বৃষ্টি হয় – শৈলোৎক্ষেপণ
- ভারতের বৃষ্টিচ্ছায়া অঞ্চল হল – শিলং
- আপেক্ষিক আর্দ্রতা বেশি হয় – ভোরবেলা
- ঋতু পরিবর্তন দেখা যায় না – নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলে
- বৃষ্টিপাত পরিমাপ মাপার যন্ত্রের নাম – রেনগজ
- মৌসুমী জলবায়ু দেখা যায় – 10° – 30° অক্ষাংশ
- বার্ষিক উষ্ণতার প্রসর কম – নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলে
- মেঘাচ্ছন্নতার পরিমাপ করা হয় – অক্টাস যন্ত্রে
- ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর সৃষ্টি হয় – শীত ঋতুতে
- আর্দ্রতার পরিমাপক যন্ত্রের নাম – হাইগ্রোমিটার
- শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত হয় – প্রতিবাদ ঢালে
- বৃষ্টিচ্ছায়া অঞ্চল দেখা যায় – অনুবাত ঢালে
- বৃষ্টির সময় আপেক্ষিক আর্দ্রতা – 100%
- বায়ুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বায়ুর মোট ভরের প্রায় – 0-4%
- গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির ক্ষেত্রে জলকণার ব্যাস – 0.5 মিমি কম
- সর্বাধিক উষ্ণতার প্রসার থাকে – তুন্দ্রা জলবায়ুতে
- সম্পৃক্ত বায়ুর আপেক্ষিক আর্দ্রতা – 100%
- জলীয় বাষ্প বেশি থাকে – শীত কালে
- ফাইলিন হয়েছিল – 2013 সালে
- পশ্চিমবঙ্গের শরৎকালে ঘূর্ণিঝড় হলো – আশ্বিনের ঝড়
- আর্দ্র শীতকাল ও শুষ্ক গ্রীষ্মকাল দেখা যায় – ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলে
- জলীয় বাষ্প ঘনীভূত হলে ধূলিকণা মিশলে তৈরি হয় – ধোঁয়াশা
- সীমান্ত বৃষ্টি হলো -নাতিশীতোষ্ণ বৃষ্টি
- ছোট ছোট বরফ কণার সাথে বৃষ্টিকে বলে – সিট
- সংধর্মী সম্মিলন তত্ত্ব – বোরেন
- Bumpy Cloud হল – স্ট্র্যাটোকিউমুলাস /মেঘ
- শীতকালীন মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে সৃষ্টি হয় – বাষ্পীভবন
- 4’O Clock Rain বলে – পরিচলন বৃষ্টিকে
- শীতকালে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টি হয় – করমণ্ডল উপকূলে
- শীতকালীন বৃষ্টিপাতের দেশ – ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল
- সমবর্ষণ রেখা – পূর্ব পশ্চিমে অবস্থিত
- বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি দুটি ঘূর্ণাবর্তের নাম – আয়লা ও ফাইলিন
- যে তাপমাত্রায় জলীয় বাষ্প জলকণায় পরিণত হয় তাকে বলে – শিশিরাঙ্ক
- বাষ্পীভবনের হার মাপার যন্ত্রের নাম – অ্যাটমোটিমার
- আপেক্ষিক আর্দ্রতা প্রতিস্থাপক যন্ত্র – সাইত্রামিটার
- কিউমুলোনিম্বাস – থেকে পরিচলন বৃষ্টি হয়
- উষ্ণতা ও আপেক্ষিক আর্দ্রতা সম্পর্ক -ব্যাস্তানুপাতিক
- Resort Climate At The World বলে – ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলকে