আমার পরম স্নেহের শিক্ষার্থীদের দুর্দান্ত ফলাফলের উদ্দেশ্যে এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল। তোমরা অত্যন্ত যত্ন সহকারে এই আর্টিকেলটি পড়ে ও খাতায় নোটশ করে দুর্দান্ত ফলাফলের জন্যে পূর্ণাঙ্গ প্রস্তূতি শুরু করে দাও। তাহলে চলো দেখে নেওয়া যাক আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল…..
- জাফরান চাষ হয় – জম্মু ও কাশ্মীরে ।
- ভারতের ক্ষুদ্রতম অঙ্গরাজ্যের নাম – গোয়া ।
- ভারতে সর্বাধিক জলসেচ করা হয় যে পদ্ধতিতে তা হল – কূপ ও নলকূপ ।
- ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে ভারতের সর্বাধিক জনঘনত্বপূর্ণ রাজ্যটি হল – বিহার
- ম্যানগ্রোভ অরণ্যের প্রধান বৃক্ষ হল -সুন্দরী ।
- ভারতের প্রথম পেট্রোরাসায়নিক গড়ে ওঠে – ট্রম্বেতে ।
- পুঞ্জিত ক্ষয় প্রক্রিয়ায় আবহবিকারজাত পদার্থ যে শক্তির দ্বারা স্থানান্তরিত হয় তা হল – অভিকর্ষ শক্তি ।
- বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে সুন্দরবনের যে সকল দ্বীপ সম্পূর্ণ ডুবে গেছে, তার মধ্যে একটি হলো – নিউমুর ।
- হিমালয়ের ‘নীলকণ্ঠ’ শৃঙ্গ যে ভূমিরূপের উদাহরণ তা হল – পিরামিড চূড়া ।
- মরু অঞ্চলের শুষ্ক নদী উপত্যকা যে নামে পরিচিত ওয়াদি।
- বায়ুমন্ডলে অবস্থিত গ্যাসগুলির মধ্যে সবথেকে বেশি পরিমাণে যে গ্যাস আছে সেটি হল – নাইট্রোজেন ।
- সম্পৃক্ত বায়ুর আপেক্ষিক আর্দ্রতা হবে – ১০০% ।
- জৈব ভঙ্গুর বর্জ্য থেকে জৈবসার উৎপাদনকে বলে – কম্পোস্টিং ।
- ভারতের বৃহত্তম লেগুন হল – চিলকা ।
- গ্রীষ্মকালে ‘বরদৈছিলা’দেখা যায় – অসমে।
- কালোমাটি যে শিলা থেকে সৃষ্টি হয় সেটি হল – ব্যাসল্ট।
- ভারতের সিলিকন ভ্যালি নামে পরিচিত – বেঙ্গালুরু
- ভারতের একটি প্রশাসনিক শহর হল – চন্ডিগড় ।
- নীলনদের ব-দ্বীপটি হল – ধনুকাকৃতি ব-দ্বীপ ।
- সাংপো ক্যানিয়ন পৃথিবীর – গভীরতম ।
- বায়ুমন্ডলের ঘনত্ব সর্বাধিক – ট্রপোস্ফিয়ারে ।
- নির্দিষ্ট আয়তনে বায়ুতে যে পরিমাণ জলীয় বাষ্প আছে তাকে বলে – বিশেষ আর্দ্রতা ।
- আটাকামা মরুভূমি সৃষ্টির জন্য দায়ী সমুদ্রস্রোতটি হল – হামবোল্ভ ।
- কোনো স্থানে জোয়ার-ভাটার মধ্যে সময়ের ব্যবধান – ৬ ঘন্টা ১৩ মিনিট ।
- চিকিৎসা – বর্জ্যে সংক্রামক পর্দাথের পরিমাণ – ৯০% ।
- ক্ষেত্রমানে ভারতের স্থান এশিয়ায় -তৃতীয় ।
- হিরাকুঁদ নদী উপত্যকা পরিকল্পনা অবস্থিত যে নদীর ওপর তা হল – মহানদী।
- ভারতের সর্বাধিক যেপ্রকৃতির অরণ্য দেখা যায় তা হল – পর্ণমোচী ।
- গম উৎপাদনশীলতায় ভারতের প্রথম রাজ্য – পাঞ্জাব ।
- ২০১১ খিস্টাব্দের আদমশুমারি অনুসারে ভারতে মহানগরের সংখ্যা হল – ৫৩টি।
- ভারতের বৃহত্তম সরকারি ইস্পাত কারখানাটি হল – ভিলাই ।
- পৃথিবীর বৃহত্তম সুপেয় জলের ভাণ্ডার হল – হিমবাহ ।
- পেডিমেণ্ট সৃষ্টি হয় – বায়ু ও জলধারার মিলিত কার্যের ফলে ।
- ওজোন গ্যাসের ঘনত্বের পরিমাপ করা হয় যে এককে – ডবসন।
- মকরীয় উচ্চচাপ বলয় থেকে প্রবাহিত একটি বায়ু হল – উত্তর-পশ্চিম পশ্চিমা বায়ু।
- ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সমুদ্রস্রোতের দিক ও গতি উভয়েরই পরিবর্তন ঘটতে দেখা যায় – ভারত মহাসাগরে
- মরা কোটাল দেখা যায় – কৃষ্ণ ও শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে ।
- বায়ুর অনুপস্থিতিতে জীবাণু, জৈব পদার্থের বিশ্লেষণ ঘটালে তা হল – অবাত কম্পোস্টিং ।
- ভারতের উপকূলীয় হ্রদলুলির মধ্যে একটি মিষ্টি জলের হ্রদ হল – কোলেরু ।
- শীতকালে উত্তর-পশ্চিম ভারতে মাঝে মাঝে একনাগাড়ে ২-৩ দিন হাল্কা বৃষ্টিপাত ও ‘জম্মু- কাশ্মীর অঞ্চলে হাল্কা তুষারপাত হতে দেখা যায়, এটির কারণ প্রধাণত – পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ।
- ভারতের প্রধান মৃত্তিকা গবেষণাকেন্দ্রটি রয়েছে – মধ্যপ্রদেশের ভূপালে ।
- বাণিজ্যিক ভাবে শাকসবজি উৎপাদনকে বলা হয় – ওলেরিকালচার ।
- টোপোগ্রাফিক্যাল মানচিত্রে ভূমির উচ্চতা দেখানো হয় যে সমোন্নতি রেখার সাহায্যে তার রং হয় – বাদামী ।
- নিম্নভূমির উচ্চতা বৃদ্ধি পায় – আরোহণ প্রকিয়ায় ।
- ভারতের একটি পিরামিড চূড়ার উদাহরণ হল – নীলকণ্ঠ শৃঙ্গ ।
- দুটি বালিয়াড়ির মধ্যবর্তী এলাকাকে সাহারায় বলা হয় – গাসি ।
- সমুদ্রপৃষ্ঠে বায়ুর চাপ হল – ১০১৩.২৫ মিলিবার ।
- অশ্ব অক্ষাংশ অবস্থিত – উপক্রান্তীয় উচ্চচাপ বলয়ে ।
- পৃথিবীর থেকে চাঁদের দূরত্ব যখন সবচেয়ে কম হয়, তখন যে জোয়ার সৃষ্টি হয়, তাকে বলে – পেরিজি জোয়ার ।
- মানব শরীরে দূষিত জল থেকে সৃষ্টি হয় – আমাশয়।
- পূর্বভারত থেকে পশ্চিমভারতে স্থানান্তরিত হতে দেখা গেছে এমন একটি শিল্প – কার্পাস বয়ন শিল্প ।
- ভারতের প্রমাণ দ্রাঘিমা রেখার মান হল – ৮২°৩০’ পূর্ব ।
- ভারতের রাজ্য পুনর্গঠনের মূল ভিত্তি হল – ভাষা ।
- ভারতের ধান গবেষণাগার আছে – কটকে ।
- ২০১১ সালের আদমসুমারি অনুযায়ী ভারতের মহানগরের সংখ্যা হল – ৫৩ টি ।
- একটি বৃহৎ স্কেলের মানচিত্র হল – মৌজা মানচিত্র ।
- সর্বাধিক প্রভাব বিস্তারকারী বর্হিজাত শক্তি হল – নদী।
- অবরোহণ প্রক্রিয়ার একটি উদাহরণ হল – আবহবিকার।
- ভূমির শেষ ক্ষয়সীমা হল – সমুদ্র জলপৃষ্ঠ ।
- একটি অন্তর্জাত ভূমিরূপ গঠনকারী ধীর প্রক্রিয়ার নাম হল – সাতসঞ্চালন প্রক্রিয়া ।
- নদীর উচ্চগতির প্রধান কাজ হল -ক্ষয় করা।
- পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাতের নাম হল – ভেনেজুয়েলার ওরিনোকো নদীর রিও করোনি-অ্যাঞ্জেল।
- যে উচ্চভূমি দুটি নদী ব্যবস্থাকে পৃথক করে তার নাম হল – জলবিভাজিকা ।
- নর্মদা নদীতে সৃষ্ট জলপ্রপাতটির নাম হল – ধুঁয়াধার।
- পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাতটি হল – পেরুর কল্কা নদীর গিরিখাত ।
- প্রবল উত্তাল জলরাশি যখন নীচের দিকে নেমে আসে তাকে বলে – ক্যাটারাক্ট ।
- উচ্চগতিতে ভূমির ঢাল হয় – প্রায় ২৫°- ৩৫° ।
- ধুঁয়াধার জলপ্রপাত দেখা যায় – নর্মদা নদীতে ।
- শিবসমুদ্র জলপ্রপাত গড়ে উঠেছে – কাবেরী নদীতে।
- নদীর তলদেশেরস সঙ্গে নদীবাহিত শিলাখন্ডের আঘাতকে বলে – অবঘর্ষ ।
- নদীর ষষ্ঠঘাতের সূত্র হল – কোনো নদীতে ঢালের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে নদীর গতিবেগ যদি দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায় তাহলে নদীর বহনক্ষমতা পূর্বের থেকে ৬৪ গুন বৃদ্ধি পায় ।
- নদী বাঁক বা মিয়েন্ডার বলে – সমভূমি অঞ্চলে কম ঢালযুক্ত অংশে মন্থর গতিসম্পন্ন নদী বাধা অতিক্রম করে যে আঁকাবাঁকা গতিপথ সৃষ্টি করে ।
- পলিশঙ্কু গঠিত হয় – নদীর উচ্চ ও মধ্যগতির সংযোগস্থলে ।
- পৃথিবীর বৃহত্তম নদী উপত্যকা হল – নীল ।
- পৃথিবীর বৃহত্তম পলল সমভূমি ও বদ্বীপ হল – গঙ্গা ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপ সমভূমি ।
- বান ডাকে – গঙ্গা নদীতে ।
- নিক বিন্দু হল – নদী উপত্যকার পুরাতন ঢালযুক্ত অংশের সঙ্গে নতুন ঢালু নদী উপত্যকার যে অংশে মিলন ঘটে ।
- মিয়েন্ডার শব্দটি উৎপত্তি হয়েছে – তুরস্কের মিয়েন্ডারেস নদীর নাম থেকে, আবার কারোর মতে প্রাচীন গ্রিক দেবতা মিয়েন্ড্রাস এর নামানুযায়ী।
- নদীর জলধারা যে খাতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় সেই খাতকে বলে – উপত্যকা।
- নদীর মোহানায় গড়ে ওঠা প্রায় ত্রিকোণাকৃতির ভূমিরূপ হল – ব-দ্বীপ।
- ভারতে পাখির পায়ের ন্যায় বদ্বীপ দেখা যায় – কৃষ্ণা নদী ।
- একটি কাসপেড ব-দ্বীপের উদাহরণ হল – স্পেনের এব্রো নদীর ব-দ্বীপ ।
- ধনুকাকৃতি বদ্বীপের উদাহরন হল – নীলনদ, হোয়াংহো ।
- ফার্ন হল – সদ্য পতিত তুষার যা পেঁজা তুলোর মতো দেখতে তাকে নেভে বলে, নেভের উপর পুনরায় তুষারের আচ্ছাদন হলে।
- পৃথিবীর দীর্ঘত্তম পাদদেশীয় হিমবাহের নাম হল – আলাস্কার মালাসপিনা।
- পর্বতের গা ও হিমবাহের মধ্যে সৃষ্ট ফাঁককে বলে – বার্গস্রুন্ড।
- হিমরেখা হল – যে কাল্পনিক সীমারেখার উপরে ভূপৃষ্ঠে সারাবছর তুষার থাকে ও যার নীচে তুষার গলে যায় সেই সীমানাকে বলে ।
- হিমবাহ ক্ষয়র্কাযের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপে সমুদ্রজল সঞ্চিত হলে তাকে বলে – ফিয়র্ড ।
- নুনাটাকস হল – মহাদেশীয় হিমবাহে বরফমুক্ত পর্বতের শৃঙ্গগুলো।
- সার্ক বা করিকে নরওয়েতে বলে -বটন ।
- হিমবাহ উপত্যকার ‘U’ আকৃতির উপত্যকাকে বলে – হিমদ্রোণী ।
- হিমবাহ সৃষ্ঠ হ্রদকে বলে – করি-তে সৃষ্টি হয় করি হ্রদ বা টার্ন। রাইজার ও রিগেলের মাঝে প্যারাটন স্টার হ্রদ।
- রসেমতানের প্রতিবাত ঢাল হয় – মসৃন ।
- পৃথিবীর দীর্ঘতম ফিয়র্ড হল – গ্রিনল্যান্ডের নোর্ডভেস্ট।
- প্যাটার্নওস্টার হ্রদ হল – হিমদ্রোণীর নিম্নাংশে ধাপের ন্যায় সৃষ্ট,হিমবাহ গলা জলে পূর্ন হ্রদ যা পুথির মালার মতো দেখতে তাদের বলে ।
- হিমদ্রোণী হল – হিমবাহ যে খাতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় ।
- ‘ডিমের ঝুড়ি’ ভূমিরূপ হল – হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে গঠিত উলটানো নৌকার মতো বা ডিমভরতি ঝুড়ির ন্যায় দেখতে ড্রামলিনকে বলে।
- যে শিলাস্তূপের প্রবাহের দিক অমসৃন ও বিপরীত দিক মসৃন হয় তাকে বলে – ড্রামলিন ।
- হিমবাহের জলধারার সঞ্চয়কার্যে পর্বতের পাদদেশে সৃষ্ট ত্রিকোণাকার ভূমিরূপকে বলে – কেম।
- পৃথিবীর বৃহত্তম উপত্যকা হিমবাহ হল – আলাস্কার হুবার্ড।
- হিমবাহ বাহিত পর্দাথ আঁকাবাঁকা শৈলশিরার ন্যায় যে ভূমিরূপ সৃষ্টি করে সঞ্চয়ের ফলে তাকে বলে – এসকার ।
- বহিঃবিধৌত সমভূমি নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন হলে তাকে বলা হয় – ভ্যালি ট্রেন ।
- প্রান্ত গ্রাবরেখা হল – হিমবাহের শেষে বা প্রান্তভাগে অবস্থিত গ্রাবরেখা বলে ।
- পৃথিবীর গভীরতম সার্ক হল – আন্টার্কটিকার ওয়ালকট সার্ক (৩০০০ মিটার গভীর )।
- কেটল হ্রদের নীচে স্তরে স্তরে সঞ্চিত পললরাশি – ভার্ব নামে পরিচিত।
প্রিয় ছাত্রছাত্রীদের সাফল্যই আমাদের কাম্য
এইভাবেই তোমরা আমাদের পাশে থেকো
আমরাও তোমাদের এইভাবে পাশে থাকার অঙ্গীকার করছি!