Madhyamik Geography Suggestion 2024/মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন ২০২৪

আমার পরম স্নেহের শিক্ষার্থীদের দুর্দান্ত ফলাফলের উদ্দেশ্যে এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল। তোমরা অত্যন্ত যত্ন সহকারে এই আর্টিকেলটি পড়ে ও খাতায় নোটশ করে দুর্দান্ত ফলাফলের জন্যে পূর্ণাঙ্গ প্রস্তূতি শুরু করে দাও। তাহলে চলো দেখে নেওয়া যাক আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল…..

  1. জাফরান চাষ হয় – জম্মু ও কাশ্মীরে ।
  2. ভারতের ক্ষুদ্রতম অঙ্গরাজ্যের নাম – গোয়া ।
  3. ভারতে সর্বাধিক জলসেচ করা হয় যে পদ্ধতিতে তা হল – কূপ ও নলকূপ ।
  4. ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে ভারতের সর্বাধিক জনঘনত্বপূর্ণ রাজ্যটি হল – বিহার
  5. ম্যানগ্রোভ অরণ্যের প্রধান বৃক্ষ হল -সুন্দরী ।
  6. ভারতের প্রথম পেট্রোরাসায়নিক গড়ে ওঠে – ট্রম্বেতে ।
  7. পুঞ্জিত ক্ষয় প্রক্রিয়ায় আবহবিকারজাত পদার্থ যে শক্তির দ্বারা স্থানান্তরিত হয় তা হল – অভিকর্ষ শক্তি ।
  8. বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে সুন্দরবনের যে সকল দ্বীপ সম্পূর্ণ ডুবে গেছে, তার মধ্যে একটি হলো – নিউমুর ।
  9. হিমালয়ের ‘নীলকণ্ঠ’ শৃঙ্গ যে ভূমিরূপের উদাহরণ তা হল – পিরামিড চূড়া ।
  10. মরু অঞ্চলের শুষ্ক নদী উপত্যকা যে নামে পরিচিত ওয়াদি।
  11. বায়ুমন্ডলে অবস্থিত গ্যাসগুলির মধ্যে সবথেকে বেশি পরিমাণে যে গ্যাস আছে সেটি হল – নাইট্রোজেন ।
  12. সম্পৃক্ত বায়ুর আপেক্ষিক আর্দ্রতা হবে – ১০০% ।
  13. জৈব ভঙ্গুর বর্জ্য থেকে জৈবসার উৎপাদনকে বলে – কম্পোস্টিং ।
  14. ভারতের বৃহত্তম লেগুন হল – চিলকা ।
  15. গ্রীষ্মকালে ‘বরদৈছিলা’দেখা যায় – অসমে।
  16. কালোমাটি যে শিলা থেকে সৃষ্টি হয় সেটি হল – ব্যাসল্ট।
  17. ভারতের সিলিকন ভ্যালি নামে পরিচিত – বেঙ্গালুরু
  18. ভারতের একটি প্রশাসনিক শহর হল – চন্ডিগড় ।
  19. নীলনদের ব-দ্বীপটি হল – ধনুকাকৃতি ব-দ্বীপ ।
  20. সাংপো ক্যানিয়ন পৃথিবীর – গভীরতম ।
  21. বায়ুমন্ডলের ঘনত্ব সর্বাধিক – ট্রপোস্ফিয়ারে ।
  22. নির্দিষ্ট আয়তনে বায়ুতে যে পরিমাণ জলীয় বাষ্প আছে তাকে বলে – বিশেষ আর্দ্রতা ।
  23. আটাকামা মরুভূমি সৃষ্টির জন্য দায়ী সমুদ্রস্রোতটি হল – হামবোল্ভ ।
  24. কোনো স্থানে জোয়ার-ভাটার মধ্যে সময়ের ব্যবধান – ৬ ঘন্টা ১৩ মিনিট ।
  25. চিকিৎসা – বর্জ্যে সংক্রামক পর্দাথের পরিমাণ – ৯০% ।
  26. ক্ষেত্রমানে ভারতের স্থান এশিয়ায় -তৃতীয় ।
  27. হিরাকুঁদ নদী উপত্যকা পরিকল্পনা অবস্থিত যে নদীর ওপর তা হল – মহানদী।
  28. ভারতের সর্বাধিক যেপ্রকৃতির অরণ্য দেখা যায় তা হল – পর্ণমোচী ।
  29. গম উৎপাদনশীলতায় ভারতের প্রথম রাজ্য – পাঞ্জাব ।
  30. ২০১১ খিস্টাব্দের আদমশুমারি অনুসারে ভারতে মহানগরের সংখ্যা হল – ৫৩টি।
  31. ভারতের বৃহত্তম সরকারি ইস্পাত কারখানাটি হল – ভিলাই ।
  32. পৃথিবীর বৃহত্তম সুপেয় জলের ভাণ্ডার হল – হিমবাহ ।
  33. পেডিমেণ্ট সৃষ্টি হয় – বায়ু ও জলধারার মিলিত কার্যের ফলে ।
  34. ওজোন গ্যাসের ঘনত্বের পরিমাপ করা হয় যে এককে – ডবসন।
  35. মকরীয় উচ্চচাপ বলয় থেকে প্রবাহিত একটি বায়ু হল – উত্তর-পশ্চিম পশ্চিমা বায়ু।
  36. ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সমুদ্রস্রোতের দিক ও গতি উভয়েরই পরিবর্তন ঘটতে দেখা যায় – ভারত মহাসাগরে
  37. মরা কোটাল দেখা যায় – কৃষ্ণ ও শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে ।
  38. বায়ুর অনুপস্থিতিতে জীবাণু, জৈব পদার্থের বিশ্লেষণ ঘটালে তা হল – অবাত কম্পোস্টিং ।
  39. ভারতের উপকূলীয় হ্রদলুলির মধ্যে একটি মিষ্টি জলের হ্রদ হল – কোলেরু ।
  40. শীতকালে উত্তর-পশ্চিম ভারতে মাঝে মাঝে একনাগাড়ে ২-৩ দিন হাল্কা বৃষ্টিপাত ও ‘জম্মু- কাশ্মীর অঞ্চলে হাল্কা তুষারপাত হতে দেখা যায়, এটির কারণ প্রধাণত – পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ।
  41. ভারতের প্রধান মৃত্তিকা গবেষণাকেন্দ্রটি রয়েছে – মধ্যপ্রদেশের ভূপালে ।
  42. বাণিজ্যিক ভাবে শাকসবজি উৎপাদনকে বলা হয় – ওলেরিকালচার ।
  43. টোপোগ্রাফিক্যাল মানচিত্রে ভূমির উচ্চতা দেখানো হয় যে সমোন্নতি রেখার সাহায্যে তার রং হয় – বাদামী ।
  44. নিম্নভূমির উচ্চতা বৃদ্ধি পায় – আরোহণ প্রকিয়ায় ।
  45. ভারতের একটি পিরামিড চূড়ার উদাহরণ হল – নীলকণ্ঠ শৃঙ্গ ।
  46. দুটি বালিয়াড়ির মধ্যবর্তী এলাকাকে সাহারায় বলা হয় – গাসি ।
  47. সমুদ্রপৃষ্ঠে বায়ুর চাপ হল – ১০১৩.২৫ মিলিবার ।
  48. অশ্ব অক্ষাংশ অবস্থিত – উপক্রান্তীয় উচ্চচাপ বলয়ে ।
  49. পৃথিবীর থেকে চাঁদের দূরত্ব যখন সবচেয়ে কম হয়, তখন যে জোয়ার সৃষ্টি হয়, তাকে বলে – পেরিজি জোয়ার ।
  50. মানব শরীরে দূষিত জল থেকে সৃষ্টি হয় – আমাশয়।
  51. পূর্বভারত থেকে পশ্চিমভারতে স্থানান্তরিত হতে দেখা গেছে এমন একটি শিল্প – কার্পাস বয়ন শিল্প ।
  52. ভারতের প্রমাণ দ্রাঘিমা রেখার মান হল – ৮২°৩০’ পূর্ব ।
  53. ভারতের রাজ্য পুনর্গঠনের মূল ভিত্তি হল – ভাষা ।
  54. ভারতের ধান গবেষণাগার আছে – কটকে ।
  55. ২০১১ সালের আদমসুমারি অনুযায়ী ভারতের মহানগরের সংখ্যা হল – ৫৩ টি ।
  56. একটি বৃহৎ স্কেলের মানচিত্র হল – মৌজা মানচিত্র ।
  57. সর্বাধিক প্রভাব বিস্তারকারী বর্হিজাত শক্তি হল – নদী।
  58. অবরোহণ প্রক্রিয়ার একটি উদাহরণ হল – আবহবিকার।
  59. ভূমির শেষ ক্ষয়সীমা হল – সমুদ্র জলপৃষ্ঠ ।
  60. একটি অন্তর্জাত ভূমিরূপ গঠনকারী ধীর প্রক্রিয়ার নাম হল – সাতসঞ্চালন প্রক্রিয়া ।
  61. নদীর উচ্চগতির প্রধান কাজ হল -ক্ষয় করা।
  62. পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাতের নাম হল – ভেনেজুয়েলার ওরিনোকো নদীর রিও করোনি-অ্যাঞ্জেল।
  63. যে উচ্চভূমি দুটি নদী ব্যবস্থাকে পৃথক করে তার নাম হল – জলবিভাজিকা ।
  64. নর্মদা নদীতে সৃষ্ট জলপ্রপাতটির নাম হল – ধুঁয়াধার।
  65. পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাতটি হল – পেরুর কল্কা নদীর গিরিখাত ।
  66. প্রবল উত্তাল জলরাশি যখন নীচের দিকে নেমে আসে তাকে বলে – ক্যাটারাক্ট ।
  67. উচ্চগতিতে ভূমির ঢাল হয় – প্রায় ২৫°- ৩৫° ।
  68. ধুঁয়াধার জলপ্রপাত দেখা যায় – নর্মদা নদীতে ।
  69. শিবসমুদ্র জলপ্রপাত গড়ে উঠেছে – কাবেরী নদীতে।
  70. নদীর তলদেশেরস সঙ্গে নদীবাহিত শিলাখন্ডের আঘাতকে বলে – অবঘর্ষ ।
  71. নদীর ষষ্ঠঘাতের সূত্র হল – কোনো নদীতে ঢালের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে নদীর গতিবেগ যদি দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায় তাহলে নদীর বহনক্ষমতা পূর্বের থেকে ৬৪ গুন বৃদ্ধি পায় ।
  72. নদী বাঁক বা মিয়েন্ডার বলে – সমভূমি অঞ্চলে কম ঢালযুক্ত অংশে মন্থর গতিসম্পন্ন নদী বাধা অতিক্রম করে যে আঁকাবাঁকা গতিপথ সৃষ্টি করে ।
  73. পলিশঙ্কু গঠিত হয় – নদীর উচ্চ ও মধ্যগতির সংযোগস্থলে ।
  74. পৃথিবীর বৃহত্তম নদী উপত্যকা হল – নীল ।
  75. পৃথিবীর বৃহত্তম পলল সমভূমি ও বদ্বীপ হল – গঙ্গা ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপ সমভূমি ।
  76. বান ডাকে – গঙ্গা নদীতে ।
  77. নিক বিন্দু হল – নদী উপত্যকার পুরাতন ঢালযুক্ত অংশের সঙ্গে নতুন ঢালু নদী উপত্যকার যে অংশে মিলন ঘটে ।
  78. মিয়েন্ডার শব্দটি উৎপত্তি হয়েছে – তুরস্কের মিয়েন্ডারেস নদীর নাম থেকে, আবার কারোর মতে প্রাচীন গ্রিক দেবতা মিয়েন্ড্রাস এর নামানুযায়ী।
  79. নদীর জলধারা যে খাতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় সেই খাতকে বলে – উপত্যকা।
  80. নদীর মোহানায় গড়ে ওঠা প্রায় ত্রিকোণাকৃতির ভূমিরূপ হল – ব-দ্বীপ।
  81. ভারতে পাখির পায়ের ন্যায় বদ্বীপ দেখা যায় – কৃষ্ণা নদী ।
  82. একটি কাসপেড ব-দ্বীপের উদাহরণ হল – স্পেনের এব্রো নদীর ব-দ্বীপ ।
  83. ধনুকাকৃতি বদ্বীপের উদাহরন হল – নীলনদ, হোয়াংহো ।
  84. ফার্ন হল – সদ্য পতিত তুষার যা পেঁজা তুলোর মতো দেখতে তাকে নেভে বলে, নেভের উপর পুনরায় তুষারের আচ্ছাদন হলে।
  85. পৃথিবীর দীর্ঘত্তম পাদদেশীয় হিমবাহের নাম হল – আলাস্কার মালাসপিনা।
  86. পর্বতের গা ও হিমবাহের মধ্যে সৃষ্ট ফাঁককে বলে – বার্গস্রুন্ড।
  87. হিমরেখা হল – যে কাল্পনিক সীমারেখার উপরে ভূপৃষ্ঠে সারাবছর তুষার থাকে ও যার নীচে তুষার গলে যায় সেই সীমানাকে বলে ।
  88. হিমবাহ ক্ষয়র্কাযের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপে সমুদ্রজল সঞ্চিত হলে তাকে বলে – ফিয়র্ড ।
  89. নুনাটাকস হল – মহাদেশীয় হিমবাহে বরফমুক্ত পর্বতের শৃঙ্গগুলো।
  90. সার্ক বা করিকে নরওয়েতে বলে -বটন ।
  91. হিমবাহ উপত্যকার ‘U’ আকৃতির উপত্যকাকে বলে – হিমদ্রোণী ।
  92. হিমবাহ সৃষ্ঠ হ্রদকে বলে – করি-তে সৃষ্টি হয় করি হ্রদ বা টার্ন। রাইজার ও রিগেলের মাঝে প্যারাটন স্টার হ্রদ।
  93. রসেমতানের প্রতিবাত ঢাল হয় – মসৃন ।
  94. পৃথিবীর দীর্ঘতম ফিয়র্ড হল – গ্রিনল্যান্ডের নোর্ডভেস্ট।
  95. প্যাটার্নওস্টার হ্রদ হল – হিমদ্রোণীর নিম্নাংশে ধাপের ন্যায় সৃষ্ট,হিমবাহ গলা জলে পূর্ন হ্রদ যা পুথির মালার মতো দেখতে তাদের বলে ।
  96. হিমদ্রোণী হল – হিমবাহ যে খাতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় ।
  97. ‘ডিমের ঝুড়ি’ ভূমিরূপ হল – হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে গঠিত উলটানো নৌকার মতো বা ডিমভরতি ঝুড়ির ন্যায় দেখতে ড্রামলিনকে বলে।
  98. যে শিলাস্তূপের প্রবাহের দিক অমসৃন ও বিপরীত দিক মসৃন হয় তাকে বলে – ড্রামলিন ।
  99. হিমবাহের জলধারার সঞ্চয়কার্যে পর্বতের পাদদেশে সৃষ্ট ত্রিকোণাকার ভূমিরূপকে বলে – কেম।
  100. পৃথিবীর বৃহত্তম উপত্যকা হিমবাহ হল – আলাস্কার হুবার্ড।
  101. হিমবাহ বাহিত পর্দাথ আঁকাবাঁকা শৈলশিরার ন্যায় যে ভূমিরূপ সৃষ্টি করে সঞ্চয়ের ফলে তাকে বলে – এসকার ।
  102. বহিঃবিধৌত সমভূমি নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন হলে তাকে বলা হয় – ভ্যালি ট্রেন ।
  103. প্রান্ত গ্রাবরেখা হল – হিমবাহের শেষে বা প্রান্তভাগে অবস্থিত গ্রাবরেখা বলে ।
  104. পৃথিবীর গভীরতম সার্ক হল – আন্টার্কটিকার ওয়ালকট সার্ক (৩০০০ মিটার গভীর )।
  105. কেটল হ্রদের নীচে স্তরে স্তরে সঞ্চিত পললরাশি – ভার্ব নামে পরিচিত।

প্রিয় ছাত্রছাত্রীদের সাফল্যই আমাদের কাম্য

এইভাবেই তোমরা আমাদের পাশে থেকো

আমরাও তোমাদের এইভাবে পাশে থাকার অঙ্গীকার করছি!

Leave a Comment