আমার পরম স্নেহের শিক্ষার্থী বন্ধুদের জন্যে এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল। এই আর্টিকেলে ভূগোলের সম্পূর্ণ সিলেবাস থেকে বাছাইকরা এককথায় নিয়ে লেখা। তোমরা পরম যত্নে এই আর্টিকেলটি পড়ো ও খাতায় নোটশ করে পরীক্ষার প্রস্তুতি মজবুত করো। তাহলে চলো বন্ধুরা শুরু করা যাক………..
- শুষ্ক অঞ্চলে গিরিখাতকে বলা হয় – ক্যানিয়ন ।
- পাখির পায়ের মতো আকৃতির ব-দ্বীপ গঠিত হয়েছে – মিসিসিপি-মিসৌরীর মোহনায় ।
- পার্বত্য হিমবাহের পৃষ্টদেশে সৃষ্ট গভীর ফাটলগগুলিকে বলে – ক্রেভাস ।
- বার্ষিক উষ্ণতার প্রসর সবচেয়ে কম থাকে – নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলে।
- ফ্রান্সের রোন নদীর উপত্যকায় প্রবাহিত শীতল স্থানীয় বায়ুকে বলে – মিস্ট্রাল।
- মরু সমপ্রায় ভূমিতে কঠিন শিলাগঠিত কিছু অনুচ্চ পাহাড় অবশিষ্টাংশ ভূমিরূপ হিসাবে থেকে যায় – ইন্সেলবার্জ ।
- ভারতের ধান গবেষণাগারটি যেখানে অবস্থিত তা হল – কটকে ।
- গোদাবরী ও কৃষ্ণা নদীর ব-দ্বীপের মাঝে অবস্থিত হ্রদের নাম – কোলেরু।
- শিবালিক হিমালয়ের পাদদেশীয় অঞ্চলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শিলাখন্ড সঞ্চিত হয়ে যে সমভুমি গঠিত হয়েছে তাকে বলে – ভাবর।
- ভারতের একটি লবনাক্ত হ্রদের উদাহরণ হল – প্যাংগং হ্রদ।
- ভারতের মৃত্তিকা সংরক্ষণে গৃহিত একটি পদ্ধতি হল – ফালিচাষ ।
- লৌহ- ইস্পাত শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল হল – কাঁচাপাট।
- ভারত থেকে প্রেরিত কৃত্রিম উপগ্রহ হল – IRS
- যে প্রক্রিয়ায় অভিকর্ষের টানে উচ্চভূমির ঢাল বরাবর মাটি ও শিলাস্তর নেমে আসে তাকে বলে – পুঞ্জক্ষয় প্রকিয়া।
- মহাদেশীয় হিমবাহের প্রান্তভাগে বরফমুক্ত পর্বত শৃঙ্গকে বলে – নুনাটক।
- ক্ষয়সীমা ধারনার প্রবর্তক হলেন – পাওয়েল।
- নদীর অবঘর্ষ প্রকিয়ার মাধ্যমে সৃষ্ট প্রকিয়ার মাধ্যমে সৃষ্ট প্রধান ভূমিরূপ হল – মন্থকূপ।
- উল্কাপিণ্ডগুলি পুড়ে ছাই হয়ে যায় যে স্তরে – মেসোস্ফিয়ার।
- আর্সেনিক দূষণের ফলে সৃষ্টো রোগটি হল – ব্ল্যাকফুট ডিজিজ।
- উষ্ণ আগুলহাস স্রোত দেখা যায় – ভারত মহাসাগরে।
- বর্তমানে ভারতে অঙ্গরাজ্যের সংখ্যা – ২৮ টি।
- সাতপুরা পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হল – ধূপগড়।
- শতদ্রু ও বিপাশা নদীর মধ্যবর্তী দোয়াব হল – বিস্ত-জলন্ধর দোয়াব।
- ভারত সরকারের কার্পাস গবেষণাগার অবস্থিত – নাগপুরে।
- ভারতের দীর্ঘতম জাতীয় সড়ক হল – ৪৪ নং জাতীয় সড়ক ।
- চলমান বালিয়াড়িকে বলে – ধ্রিয়ান।
- যে প্রক্রিয়ার দ্বারা ভূমির ঢাল সুষম হয় – পর্যায়ন।
- গারসোপ্পা জলপ্রপাত অবস্থিত – সরাবতী নদীতে।
- পৃথিবীর বৃহত্তম পাদদেশীয় হিমবাহ বলে – আলাস্কার মালাসপিনা।
- বায়ুপ্রবাহে বাহিত ছোট শিলাখন্ডের পারস্পরিক ঠোকাঠুকিকে বলে – ঘর্ষন ।
- রাইন নদীর উপত্যকায় প্রবাহিত বায়ুর নাম – ফন।
- মহাসমুদ্রের মৎস্য আহরণে বিখ্যাত অঞ্চলটি হল – উষ্ণ ও শীতল স্রোতের মিলন অঞ্চল।
- বায়ুতে উপস্থিত জীবাণু বর্জ্যে জৈব পদার্থের বিশ্লেষণ ঘটালে তাকে বলে – কম্পোস্টিং ।
- নাগার্জুন সাগর জলাশয় নির্মিত হয়েছে – কৃষ্ণা নদীতে।
- উত্তর ভারতের সমভূমি অঞ্চলে নদী উপত্যকার পুরনো পলিমাটিকে বলে – ভাঙ্গার।
- শাল ও সেগুন – ক্রান্তীয় পর্ণমোচী উদ্ভিদ।
- ‘পশ্চিমবঙ্গের ধানের ভান্ডার’ বলে – বর্ধমানকে।
- একটি বিশুদ্ধ শ্রেণির কাঁচামাল হল – র্কাপাস।
- কোনো দেশের জনসংখ্যা ও সম্পদের পরিমাপ সমান হলে তখন তাকে বলে – কাম্য জনসংখ্যা ।
- ডিগ্রি শিটের R.F. হল – ১:২,৫০,০০০. ।
- অতি গভীর ‘ I ‘ আকৃতির উপত্যকাকে বলে – ক্যানিয়ন।
- ঘোড়ামারা দ্বীপটির বেশির ভাগ অংশ জলে ডুবে যাওয়ার প্রধান কারণ হলো – ক্ষয় ও সমুদ্র জলতলের উচ্চতা বৃদ্ধি ।
- মহাদেশীয় হিমবাহের বরফহীন শৃঙ্গ গুলিকে বলে – নুনাটক ।
- অর্ধচন্দ্রাকৃতি বালিয়াড়িকে বলা হয় – র্বাখান ।
- বায়ুর ক্ষয় র্কাযের ফলে গঠিত ব্যাঙের ছাতার ন্যায় ভূমিরুপকে বলে – গৌর ।
- পূর্ব হিমালয়ে অবস্থিত গিরিপথটি হল – নাথুলা ।
- অসমের প্রাক মৌসুমী বৃষ্টিপাতকে বলে – বরদৈছিলা।
- ভারতের বৃহত্তম লবণাক্ত জলের উপহ্রদ হল – চিলকা ।
- মিলেট হল – খাদ্য শস্য।
- তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের মূল কাঁচামাল হল – মানুষের মেধা ।
- ভারতের বৃহত্তম বেসরকারি লৌহ- ইস্পাত শিল্প কেন্দ্রটি হল – TISCO ।
- বৃষ্টিযুক্ত আর্দ্র অঞ্চলে যে প্রাকৃতিক শক্তি ভূমিরূপ পরিবর্তনে মুখ্য ভূমিকা নেয় তা হল- নদী ।
- ভূ-পৃষ্ঠে গড় ১০০০ মিটার উচ্চতা বৃদ্ধিতে বায়ুর চাপ কমে – ১২.৬ মিলিবার।
- পৃথিবীর কার্যকরী সৌর বিকিরণের পরিমাণ প্রায় – ৬৬%।
- গ্র্যাণ্ড ব্যাঙ্ক যে জন্য বিখ্যাত তা হল – মৎস্য আহরণ ।
- মরা কোটালে পৃথিবীর সাপেক্ষে চাঁদ ও সূর্য থাকে যে কোণে সেটি হল – ৯০° ।
- তেজস্ক্রিয় বর্জ্য- এর উৎস হল – ইউরেনিয়াম
- ভারতের রাজ্য পুনর্গঠনের মূল ভিত্তি ছিল – ভাষা।
- ভারতে ‘পশ্চিমী ঝঞ্ঝা’ – এর প্রাদুর্ভাব দেখা যায় – শীতকালে ।
- মহানগরের নূন্যতম জনসংখ্যা হল – ১০ লক্ষের বেশি ।
- ভারতের খনিজ ভান্ডার বলা হয় যে মালভূমিকে তা হল – ছোটনাকপুর।
- ভারতের উচ্চতম শৃঙ্গ হল – K২ ।
- ভারতের প্রধান ধান গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত – কটকে ।
- ভূ-বৈত্র্যসূচক মানচিত্রে সমোন্নতি রেখা দেখানো হয় – বাদামি রঙে।
- অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ দেখা যায় নদীর – মধ্য ও নিম্নপ্রবাহে ।
- ডিম ভর্তি ঝুড়ি ভূমিরূপ বলা হয় – ড্রামলিন ।
- যে রেখার নীচে হিমবাহ গলে যায় তাকে বলে – হিমরেখা ।
- পর্বতের যে ঢালে শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত হয় – তাকে বলে – প্রতিবাত ঢাল।
- প্রধানত ধান জমির জৈব বর্জ্য থেকে নির্গত হওয়া গ্রিনহাউস গ্যাসটি হল – মিথেন।
- সিজিগিতে চাঁদ, সূর্য ও পৃথিবীর অবস্থান থাকে – ১৮০°।
- একটি সংক্রামক বর্জ্য পর্দাথ হল – ব্যবহৃত সিরিঞ্জ ।
- নবীন পলিযুক্ত অঞ্চল পাঞ্জাবে যে নামে পরিচিত – বেট।
- মরুভূমি অঞ্চলের শুষ্ক ও শুষ্কপ্রায় মৃত্তিকাকে বলে – সিরোজেম।
- জলাশয়ের মাধ্যমে জলসেচ বহু প্রচলিত – দক্ষিণ ভারতে ।
- উদীয়মান শিল্প বলা হয় – পেট্রোরসায়ন শিল্পকে
- বছরে দুবার বৃষ্টিপাত হয় – করমন্ডল উপককূলে ।
- মৌজা মানচিত্রে ব্যবহৃত স্কেল হল – ১৬ ইঞ্চিতে ১ মাইল।
- যে প্রক্রিয়ায় ভূ -পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পায় তাকে বলে – আরোহণ প্রকিয়া।
- পার্বত্য হিমবাহের পৃষ্ঠদেশে সৃষ্ট গভীর ফাটলগুলিকে বলে – ক্রেভাস।
- বার্ষিক উষ্ণতার প্রসার সবচেয়ে কম থাকে – নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলে ।
- ফ্রান্সের রোন নদীর উপত্যকায় প্রবাহিত শীতল স্থানীয় বায়ুকে বলে – মিস্ট্রাল।
- উষ্ণ সমুদ্রস্রোত এবং শীতল সমুদ্রস্রোত যে স্থানে মিলিত হয় তাকে বলে – হিমপ্রাচীর।
- পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যে দূরত্ব সর্বাধিক হলে তাকে বলে – অ্যাপোজি।
- মানব শরীরে দূষিত জল থেকে সৃষ্টি হয় – আমাশয় ।
- ভারতের বৃহত্তম বহুমুখী নদী পরিকল্পনা হল – ভাকরা-নাঙ্গাল ।
- ভারতের হেক্টর প্রতি ধান উৎপাদনে প্রথম স্থানাধিকারী রাজ্যটি হল – পাঞ্জাব ।
- ভারতের রাজ্য পুনর্গঠনের মূলভিত্তি ছিল – ভাষা ।
- গঙ্গা নদীর উৎস হল – গঙ্গোত্রী হিমবাহ।
- লৌহ-ইস্পাত শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল নয় – অ্যালুমিনিয়াম ।
- ২০১১ খ্রিস্টাব্দে আদমশুমারি অনুসারে ভারতের মহানগরের সংখ্যা হল – ৫৩ টি।
- যে প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তি ভূ-পৃষ্ঠের উপর কাজ করে ভূমিরূপের পরিবর্তন ঘটায় তাকে বলে – বহির্জাত প্রক্রিয়া ।
- পাখির পায়ের মতো আকৃতির ব-দ্বীপ গঠিত হয়েছে – মিসিসিপি মিসৌরীর মোহনায় ।
- যে যন্ত্রের সাহায্য বায়ুর আর্দ্রতা মাপা হয় – হাইগ্রোমিটার ।
- এল নিনোর প্রভাব দেখা যায় – প্রশান্ত মহাসাগরে ।
- মরা কোটালের সময়ে চন্দ্র ও সূর্য পৃথিবীর সাপেক্ষে কোন কোণে অবস্থান করে – ৯০°।
- ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা দেখা যায় – পশ্চিমঘাট পর্বতের পশ্চিম ঢালে ।
- ভারতের মৃত্তিকা সংরক্ষণে গৃহীত একটি পদ্ধতি হল – ফালিচাষ।
- গম হল একটি – রবি শস্য ।
- উত্তরে শ্রীনগর থেকে দক্ষিণে কন্যাকুমারীকে যুক্ত করার জন্য দ্রুতগামী সড়ক যোগাযোগ পরিকল্পনার নাম দেওয়া হয়েছে – উত্তর-দক্ষিণ করিডর ।
- ভারতের ‘সিলিকন ভ্যালি’ বলা হত – বেঙ্গালুরুকে
- যে প্রক্রিয়ায় নদীবাহিত প্রস্তরখণ্ড পরস্পরের সংঘর্ষের ফলে ভেঙে গিয়ে নুড়ি,বালি প্রভৃতিতে পরিণত হয়, তাকে বলে – ঘর্ষণ ক্ষয় ।
- মরু অঞ্চলের শুষ্ক নদীখাত হল – ওয়াদি ।
- যে জলবায়ু অঞ্চলে শীতকালে বৃষ্টিপাত হয় – ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলে ।
- দিন রাতের উষ্ণতার প্রসর সডচেয়ে বেশি দেখা যায় – উষ্ণমরু জলবায়ু অঞ্চলে ।
- পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যে দূরত্ব সর্বাধিক হলে তাকে বলে – অ্যাপোজি ।
- বেঙ্গুয়েলা স্রোত প্রবাহিত হয় – দক্ষিণ আটলাণ্টিক মহাসাগরে ।
- একটি সংক্রামক বর্জ্য হল – ব্যবহৃত সিরিঞ্জ ।
- ভারতের বৃহত্তম অঙ্গরাজ্যের নাম – রাজস্থান ।
- ভারতে সর্বাধিক জলসেচ করা হয় যে পদ্ধতিতে, সেটি হল – কূপ ও নলকূপ ।
- ভারতে পশ্চিমি ঝঞ্ঝা দেখা যায় – শীতকালে ।
- পাহাড়ের ঢালু জমিতে সমান উচ্চতায় আড়াআড়িভাবে জমি কর্ষণ করে চাষ করাকে বলে – সমোন্নতি রেখা চাষ ।
- বল উইভিল পোকার আক্রমণ ঘটে – কার্পাস গাছে ।
- ভারতের প্রথম মেট্রোরেল চালু হয় – কলকাতে ।
- একটি মিলিয়ন শিটের মধ্যে কতগুলি ইঞ্চি শিট থাকতে পারে – ১৬টি ।
- যে প্রক্রিয়ায় ভূমিভাগের উচ্চতা হ্রাস ঘটে তা হল – অবরোহণ ।
- উত্তর -পশ্চিম ভারতের গীষ্মকালে যে ধূলি ঝড় দেখা যায় তা হল – আঁধি ।
- পৃথিবীর অ্যালবেডোর পরিমাণ প্রায় – ৩৪% ।
- কেবল বালি দিয়ে গঠিত মরুভূমিতে সাহারায় বলে – আর্গ ।
- পৃথিবীর মোট আয়তনের জলভাগ দ্বারা আবৃত অংশ প্রায় – ৭১% ।
- মরা কোটাল হয় যে তিথিতে – অষ্টমীতে ।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- কোনো উত্তরে ত্রুটি থাকলে ক্ষমা বাঞ্চনীয় ও কমেন্ট বক্সে সঠিক উত্তর দিয়ে পূর্ণাঙ্গ সহযোগিতার বিশেষ অনুরোধ রইল।