প্রিয় মাধ্যমিক শিক্ষার্থী বন্ধুরা এই আর্টিকেলে আমি তোমাদের ইতিহাস পাঠ্যপুস্তকের সপ্তম অধ্যায় ‘বিংশ শতকের ভারতে নারী,ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলনঃ -বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ এককথায় প্রশ্নোত্তর নিয়ে লিখেছি। যদি তোমরা প্রথম থেকে শেষ পযর্ন্ত এই প্রশ্নোত্তর গুলো যত্ন নিয়ে দেখো অবশ্যই হুবহু কমন পাবে।
- বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন হয়েছিল -১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে
- মাতঙ্গিনী হাজরা ভারতছাড়ো আন্দোলনে (১৯৪২) অংশগ্রহণ করেছিলেন যে স্থানে -তমলুক
- দিপালী সংঘ (১৯২৩) প্রতিষ্ঠা করেছিলেন -লীলা নাগ (রায়)
- ‘নারী কর্ম মন্দির’ (১৯২১) প্রতিষ্ঠা করেছিলেন -ঊর্মিলা দেবী
- সূর্য সেন প্রতিষ্ঠিত বিপ্লবীদলের নাম ছিল -ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি
- দলিতদের ‘হরিজন’ আখ্যা দিয়েছিলেন -গান্ধিজি
- বাংলার গভর্নর স্ট্যানলি জ্যাকসনকে হত্যা করার চেষ্টা করেন -বীণা দাস
- অ্যান্টি সার্কুলার সোসাইটির সম্পাদক ছিলেন -শচীন্দ্র প্রসাদ বসু
- ভাইকম সত্যাগ্রহ অনুষ্ঠিত হয়েছিল -মালাবারে
- আইন অমান্য আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন -কমলা দেবী চট্রোপাধ্যায়
- চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনে নেতৃত্ব দেন – সূর্য সেন
- ভারত স্ত্রী মহামন্ডল প্রতিষ্ঠা করেন -সরলাদেবী চৌধুরানী
- রাষ্ট্রীয় স্ত্রী সংঘ প্রতিষ্ঠা করেন – সরোজিনী নাইডু
- বাংলার গভর্নর আন্ডারসনকে হত্যা করার চেষ্টা করেন – উজ্জ্বলা মজুমদার
- ভারতছাড়ো আন্দোলন বাংলার যে অঞ্চলে সবচেয়ে বিস্তার লাভ করেছিল -তমলুক
- চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনে যে মহিলা অংশ নেন – প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
- ভাইকম সত্যাগ্রহ পরিচালনা করেন – শ্রী নারায়ণ গুরু
- দক্ষিণ ভারতের বিদ্যাসাগর নামে পরিচিত -বীরসালিঙ্গম পান্তুলু
- আইন অমান্য আন্দোলনের সময় ধরসানা লবণ সত্যাগ্রহে নেতৃত্ব দেন – সরোজিনী নাইডু
- পাহাড়তলীর ইউরোপিয়ান ক্লাব আক্রমণের নেতৃত্ব দেন – প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
- ভারতছাড়ো আন্দোলন হয়েছিল -১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে
- আইন অমান্য আন্দোলন হয়েছিল -১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে
- দিপালী সংঘ প্রতিষ্ঠিত হয় -ঢাকায়
- সত্যশোধক সমাজ গঠন করেন -জ্যোতিবা ফুলে
- অনুশীলন সমিতি (১৯০২) প্রতিষ্ঠা করেন -সতীশচন্দ্র বসু
- ঢাকা অনুশীলন সমিতি (১৯০৬) প্রতিষ্ঠা করেন -পুলিনবিহারী দাস
- বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্স (১৯১২) দল প্রতিষ্ঠা করেন -হেমচন্দ্র ঘোষ
- মাহাদ মার্চ (মাহাদ সত্যাগ্রহ) পরিচালনা করেন – বি.আর.আম্বেদকর
- ‘দীনমিত্র’ যে সংগঠনের মুখপত্র ছিল -সত্যশোধক সমাজ
- ঝাঁসির রাণী বাহিনীর নেতৃত্ব দেন – লক্ষ্মী স্বামীনাথন
- ‘বাঘাযতীন’ নামে পরিচিত -যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
- বর্ণব্যবস্থাকে ‘প্রাচীণ বৃক্ষে’র সঙ্গে তুলনা করেছেন /বর্ণ ব্যবস্থার সমর্থক ছিলেন – গান্ধিজি
- মহিলা রাষ্ট্রীয় সংঘ (১৯২৮) প্রতিষ্ঠা করেন -লতিকা ঘোষ
- অহিংস -অসহযোগ আন্দোলনকালে বাংলায় স্টিমার ধর্মঘটে নেতৃত্ব দেন -নেলি সেনগুপ্তা
- ‘ভারত-জার্মান বিপ্লবী ষড়যন্ত্র’ এ জড়িত ছিলেন -ননীবালা দেবী
- পূর্ববঙ্গে ‘বন্দেমাতরম’ ধ্বনি নিষিদ্ধ হয় -লিয়ন সার্কুলারে
- মেদিনীপুরের জেলাশাসক জগলাস -কে হত্যা করেন বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্সের যে সদস্য -প্রদ্যোৎ ভট্টাচার্য্য
- জালালাবাদের মুক্তি যুদ্ধে (১৯৩০) শহীদ হন -হরিগোপাল বল (টেগরা)
- জাস্টিস পাটি (১৯১৭) প্রতিষ্ঠিত হয় -মাদ্রাজে
- বেঙ্গল ভলান্টয়ার্স (বি.ভি.) দল সর্বাধিক সক্রিয় ছিল -মেদিনীপুরে
- সখী সমিতি (১৮৯৬) প্রতিষ্ঠা করেন -ঊর্মিলা দেবী দাশ
- পুলিশ আধিকারিক লোম্যানকে হত্যা করেন -বিনয়কৃষ্ণ বসু
- ভারতছাড়ো আন্দোলন হয়েছিল -১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে
- আইন অমান্য আন্দোলনের সময় বোম্বাই প্রেসিডেন্সিতে ওয়াদালা লবণ সত্যাগ্রহ/চৌপাট্টি লবণ সত্যাগ্রহ) এ নেতৃত্ব দেন -কমলাদেবী চট্রোপাধ্যায়
- মতুয়া সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা -হরিচাঁদ ঠাকুর
- ঊষা মেহতা ভারতছাড়ো আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন
- অ্যান্টি -সার্কুলার সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন শচীন্দ্রপ্রসাদ বসু
- ‘গান্ধিবুড়ি’ বলা হয় মাতঙ্গিনী হাজরাকে
- ‘মাস্টার দা’ নামে পরিচিত সূর্য সেন
- লীলা নাগ (রায়) দীপালী সংঘের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন
- বাংলায় স্বদেশী আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত একজন নেত্রীর নাম সরলা দেবী চৌধুরানি
- গান্ধি-আম্বেদকরের মধ্যে ১৯৩২ সালে (২৫ সেপ্টেম্বর ) পুণা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়
- রশিদ আলী দিবস ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের ১২ ফেব্রুয়ারি পালিত হয়েছিল
- কাশী বিদ্যাপীঠ অহিংস অসহযোগ আন্দোলনের সময় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল
- তিনটি (যথাক্রমে ১৯৩০,১৯৩১ এবং ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে ) গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল
- সরলাদেবী চৌধুরানী দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠকে (ভারতীয় মহিলা) যোগদান করেন
- ‘ভারতীয় বিপ্লববাদের জননী’ বলা হয় মাদাম ভিকাজি রুস্তমজি কামা-কে
- গান্ধী-আরউইন চুক্তি বা দিল্লী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৯৩১ সালে
- ১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ রদ হয়
- দলিত আন্দোলনের একজন নেতা হলেন বি.আর.আম্বেদকর
- প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ‘ফুলতার’ ছদ্মনামে পরিচিত
- সরোজিনী নাইডু ‘ভারতের নাইটিঙ্গেল বা ‘ভারতের বুলবুল’ নামে পরিচিত
- রশিদ আলি ছিলেন আজাদ হিন্দ বাহিনীর ক্যাপ্টেন
- স্বদেশী আন্দোলনের সময় লক্ষ্মীর ভান্ডার স্থাপন করেন সরলাদেবী চৌধুরানী
- দেবদাসী প্রথা বিলোপের জন্য মুথুললক্ষ্মী রেড্ডি
- গান্ধিজি ও আম্বেদকর যৌথভাবে দলিত আন্দোলন করেছিলেন -মিথ্যা
- বাংলায় সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনের অন্যতম নেত্রী ছিলেন বাসন্তী দেবী -মিথ্যা
- দীপালী সংঘ প্রতিষ্ঠা করেন কল্পনা দত্ত -মিথ্যা
- মাতঙ্গিনী হাজরা ছিলেন বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের নেত্রী -মিথ্যা
- লর্ড কার্জন ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোষণা দিয়েছিলেন -সত্য
- ১৯২২ এর চৌরিচৌরা ঘটনার প্রেক্ষিতে গান্ধিজি অসহযোগ আন্দোলন প্রত্যাহার করে নেন -সত্য
- দলিত আন্দোলন সংগঠিত করার লক্ষ্যে আম্বেদকর গড়ে তোলেন ‘বহিষ্কৃত হিতকারিনী সভা’ (১৯৪২),ইন্ডিয়ান ইন্ডিপেন্ডেন্ট পার্টি (১৯৩৬), অল ইন্ডিয়া শিডিউল কাস্ট ফেডারেশন /সর্বভারতীয় তফশিলি ফেডারেশন (১৯৪২) প্রভৃতি সংগঠন – সত্য
- কেরালার গুরুবায়ুর মন্দিরে নিম্নবর্ণের প্রবেশাধিকারের দাবিতে আন্দোলন গড়ে তোলেন কে. কেলাপ্পান,এ.কে গোপালন প্রমূখ – সত্য
- লীলা নাগ (রায়) দিপালী সংঘের তরফে প্রকাশ করেন ‘জয়শ্রী’ পত্রিকা – সত্য
- বিপ্লবী বীণা দাস ‘মন্দিরা’ নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেন -সত্য
- উত্তরসহ স্তম্ভমিলনঃ-
- রশিদ আলী – আজাদ হিন্দ ফৌজ
- আম্বেদকর -পুণা চুক্তি (১৯৩২)
- বি.আর.আম্বেদকর -দলিত আন্দোলন
- ডন সোসাইটি – সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়
- অলিন্দ যুদ্ধ – বিনয় বাদল দীনেশ
- ভারতী পত্রিকা – সরলাদেবী চৌধুরানী
- সাম্প্রদায়িক বাঁটোয়ারা নীতি -র্যামসে ম্যাকডোনাল্ড
- কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম কমিটি – বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন
- ভয়েস অফ ফ্রিডম -ঊষা মেহতা
- মতুয়া মহাসংঘ -নমঃশূদ্র আন্দোলন